পনির থেকে ঘড়ি!
সুইজারল্যান্ডের প্রখ্যাত ঘড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এইচ মোসের এ্যান্ড কাই নিত্যনতুন ঘড়ি তৈরি করে বরাবরই চমক সৃষ্টি করে। তবে এবারের চমকটি সত্যিই অন্য রকম। কারণ, এবার পনির দিয়ে ঘড়ি তৈরি করে ফের আলোচনায় এসেছে এইচ মোসের এ্যান্ড কাই। এই ঘড়ির দাম ধরা হয়েছে ১০ লাখ ডলার। ঘড়িটির ফিতা তৈরি করা হয়েছে লোমসহ গরুর চামড়া দিয়ে। ঘড়িটি তৈরির পর এটির স্থায়ীত্ব পরখ করেছে কোম্পানির বিজ্ঞানীরা। সম্পূর্ণ পানিরোধক ঘড়িটিতে মোটেও দুধের গন্ধ নেই।
ঘড়িতে এই ধরনের বস্তু ব্যবহার বিষয়ে কোম্পানির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সুইস ব্রান্ডকে আবার বিশ্বব্যাপী পরিচয় করাতে আমরা এই উদ্যোগ নিয়েছি। ঘড়ির ডায়ালে ব্যবহার করা হয়েছে সুইস পতাকার রং। এই ঘড়ি তৈরিতে শতভাগ সুইস উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে। আপাতত ৫০টি ঘড়ি তৈরি করেছে এইচ মোসের এ্যান্ড কাই। ঘড়িটির কাটতি বাড়লে বেশি পরিমাণে তৈরি করা হবে বলে জানানো হয়েছে।- ডেইলি টেলিগ্রাফ অবলম্বনে।
কাদা শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
আপনার বাচ্চা সারাক্ষণ কাদা ঘাঁটছে? ভয় পাচ্ছেন ইনফেকশনের? মোটেও ভয় পাবেন না। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান বলছে, কাদামাটি ঘেঁটেই বাচ্চা হবে হেলদি। বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। জীবনভর সুরক্ষিত থাকবে শরীর। হাঁপানি, ডায়াবেটিস, এ্যালার্জি, কানে সংক্রমণ এসব রোগ থেকে রেহাই পাবে।
সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, শিশুরা কাদা ঘাঁটলে বা তাদের পেটে একটু-আধটু কাদা প্রবেশ করলে ক্ষতি নেই। বরং লাভ। কারণ, এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। জীবনভর এই শিশুকে রক্ষা করে।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, পরজীবী, ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের সঙ্গে যেহেতু শিশুদের সাক্ষাত কম হয়, তাই বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এ্যালার্জি, হাঁপানির মতো রোগের আশঙ্কা বাড়তে থাকে। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে জীবাণুর মুখোমুখি হওয়াটা প্রয়োজন। একটু-আধটু কাদা ঘাঁটায় তাই শিশুদের ‘না’ করতে নেই।
তাদের আরও দাবি, ঘাস-লতাপাতা, কাদামাটি থেকে শিশুকে দূরে সরানোর প্রয়োজন নেই। তার চারপাশের প্রকৃতিকে স্পর্শ করা বা স্বাদ নেয়ার বেশি প্রয়োজন।-ওয়েবসাইট অবলম্বনে।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: