ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

রামপালে ১০ ঘর ভস্মীভূত

প্রকাশিত: ০৫:৫৪, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

রামপালে ১০ ঘর ভস্মীভূত

স্টাফ রিপোর্টার, বাগেরহাট ॥ রামপাল উপজেলার পেড়িখালী ইউনিয়নের সিকির ডাঙা আশ্রয়ণ প্রকল্পে শুক্রবার রাতে ভয়াবহ অগ্নিকা-ে ১০ পরিবারের বসতঘর ভস্মীভূত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তরা হলেন- আহম্মদ শেখ, জিহাদ শেখ, আব্দুল্লা শেখ, বাচ্চু গাজী, জয়নাব বেগম, সোহরাব শেখ, রাবে বেগম, ইউনুস শেখ, তাহের আলী ও মুরাদ শেখ। এ পরিবারগুলোর সদস্যদের গায়ে থাকা বস্ত্র ছাড়া সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিস জানায়, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। ততক্ষণে ভূমিহীনদের পুনর্বাসন প্রকল্পে টিনশেডের ১০টি বসতঘর সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। নীলফামারী স্টাফ রিপোর্টার নীলফামারী থেকে জানান, অগ্নিকা-ে ডোমার উপজেলার ভোগডাবুড়ি ইউনিয়নের চিলাহাটি প্রধানপাড়া বাজারে ৯টি মুদিদোকান পুড়ে ছাই হয়েছে। শনিবার ভোরে চিলাহাটি প্রধানপাড়া মোড়ের ট্রান্সফর্মারের বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকা-ের সূত্রপাত। এতে ১২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত মুদিদোকানিরা হলেনÑ নুরু ইসলাম, রমজান আলী, আব্দুল মান্নান, তবিবুল ইসলাম, জহুরা বেগম, গোলাম রাব্বানী, আব্দুল রাজ্জাক, লেবু মিয়া ও সিনাথ চন্দ্র রায়। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এসব মুদিদোকানি এ অগ্নিকা-ে সর্বস্বান্ত হওয়ায় আহাজারি করছেন। বাউফলে দাদি নাতিকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা দরজা আটকে ঘরে আগুন নিজস্ব সংবাদদাতা, বাউফল, ২৫ ফেব্রুয়ারি ॥ ঘরের সামনে ও পিছনের দরজা আটকে দিয়ে একটি পরিবারকে আগুনে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। ভাগ্যক্রমে তারা বেঁচে গেলেও ঘরটি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে যায়। শুক্রবার রাতে বাউফলের সূর্যমনি ইউনিয়নের নুরাইনপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। জানা গেছে, ঘটনার দিন রাত আড়াইটার দিকে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা ওই গ্রামের সূর্যমনি-ইন্দ্রোকুল সড়কের উত্তর পাশে হালিম প্যাদার ঘরের সামনে ও পেছনের দরজার বাইরে থেকে ছিটকানি আটকে দিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয়। এ সময় হালিম প্যাদার স্ত্রী মিনারা বেগম (৪২) তার নাতি হাবিবাকে নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন। আগুনের উত্তাপ পেয়ে তিনি নাতিকে নিয়ে ঘর থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু ঘরের পেছন ও সামনের দরজা বাহির থেকে আটকানো থাকায় একপর্যায়ে তিনি জানালা খুলে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসেন। এর মধ্যে রাকিব ও আল আমিন নামের দুই কিশোর সামনের ও পেছনের দরজার ছিটকানি খুলে দিলে তারা বেরিয়ে যান। এর পর আধা ঘণ্টার মধ্যে ঘরটি ভস্মীভূত হয়ে যায়। মিনারা বেগম জানান, তার স্বামী কুমিল্লা একটি ইটভাটায় চাকরি করেন। বাড়িতে তিনি মেয়ের ঘরের নাতিকে নিয়ে থাকেন।
×