ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

ইউরোপ ইস্যুতে সকল প্রার্থীর আক্রমণের মুখে লি পেন

প্রকাশিত: ০৪:১৪, ৬ এপ্রিল ২০১৭

ইউরোপ ইস্যুতে সকল প্রার্থীর আক্রমণের মুখে লি পেন

ফরাসী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থীদের দ্বিতীয় লাইভ টিভি বিতর্কে ইউরোপ ইস্যুতে সকল প্রার্থীর আক্রমণের সম্মুখীন হয়েছেন মেরি লি পেন। খবর বিবিসি অনলাইনের। মধ্যপন্থী প্রার্থী ইমানুয়েল ম্যাক্রন বলেছেন, লি পেনের জাতীয়তাবাদী প্রস্তাব অর্থনৈতিক যুদ্ধের শামিল। কিন্তু ফ্রান্সের ইইউ সদস্যপদ বিষয়ে যথেষ্ট কঠিন মনোভাবাপন্ন না হওয়ার জন্যও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন ডানপন্থীরা। ইতোমধ্যে, অন্য এক প্রার্থী ফ্রাঁসোয়া ফিলোন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের বিরোধিতার সম্মুখীন হলে ফ্রান্সের জন্য ইউরোপকে প্রয়োজন হবে। ন্যাশনাল ফ্রন্ট (এফ এন) দলের নেতা লি পেন ফ্রান্সের সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও ইউরো থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য এবং ইইউ সদস্যপদ বিষয়ে গণভোট অনুষ্ঠানে অঙ্গীকারাবদ্ধ। তিনি বলেন, তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচন জয়ী হলে ফরাসী নাগরিকদের জীবনমান উন্নত হবে। অন্য ১০ জন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীর সঙ্গে এ বিতর্কে বক্তব্য রাখছিলেন তিনি। নির্ধারিত তিনটি বিতর্কের মধ্যে এ দ্বিতীয় বিতর্কে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে কমই। পাক-ভারত আলোচনায় মার্কিন মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল্লীর প্রত্যাখ্যান ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা প্রশমনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত শান্তি আলোচনা নিয়ে পরস্পরবিরোধী প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে দেশ দুটি। জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিকি হ্যালি দুই দেশের মধ্যে শান্তি আলোচনায় মধ্যস্থতার প্রস্তাব দেন। এ প্রস্তাবে সাধুবাদ জানিয়েছে পাকিস্তান কিন্তু প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। খবর ডনের। নিকি হ্যালি প্রস্তাব করার পর ওয়াশিংটনে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত আইজাজ আহমেদ চৌধুরী বলেছেন, দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের যেকোন ইতিবাচক পদক্ষেপ এ অঞ্চলের জন্য মঙ্গল বয়ে আনতে পারে। সোমবার নিকি হ্যালি নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখার সময় ভারত-পাকিস্তানের বৈরিতার ইস্যুটি তুলে ধরেন। নিকি হ্যালি বলেন, এটি সত্যিই ঠিক যে ভারত ও পাকিস্তানের সম্পর্ক নিয়ে বর্তমান প্রশাসন উদ্বিগ্ন। ভবিষ্যতের যে কোন সংঘাত এড়াতে আমরা আন্তরিকভাবে কাজ করতে চাই। দক্ষিণ এশিয়ার প্রধান দুই শক্তিধর রাষ্ট্রের মধ্যে বিভেদ দূর করতে আলোচনায় অংশ নিতে চায় ট্রাম্প প্রশাসন।
×