ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

মংলা-খুলনা রেল লাইন নির্মাণ কাজ উদ্বোধন

প্রকাশিত: ০৪:০২, ১৩ জানুয়ারি ২০১৭

মংলা-খুলনা রেল লাইন নির্মাণ কাজ উদ্বোধন

নিজস্ব সংবাদদাতা, মংলা, ১২ জানুয়ারি ॥ মংলা-খুলনা রেললাইনের নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় বন্দরের শিল্প এলাকার দিগরাজে এ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করা হয়। এ প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছে ১শ’ ১৪ কোটি ৯ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। এ রেললাইন মংলা বন্দর থেকে প্রতিবেশী দেশ ভারতের কলকাতা পর্যন্ত পৌঁছাবে। প্রায় ১২৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এ রেললাইনের কাজ আগামী ৪ বছরে শেষ হবে। এ ছাড়া মংলা বন্দর থেকে খুলনার ফুলতলা পর্যন্ত এ রেললাইনে ৮টি স্টেশন নির্মাণ করা হবে। ভারত ও বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগে ভারতের ইরকন ইন্টারন্যাশনাল লি: ২০১৯ সালের মধ্যে রেললাইন নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। এ সময় বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাই কমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা বলেন, ভারত সরকার মংলা বন্দরকে অধিক গুরুত্ব দিয়েই এ রেললাইন নির্মাণ করছে। বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রচেষ্টায় খুব তাড়াতাড়ি এ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী দফতরের অতিরিক্ত সচিব সুব্রত রায় মৈত্র, বংলাদেশ রেলওয়ের প্রকল্প পরিচালক মজিবর রহমান, ভারতীয় রেলওয়ের উপদেষ্টা দিবাঞ্জন রায়সহ দুদেশের রেল বিভাগের কর্মকর্তারা। পণ্য পরিবহন আরও বাড়বে স্টাফ রিপোর্টার, বাগেরহাট থেকে জানান খুলনা-মংলা রেল লাইন ভারত ও বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন। এটি চালু হলে এ অঞ্চল সমৃদ্ধ এবং ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। যোগাযোগ আরও দ্রুত এবং সহজ হওয়ায় দু’দেশের রপ্তানীর চাহিদা বাড়বে। মংলা বন্দরের পণ্য পরিবহনে গতি আসবে। অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে আসবে প্রাণচাঞ্চল্য। একইসঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ন সম্পর্ক হবে আরও সুদৃঢ়। বৃহস্পতিবার দুপুরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা বাগেরহাটে খুলনা-মংলা রেল লাইনের চলমান কাজ পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন। দিগরাজ এলাকায় তিনি এ কাজের পরিদর্শন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী দপ্তরের অতিরিক্ত সচিব সুব্রত রায় মৈত্র, প্রকল্প পরিচালক ও মহা-ব্যবস্থাপক মজিবর রহমান, জেলা প্রশাসক তপন কুমার বিশ্বাস, ভারতীয় রেলওয়ের উপদেষ্টা দিবাঞ্জন রায়, প্রজেক্ট ম্যানেজার এ কে সিনহা, জেলা প্রশাসনের ভূমি অধিগ্রহন কর্মকর্তা মাহাবুবুর রহমান প্রমুখ। ৯৫ ভাগ শিশু স্কুলে দুর্যোগ সংক্রান্ত শিক্ষা পায় না নিজস্ব সংবাদদাতা, কলাপাড়া, ১২ জানুয়ারি ॥ কলাপাড়ায় তৃণমূলের ৯৫ ভাগ শিশু বিদ্যালয়ে দুর্যোগ সংক্রান্ত শিক্ষা পায় না। প্রাপ্তসহ বিভিন্ন বয়সের ৭৫ ভাগ মানুষ দুর্যোগের সময় কি করতে হয় তা জানেন না। এরা আবার দুর্যোগ বিষয়ে কোন প্রশিক্ষণ পায়নি। বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা আভাস বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় কলাপাড়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য উপস্থাপন করেন। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন প্রোগ্রাম কোÑঅর্ডিনেটর মোঃ সিরাজুল ইসলাম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা ব্যবস্থাপক মনিরুল ইসলাম। সহায়তা করেন প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর (এসআর) মোঃ আলী আহসান। সভাপতিত্ব করেন কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মেজবাহউদ্দিন মাননু। তিতাস গ্যাসের কল সেন্টার চালু তিতাস গ্যাস কোম্পানির গ্রাহক সেবার মান উন্নয়নে আধুনিক ও যুগোপযোগী ডিজিটাল সেবা প্রদানের লক্ষ্যে কোম্পানি ইতোমধ্যে ওয়েববেজ্ড ইন্টিগ্রেটেড কম্পিউটার সিস্টেম কার্যক্রম চালু করেছে। এ সিস্টেমে গ্রাহক পোর্টাল সংবলিত ওয়েবসাইট (যঃঃঢ়ং://িি.ি ঃরঃধংমধং.ড়ৎম.নফ) এবং কল সেন্টার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তিতাস অধিভুক্ত এলাকার যে কোন গ্রাহক তথ্য অনুসন্ধান/গ্যাস লিক/যে কোন অভিযোগ তিতাস ওয়েবসাইটের নির্ধারিত পোর্টালে অথবা কল সেন্টারে সরাসরি জানাতে/জানতে পারবেন। এজন্য কোম্পানির ওয়েবসাইট (যঃঃঢ়ং://িি.ি ঃরঃধংমধং.ড়ৎম.নফ) ব্রাউজ করে সাধারণ অভিযোগ অপশন (এবহবৎধষ ঈড়সঢ়ষধরহ ঙঢ়ঃরড়হ) থেকে অথবা ওয়েবে রেজিস্টার্ড গ্রাহকগণ ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে অথবা কল সেন্টারের জন্য ১৬৪৯৬ বা ০৯৬১২৩১৬৪৯৬ নম্বরে ডায়াল করতে হবে। সফল অনুসন্ধানকারী/ অভিযোগকারী তাৎক্ষণিকভাবে ট্রাকিং নম্বর সংবলিত প্রাপ্তি স্বীকারমূলক ক্ষুদেবার্তা (অপশহড়ষিবফমবসবহঃ ঝগঝ) পাবেন। পরবর্তীতে উক্ত ট্রাকিং নম্বরের মাধ্যমে অনুসন্ধান/ অভিযোগটির অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে পারবেন। এ ব্যবস্থা প্রাথমিক পর্যায়ে পরীক্ষমূলকভাবে সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চালু করা হয়েছে। -বিজ্ঞপ্তি
×