ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

অ ন্য র ক ম

প্রকাশিত: ০৩:২৭, ১৮ মার্চ ২০১৭

অ ন্য র ক ম

বিপন্ন প্রাণীদের ক্লোনিং পৃথিবীতে প্রতিদিন ১৫০ প্রজাতির প্রাণী অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে সঙ্কটে রয়েছে বৈশ্বিক জীববৈচিত্র্য। তাই বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীদের ফিরিয়ে আনতে বিজ্ঞানীরা স্টেম সেল প্রযুক্তি, জিনোম সিকুয়েন্সিং ও সম্পাদনা এবং ক্লোনিং প্রজনন কৌশল ব্যবহার করছেন। এর মধ্যে ক্লোনিং প্রজননের মাধ্যমে অনেক সহজে হুমকির মুখে থাকা জীবন্ত প্রজাতিরও ভ্রƒণ তৈরি করা হয়। বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীদের ক্লোনিংয়ে প্রথম সাফল্য আসে ১৯৯৬ সালের ৫ জুলাই। বিশ্বের প্রথম বিলুপ্ত প্রাণীর ক্লোন হিসেবে ২০০৩ সালে স্পেনের পরীক্ষাগারে জন্মগ্রহণ করে বুকার্ডো প্রজাতির একটি বন্য পার্বত্য ছাগল। ক্লোনিংয়ের ক্ষেত্রে কৃত্রিম গর্ভ থেকে প্রযুক্তির সাহায্যে ভ্রƒণ তৈরির প্রক্রিয়া অবলম্বন করছেন গবেষকরা। -নিউ সাইনটিস্ট পানির খোঁজে ১৫ বছর পৃথিবীর পানির পরিমাণের ওপর নজর রাখা মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ‘গ্রাভিটি রিকভারি এ্যান্ড ক্লাইমেট এক্সপেরিমেন্ট (গ্রেস)’ নামক উপগ্রহ দুইটি এ সপ্তাহে ১৫ বছর পূর্ণ করেছে। পৃথিবীর পানির তথ্য জানার জন্য ২০০২ সালের ১৭ মার্চ, যুক্তরাষ্ট্র এবং জার্মানি যৌথ উদ্যোগে গ্রেস মিশনে দুটি স্যাটেলাইট (উপগ্রহ) মহাকাশে প্রেরণ করে। পৃথিবীতে পানি কিভাবে প্রবাহিত হচ্ছে এবং গ্রহের চারপাশে কিভাবে সংরক্ষিত হচ্ছে তা এই স্যাটেলাইট দুটি পৃথিবীর ভূঅভ্যন্তরে পানি চলাচল ট্রাকিং করে থাকে। এই ১৫ বছরে, গ্রেস মিশন তার মূল পরিকল্পনার ৩ গুণ বেশি সময় স্থায়ী হয়েছে। Ñনাসা
×