ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

মারুফ রায়হান

ঢাকার দিনরাত

প্রকাশিত: ০৬:০১, ১০ জানুয়ারি ২০১৭

ঢাকার দিনরাত

ঢাকা হঠাৎ হঠাৎ এমন চেহারা দেখায় যে রীতিমতো হতভম্ব হয়ে পড়তে হয়। যেমন গত সপ্তাহে রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানের একটি মার্কেটে গভীর রাতে আগুন লাগার বিষয়টি। ব্যবসায়ীরা সারাদিনের বিকিকিনি সেরে ঘরে ফিরে যখন ঘুমিয়ে পড়েছেন সে সময়ে তাদের মাথার ওপর বাজ ভেঙে পড়ল। ডিসিসির পুরনো মার্কেটটির কয়েকটি অংশ রয়েছে। একটি অংশ আগুন লাগলে অপর অংশটিকে আগুনের লেলিহান জিহ্বা থেকে বাঁচানো সম্ভব। আমরা হতাশ হয়ে দেখলাম তৎপর দমকল বাহিনীর চোখের সামনে দীর্ঘ সময় নিয়ে একের পর এক অংশে আগুন ছড়িয়ে পড়ল। বলা হয়েছে দমকল বাহিনীর ২৩টি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজে নিয়োজিত ছিল। এটা সত্যি হলে আমাদের অগ্নিনির্বাপণ সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক। আর যদি অসত্য হয়ে থাকে, তাহলেও প্রশ্ন উঠবে কেন আরও জোরালোভাবে চেষ্টা করা হলো না আগুন নেভানোর। আগুন লাগার বিষয়টি নাশকতা কিনা এমন সন্দেহও উঠে এসেছে। কেননা ওই মার্কেটের জায়গায় ডিএনসিসির বহুতল ট্রেড সেন্টার করার পরিকল্পনা পুরনো। এ নিয়ে দর কষাকষি ও মামলাও চলেছে। যাহোক, জনকণ্ঠের রিপোর্ট অনুযায়ী আগুন লাগার ফলে ছোট বড় ব্যবসায়ী ও কর্মচারী মিলিয়ে ১৫ হাজার মানুষ বেকার হয়ে পড়েছেন। মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করলে দেখা যাবে ১৫ হাজার ব্যক্তি নয়, ১৫ হাজার পরিবারই আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে পড়ে গেলেন। এটি মোটেও ছোট মানবিক বিপর্যয় নয়। কথায় বলে- ‘আজ রাজা কাল ফকির’। অনুমান করি এ বচনটি এক্ষেত্রে কারও কারও জন্য সত্যি হয়ে উঠেছে। সরকারের তরফ থেকে অবশ্য কিছু উদ্যোগ নেয়া হয়েছে ব্যবসায়ীদের ক্ষতিপূরণের। সেটি কতটা ক্ষতি পূরণে সহায়ক হবে সেটা বুঝতে পারছি না। বেশি খারাপ লাগছে সাধারণ কর্মচারীদের কথা ভেবে। কর্মসংস্থানের সুযোগ সংকুচিত হয়ে আসা এই ব্যস্ত শহরে এতগুলো মানুষ কি নতুন করে কাজ খুঁজে পাবেন? শুনতে বিরক্ত লাগলেও বারবার একথা আমাদের শুনতে হয় যে ঢাকায় প্রতি বছরই কর্ম সন্ধানে নতুন নতুন মানুষ আসছে সারাদেশ থেকে। কোন না কোন জীবিকার সঙ্গে তারা যুক্তও হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আকস্মিকভাবে হাজার হাজার কর্মী কর্মহীন হয়ে পড়লে তাদের আবার নতুন কাজ পাওয়া মোটেই সহজ নয়। ঢাকা ভারাক্রান্ত নানা কারণে। উপচে পড়া মানুষের কারণেও ঢাকা অনেকখানি বিপর্যস্ত। বাংলা পিডিয়া ও বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা সূত্রে জানতে পারি প্রায় ১২৫০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের ঢাকা মহানগরীর বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ২ কোটি। আয়তন অনুপাতে সারাদেশে জনবসতি প্রতিবছর বৃদ্ধি পাচ্ছে ১.