ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

মনজুর হাসান মিন্টু আন্তঃক্লাব ব্যাডমিন্টন ও টিটি

প্রকাশিত: ০৫:৪৮, ১২ জানুয়ারি ২০১৭

মনজুর হাসান মিন্টু আন্তঃক্লাব ব্যাডমিন্টন ও টিটি

স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ ঢাকা অফিসার্স ক্লাবের উদ্যোগে আগামী ২৫ জানুয়ারি শুরু হবে মনজুর হাসান মিন্টু স্মৃতি আন্তঃক্লাব ব্যাডমিন্টন ও টেবিল টেনিস প্রতিযোগিতা। চলবে ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। টেবিল টেনিসে দলগত প্রতিযোগিতা ছাড়াও পুরুষ একক ও দ্বৈত, প্রবীণ পুরুষ একক ও দ্বৈত (৫৫ বছর থেকে তদুর্ধ বয়সী) এবং মহিলা একক ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে। ব্যাডমিন্টনে পুরুষ একক ও দ্বৈত, প্রবীণ পুরুষ দ্বৈত এবং পৃথকভাবে মহিলা দ্বৈত ইভেন্টের দলগত খেলা অনুষ্ঠিত হবে। দলভিত্তিক এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীর বয়স ৩৫ বছর হতে হবে। তবে গত ৫ বছরে জাতীয় পর্যায়ে প্রথম ২০ জনের মধ্যে স্থান অর্জনকারী কেউ এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন না। একই সময় উন্মুক্ত ব্যাডমিন্টনে পুরুষ দ্বৈত প্রতিযোগিতার আয়োজনও আছে। এক্ষেত্রে প্রতিযোগী যে কেউ হতে পারবে এবং কোন বাধ্যবাধকতা থাকবে না। সকল প্রতিযোগিতা বেইলি রোডের ঢাকা অফিসার্স ক্লাবের খেলাঘর প্রাঙ্গণে বিকেল ৩টা ৩০ থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিযোগিতার এন্ট্রি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০০ টাকা। ১৫ জানুয়ারির মধ্যে আগ্রহীদের নাম এন্ট্রি করতে হবে। বিজেএমসির দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক শিরোপা জাতীয় মহিলা হ্যান্ডবল স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ জাতীয় মহিলা হ্যান্ডবল মানেই বিজেএমসি-আনসার ফাইনাল। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। ঢাকার পল্টনের শহীদ এম. মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে ‘এক্সিম ব্যাংক জাতীয় মহিলা হ্যান্ডবল চ্যাম্পিয়নশিপে’র খেলা শেষ হয়েছে। দলের নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় ডালিয়া আক্তার ইনজুরির জন্য টুর্নামেন্টেই খেলেননি। তারপরও তাকে ছাড়াই বুধবারের একতরফা ফাইনালে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীকে ২৭-৯ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ জুট মিলস কর্পোরেশন (বিজেএমসি)। বিজয়ী দল প্রথমার্ধে ১২-৪ গোলে এগিয়ে ছিল। বিজয়ী দলের সুমি বেগম ও ফাল্গুনী বিশ্বাস ৬টি ও শিল্পী আক্তার ৫টি এবং বিজিত দলের ময়না ৩টি গোল করেন। বিজেএমসির শিল্পী আক্তার সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। এর আগে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী খেলায় বাংলাদেশ পুলিশ হ্যান্ডবল ক্লাব দল ৩০-১১ গোলে ঢাকা জেলাকে হাারায়। বিজয়ী দল প্রথমার্ধে ১৪-৮ গোলে এগিয়ে ছিল। বিজয়ী দলের সাবিনা ১৪টি এবং সাইদা ১০টি এবং বিজিত দলের লিনা ৩টি গোল করেন।
×