ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

খুদে বিজ্ঞানীরা তাক লাগিয়েছে উদ্ভাবনী বিজ্ঞান মেলায়

প্রকাশিত: ০৪:১১, ১৮ জানুয়ারি ২০১৭

খুদে বিজ্ঞানীরা তাক লাগিয়েছে উদ্ভাবনী বিজ্ঞান মেলায়

সমুদ্র হক ॥ মিনি হাইড্রো ইলেকট্রিক পাওয়ার প্লান্ট বানিয়েছে কিশোর বিজ্ঞানীরা। আলু লেবু লবণ পানিতেও বিদ্যুত উৎপাদন করা যায় তাও দেখিয়ে দিয়েছে। স্মার্ট হাউস বনিয়েছে এভাবে- কোন কারণে বাড়ির বাতি ফ্যান টিভি এয়ারকুলার দরোজা লক না করে বাইরে গেলে বিশেষ ডিভাইসে স্মার্ট ফোনেই তা বন্ধ করে দেয়া যাবে। সূর্যের আল্ট্রাভাইওলেট রশ্মি ব্যবহার করে পানি জীবাণুমুক্ত করা যাবে। আগামী দিনের এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে বগুড়া পুলিশ লাইন্স স্কুল ও কলেজের কিশোর শিক্ষার্থীরা। যে তাক লাগিয়ে দেয়। একই সঙ্গে আশা জাগায়- প্রজন্মরাই প্রযুক্তিকে সঙ্গে নিয়ে সুন্দর দেশ গড়ে এগিয়ে নিয়ে যাবে আগামীর পথে। এই কিশোর বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবনী মেধাকে কাজে লাগিয়ে অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন পুলিশ লাইন্স স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ শাহাদৎ আলম ঝুনু। তার উদ্যোগে ও পুলিশ সুপারের পৃষ্ঠপোষকতায় স্কুল প্রাঙ্গণে আয়োজন করা হয় ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবনী ও বিজ্ঞান মেলা। তিন দিনের এই মেলার দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার ১৫টি স্টলের প্রতিটিতেই ছিল ভিড়। উদ্ভাবক কিশোর বিজ্ঞানীরা সুন্দর উপস্থাপনায় বুঝিয়ে দিচ্ছেন কেন আগামী দিনে এই প্রযুক্তি দরকার। যেমন দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী শাহরিয়ার নাজিম বলল- আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যাবে। তা মোকাবেলায় বিদেশী অর্থের ওপর নির্ভর না করে আমরা নিজেদের সম্পদ দিয়েই তা পূরণ করতে পারব। যেমন বর্তমানে সবজি উৎপাদনে আমরা অনেক এগিয়েছি। আলু লেবু লবণ পানিতে উৎপাদন করা যায় বিদ্যুত। যা দেখানো হয়েছে। জল বিদ্যুত প্রকল্প আমরা নিজেরাই করতে পারি। মিনি হাইড্রো ইলেকট্রিক পাওয়ার বানিয়ে ছড়িয়ে দিতে পারি নদী তীর ও চরগ্রামে। জালিয়াতি মামলা রাগীব আলীর পক্ষে দু’জনের সাফাই সাক্ষ্য স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট অফিস ॥ ভূমি মন্ত্রণালয়ের স্মারক জালিয়াতি মামলায় আদালতে রাগীব আলীর পক্ষে সাফাই সাক্ষ্য দিয়েছেন দুজন। মঙ্গলবার দুপুরে সিলেট মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে তারা সাক্ষ্য প্রদান করেন। আদালতে রাগীব আলীর পক্ষে সিলেটের ডাক পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও রাগীব আলীর ভাতিজা আবদুল হান্নান এবং রাগীব আলীর মালিকানাধীন মালনিছড়া চা বাগানের ব্যবস্থাপক আবদুল মুনিম সাফাই সাক্ষ্য দিয়েছেন। আদালত সাক্ষ্যগ্রহণ করে পরবর্তী শুনানির জন্য ২৬ জানুয়ারি তারিখ ধার্য করেছে। উল্লেখ্য, দেবোত্তর সম্পত্তি তারাপুর চা বাগানের ভুয়া সেবায়েত সাজিয়ে ১৯৯০ সালে এটি দখল করেন রাগীব আলী। ২০০৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর সিলেটের তৎকালীন সহকারী কমিশনার (ভূমি) এসএম আবদুল কাদের বাদী হয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের স্মারক জালিয়াতি এবং সরকারের এক হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দুটি মামলা দায়ের করেন।
×