ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা

প্রকাশিত: ০৩:৫২, ১১ জানুয়ারি ২০১৭

প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা

গত ৮ জানুয়ারি দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকায় মুনাফা ও সম্পদ বেশি দেখিয়ে টাকা তুলছে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে ব্যাখ্যা দিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। সম্পদের ইমপায়ারমেন্ট লস বিক্রীত সম্পদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। কোম্পানিটি বলছে, বিক্রীত সম্পদের ক্ষেত্রে ইমপায়ারমেন্ট লস দেখানো হলে একদিকে ইমপায়ারমেন্ট লস বাড়ত অন্যদিকে ইমপায়ারমেন্ট লসের কারণে সমপরিমাণ সম্পদের অবচিত মূল্য কমে যেত। ফলে আর্থিক বিবরণীতে প্রদর্শিত সমপরিমাণ লোকসান কমে যেত। এ কারণে মুনাফা বেশি দেখানোর জন্য ইমপায়ারমেন্ট লস দেখানো হয়নি এটি সঠিক নয়। এছাড়া কম অবচয় ধার্যের মাধ্যমে অতিরিক্ত মুনাফাও দেখানো হয়নি। কোম্পানিটি আরও বলেছে, ২০১৬ (এপ্রিল-জুন) ও ২০১৫ থেকে মার্চ ২০১৬ সালের ইপিএস বিভিন্ন পৃষ্ঠায় দেখানো হয়েছে। তাই বিভ্রান্ত হবে না বিনিয়োগকারী। এছাড়া জুলাই ও সেপ্টেম্বরের মুনাফা এপ্রিল ও জুনের তুলনায় বেশি বলেছে কোম্পানিটি। অন্যদিকে ক্যাশফ্লো যেহেতু একটি নির্দিষ্ট প্রান্তিকের জন্য করা হয়েছে। জুলাই-জুন প্রান্তিকে রিসিভেবল থেকে আদায়ের পরিমাণ কম হয়েছে এবং ইমপোর্ট এলসির পেমেন্ট বেশি হওয়ায় অপারেটিং ক্যাশফ্লো কম হয়েছে। ২০১৬ সালে ১৪ ফেব্রুয়ারি ৮৫ কোটি শেয়ার ইস্যু করা হয়েছে এটি সঠিক কিন্তু এটির ৫০ ভাগের বেশি টাকা শেয়ারমানি হিসেবে ২০০৮ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে জমা করা হয়েছে। ৪০.৭৬ কোটি টাকা নতুন ইনজেক্ট হয়েছে যা স্বল্পমেয়াদী ঋণ পরিশোধে আর্থিক খরচ কমেছে। এদিকে শ্রমিক কল্যাণ ফান্ডের বিষয়ে কোম্পাানিটি বলেছে সরকার কর্তৃক শিল্প সেক্টরের জন্য বিধান প্রণয়ন করা মাত্রই নিট আয়ের ৫ শতাংশ হারে ফান্ড গঠন ও বিতরণের শর্ত পালন করবে। একইসঙ্গে নতুন বিনিয়োগের পর কোম্পানির শেয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়াতেই এনএভিপিএস কমে আসবে। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি
×