ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

যাকে যেমন শাড়িতে মানাবে

প্রকাশিত: ০৫:৪০, ৩ মার্চ ২০১৭

যাকে যেমন শাড়িতে মানাবে

শাড়ি বাঙালী নারীর প্রধান পোশাক। অন্য পোশাকে নারীকে যত আধুনিক আর স্টাইলিশই লাগুক না কেন শাড়ির সঙ্গে তুলনা চলবে না। যে যতই আধুনিক হোক না কেন শাড়ির প্রতি তার আলাদা দুর্বলতা থাকে। সেই জন্য তো বিভিন্ন অনুষ্ঠানে রঙবেরঙের শাড়ি ছোট বড় সব নারীদের গায়ে শোভা পায়। আর শাড়ি বাঙালী মায়াবীনিদের আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তোলে। কিন্তু অনেকেই হয়ত এখনও শাড়ি ঠিকমতো পরতে পারেন না। তাই অনেক সময় হাতের কাছে পরিয়ে দেয়ার মানুষ না পেলে পছন্দের শাড়িটি আকাক্সিক্ষত অনুষ্ঠানে পরতে পারেন না। তখন শুকনো মুখে অন্য কোন ড্রেস পরে অনুষ্ঠানে গিয়ে গাল ফুলিয়ে বসে থাকা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। আবার অনেকেই শাড়ি পরেন অনেক বছর ধরে কিন্তু জানেনই কোন শাড়িতে তাকে মানায়। সেইসব নারী ও তরুণীদের জন্য রইল কিছু টিপস.. ১. শরীরের গড়ন ভারি হলে জর্জেট, শিফন বা চিকন ফ্যাব্রিকের শাড়ি পরুন। তাতে বেশ সিøম দেখাবেন। যদি সিল্কের শাড়ি পরতে ভালবাসেন, তাহলে বেছে নিতে পারেন মাইসোর সিল্ক। ২. সিøম ও ট্রিম ফিগার হলে সুতি, টিসুর মতো হালকা ফ্যাব্রিক বেছে নিন। তাতে শরীরের গড়ন আরও আকর্ষণীয় দেখাবে। ৩. গায়ের রং চাপা হলে যে ডার্ক কালারের শাড়ি পরতে পারবেন না, তেমন কোন নিয়ম নেই। বরং গায়ের রং চাপা হলে ডার্ক কালারের শাড়িই বেশি ভাল মানায়। গায়ের রং চাপা হলেও, লোকের কথায় কান না দিয়ে পরে ফেলুন কালো বা পেস্টাল ভায়োলেট রঙের শাড়ি। ৪. সরু পাড় দেয়া শাড়ি পরুন, যদি হাইট কম হয়। ছোটো ছোটো প্রিন্টের ও ডার্ক কালারের শাড়ি পরলে ভাল মানাবে। ৫. চওড়া পাড় দেয়া ও বড় বড় প্রিন্টের শাড়ি ভাল মানাবে যদি আপনার উচ্চতা ভাল হয়। ৬. শাড়ি পরলে পেটিকোটও গোড়ালি পর্যন্ত লম্বা হতে হবে। যাতে হাঁটাচলা করলে পা না দেখা যায়। ৭. পেটে মেদ দেখা দিলে শাড়ির আচল ভাঁজ করে পরবেন না। আঁচলটা বরং ছেড়েই রাখুন। এমনভাবে আঁচলটা রাখুন যাতে মেদ বোঝা না যায়। ফ্যাশন ডেস্ক
×