ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

বিলুপ্তির পথে মঙ্গোলিয়ার সাইগা হরিণ

প্রকাশিত: ০৩:৫৪, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

বিলুপ্তির পথে মঙ্গোলিয়ার সাইগা হরিণ

মঙ্গোলিয়ায় মারাত্মকভাবে বিপন্ন দুই হাজারের বেশি সাইগা হরিণের মৃত্যুর কারণ সংক্রামক রোগ। এ রোগে এ প্রজাতি এখন লোপ পেতে পারে সম্পূর্ণভাবে। খবর বিবিসি অনলাইনের। পশ্চিম মঙ্গোলিয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত তৃণভূমিতে কর্মরত ওয়াইল্ড লাইফ কনজারভেশন সোসাইটির (ডব্লিউসিএস) বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এ রোগের ভাইরাস বিস্তার লাভ করে গবাদিপশুতে। ভাইরাসটি পিপিআর বা পেস্ট ডেস পেটিটস রুমিন্যান্টস নামে পরিচিত। ডব্লিউসিএসের পশু বিজ্ঞানী ডাঃ এংখতুবসিন শিলেগদাম্বা সংবাদ সংস্থাকে বলেছেন যে, ২ হাজার ৫শ’ সাইগা এর মধ্যে মারা গেছে। মৃতদেহগুলো রোগ বিস্তার রোধে পুড়িয়ে ফেলা হয়। রোগটি যেভাবে দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ছে তাকে আশঙ্কাজনক বলে উল্লেখ করেছেন গবেষকরা। ডাঃ শিলেগদাম্বা বলেন, পিপিআর ভাইরাস সাইগায় প্রথমবারের মতো ধরা পড়ে এ বছর ২ জানুয়ারি। তিনিও তার সহকর্মীরা বলেছেন যে, এ মারাত্মক সংক্রামক রোগটি সাইগা হরিণকে আক্রান্ত করে। এ ভাইরাসের কারণে এ বিরল প্রজাতিটির বাইরেও এ বিস্মৃত তৃণভূমিতে প্রাণীজগতের প্রতিবেশ ব্যবস্থার ওপর যে প্রভাব পড়ছে তাতে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। শিলেগদাম্বা বলেন, আইবেক্স বা বুনোছাগল ও বড় সিংওলা ভেড়াসহ অনেক অন্য প্রজাতির হরিণও একইভাবে এ অবস্থায় পড়ছে। প্রায় ১৫ লাখ মঙ্গোলীয় গজলা হরিণ এ দেশে পূর্বাংশ দিয়ে অন্যত্র চলে গেছে। এ রোগে গজলা প্রজাতি আক্রান্ত হলে অর্থনৈতিক ও প্রতিবেশ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়তে পারে। ব্রিটেনকে মধ্যপ্রাচ্যে পা রাখতে দেয়া হবে না ॥ ইরান মধ্যপ্রাচ্যের জনগণ ব্রিটেনকে আরেকবার তাদের অঞ্চলে প্রবেশের সুযোগ দেবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর ডেপুটি চীফ অব স্টাফ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাসুদ জাযায়েরি। তিনি বুধবার তেহরানে বলেন, ব্রিটেন ও অন্যান্য ইউরোপীয় দেশ নিজেদের অন্তরে পশ্চিম এশিয়া অঞ্চলে আসার যে ‘কু-বাসনা’ পোষণ করছে তা সফল হতে দেবে না এ অঞ্চলের জনগণ। তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, নতুন কোনো ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ার আগেই মধ্যপ্রাচ্য ত্যাগ করা ব্রিটেনের জন্য ভালো হবে। -ইরনা
×