ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

কচুয়ায় কৃমিনাশক খেয়ে ৫০ শিক্ষার্থী হাসপাতালে

প্রকাশিত: ০৫:২০, ৪ এপ্রিল ২০১৭

কচুয়ায় কৃমিনাশক খেয়ে ৫০ শিক্ষার্থী হাসপাতালে

নিজস্ব সংবাদদাতা, কচুয়া, চাঁদপুর, ৩ এপ্রিল ॥ কচুয়ায় কৃমিনাশক ট্যাবলেট খেয়ে ৫০ শিক্ষার্থী হাসপাতালে। সোমবার উপজেলার দরবেশগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সরকার প্রদত্ত কৃমিনাশক ট্যাবলেট খেয়ে বমি ও অস্বস্তিবোধ করে। এ সময় প্রায় ৫০ শিক্ষার্থীকে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে অভিভাবকগণ উৎকণ্ঠায় ছোটাছুটি শুরু করে। হাসপাতালের চিকিৎসকগণ ওরস্যালাইন, আইভি ফ্লুয়িড দিয়ে প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা প্রদান করেন। প্রায় দুঘণ্টা চিকিৎসা শেষে কেউ কেউ বাড়ি ফিরে গেলেও এখন পর্যন্ত ২২ ছাত্রছাত্রী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। এ ব্যপারে সরকারী হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার আঃ মান্নান বলেন, মাস সাইকোসেনিক ইলনেসের কারণে এ রকম হয়েছে। শঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। রাজবাড়ীতে ৫ নিজস্ব সংবাদদাতা রাজবাড়ী থেকে জানান, সোমবার রাজবাড়ীতে কৃমির ওষুধ খেয়ে দুটি বিদ্যালয়ের ১০ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়েছে। এদের মধ্যে ৫ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এরা হলো সদর উপজেলার ভবদিয়া আব্দুল করিম উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী শান্তা, সাদিয়া, রুমি ও আয়েশা। এরা সবাই ৮ম এবং বালিয়াকান্দি উপজেলার রাজধরপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্রী রহিমা খাতুন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রহিমা ও সাদিয়া জানায়, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে স্কুল থেকে তাদের কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানো হয়। এর কিছুক্ষণ পরেই তাদের প্রচ- পেটে ব্যথা, মাথা ব্যথা ও বমি শুরু হয়। রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ রবিউল আযম জানান, ট্যাবলেট খাওয়ার পর ভয়ে এরা অসুস্থ হয়ে পড়েছে। যুবলীগ নেতার শরীরে গরম ডাল নিজস্ব সংবাদদাতা, ভোলা, ৩ এপ্রিল ॥ জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে ভোলা পৌর ৩নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারেফকে মারধর করে গরম ডাল নিক্ষেপ করে মুখ ঝলছে দেয়া হয়েছে। তাকে গুরুতর অবস্থায় এলাকাবাসী উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেছে। ঘটনাটি ঘটে সোমবার সকালে ভোলা শহরের কালিবাড়ি রোড এলাকার প-িতবাগির সামনে। আহত মোশারেফ জানান, তাদের সঙ্গে র্দীঘদিন ধরে ভোলা জজকোর্টের পিয়ন কালিবাড়ি রোড এলাকার বাসিন্দা শাহে আলমের সঙ্গে জমি নিয়ে মামলা চলে আসছে। সোমবার সকালে বাড়ির সামনে মোশরারেফ শাহে আলমের ছেলে নয়নকে জিজ্ঞাসা করে কোথায় যাও। কেন তার ছেলেকে এ কথা জিজ্ঞাস করা হলে তাই নিয়ে শাহে আলম ও মোশারেফের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় মোশারেফকে মারধর করে । এক পর্যায়ে শাহে আলমের হাতে থাকা বাটিতে গরম ডাল মোশারেফের মুখে নিক্ষেপ করে। এ সময় তার চিৎকার শুনে এলাকার লোক এসে মোশারেফকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
×