৪ শতাংশ হারে আর ঢাকার জনবসতি বাড়ছে ৬ শতাংশ হারে। ১৮৭২ সালে ঢাকার জনসংখ্যা ছিল ৬৯ হাজার ২১২ জন। ১৯১১ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১ লাখ ২৫ হাজারে। ১৯৫১ সালে জনসংখ্যা হয় ৩ লাখ ৩৬ হাজার। তখন আয়তন ছিল প্রায় ৩৪ বর্গকিলোমিটার। ১৯৭৪ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ঢাকার জনসংখ্যা ছিল ১৬ লাখের ওপরে। ১৯৯১ সালে এই জনসংখ্যা ফিগার পুরোটাই উল্টে যায়, ১৬-এর উল্টো হলো ৬১। তখন জনসংখ্যা দাঁড়ায় ৬১ লাখ ৫০ হাজারে। বিশ্বব্যাংকের হিসাব মতে, ২০০৭ সালে ঢাকার জনসংখ্যা ছিল ১ কোটি ২০ লাখ। অর্থাৎ গত ৫০ বছরে ঢাকার জনসংখ্যা বেড়েছে ৩৫ গুণ আর আয়তন বেড়েছে ১৮ গুণ। সোজা কথায় প্রতিবছর ঢাকায় যোগ হচ্ছে প্রায় ৯ লাখ মানুষ। বর্তমানে ঢাকায় প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ৩৪ হাজার লোক বসবাস করেন। এটাকে শুধু ঘনবসতি বললেও পুরোটা স্পষ্ট হয় না। দুরবস্থা বোঝানোর জন্য বলতে পারি, ভিড়াক্রান্ত পাবলিক বাসের ভেতর গায়ে গা লেগে দাঁড়ানোর মতো পরিস্থিতি এই ঢাকা শহরের। দু’কোটির মহাচাপ কিভাবে যে সহ্য করে যাচ্ছে রাজধানী! সত্যি এলো শীত, চলছে পিঠামেলাও শীতে ঠা-া না লাগলে সেটি কোন শীতই নয়। পরিবেশের জন্য সেটাই সঙ্গত ও স্বাভাবিক। শীতে শীত পড়বে, গ্রীষ্মে গরম। কিন্তু ঢাকার সব হিসাব-নিকাশই বদলে গেছে। যেমন এবার পৌষের অর্ধেকটা পেরিয়ে এলো শীত। শীত যদিও উপভোগ করেন অবস্থাসম্পন্নরাই এই ঢাকায়। তাদের হালফ্যাশনের শীতবস্ত্র পরার দারুণ সুযোগ মেলে। গরম যাদের একটু বেশি, তাদের জন্যেও শীতকাল মনোরম। এই মনোভাবের বিপরীতে দাঁড়িয়ে আছেন লাখ লাখ ঢাকাবাসী। শীতে তাদের বাড়তি কষ্ট হয়। নানা ধরনের দূষণে, ধুলো ধোঁয়া আর কুয়াশায় বিপন্ন পরিবেশ জীবনের স্বাচ্ছন্দ্যে নিদারুণ যন্ত্রণা বয়ে আনে। বিশেষ করে গৃহস্থালি কাজের সঙ্গে যারা জড়িত, পানি ঘাঁটাঘাঁটি করতে হয়, তাদের কষ্টটা একটু বেশি। তারপরও শীতকে স্বাগত জানান সবাই। শীতে নগরবাসী পিঠেপুলির দেখা পান পিঠামেলায়। মানতেই হবে বিভিন্ন পালাপার্বণে ঢাকায় যেসব মেলা বসে তাতে অনেক সময় নানা ধরনের পিঠা তৈরি ও বিক্রির ধুম পড়ে যায়। যে শিশুটির এখনও পর্যন্ত গ্রামে যাওয়া হয়ে ওঠেনি, যে কুপার্স কিংবা প্রিন্সের দামী কেকের বাইরে এ রকম সব মজাদার ‘কেক’ আছে তা জানতেই পারেনি- তার জন্যে এইসব মেলা পিঠাবাড়ি হয়ে ওঠে। পিঠামেলায় দেখলাম শিশুটিকে তার মা পিঠা খাওয়ানোর চেষ্টা করছেন। শিশুটি কিছুতেই খাবে না এমন অচেনা খাবার! পরে মা বাধ্য হয়ে কিনে নিলেন কয়েক রকমের পিঠা। এসব মেলায় কমপক্ষে এক কুড়ি ধরনের পিঠা সাজানো থাকে নগরবাসীর রসনাকে তৃপ্ত করার জন্য। আমরা তা থেকে কয়েকটির নাম তো বিলক্ষণ বলতে সক্ষম হব। পিঠার ভেতর রয়েছে : ভাপা, পাকন, পুলি, পাটিসাপটা, রসের পিঠা, নকশি পিঠা...। ডিম চিতই আগে খাওয়া হয়নি। এ তো দেখছি রীতিমতো বাংলা পিৎজা! আহা ঢাকায় নানা ছলছুতোয় প্রতি ঋতুতেই হোক পিঠা মেলা ও উৎসব। বাংলা একাডেমির পিঠা মেলা শেষ হলো, আশা করছি আগামী সপ্তাহে রাজধানীর অন্য কোন এলাকায় আয়োজিত হবে পিঠা মেলা। সবজি মেলার কথাও এই সুযোগে বলে রাখি। পৌষে এখন নিয়মিতভাবেই আয়োজিত হচ্ছে সবজি মেলা। সবজি খাওয়া উপকারী, কিন্তু সবজি দেখতেও যে মনোহর ও নজরকাড়া সেটা এবারই প্রথম নজরে পড়ল। এত নান্দনিকভাবে সাজানো হয়েছিল সবজি যে মানুষ নিশ্চয়ই খাওয়ার কথা ভুলে চোখ দিয়েই তা গিলে খেয়েছে! জাদুঘরে বইমেলা শাহবাগের পাবলিক লাইব্রেরি প্রাঙ্গণ বইমেলার জন্য বেশ একটা উপযুক্ত জায়গা হয়ে উঠেছে গত বছর থেকে। অনেক সময় ব্যক্তিত্বনির্ভর বইয়ের মেলাও হয় এখানে। যেমন গত বছর আয়োজিত হয়েছিল বঙ্গবন্ধু বইমেলা। পাবলিক লাইব্রেরির পাশেই রয়েছে জাদুঘর। বরং সেটিই অপেক্ষাকৃত বিশাল পরিসর। জাদুঘর ভবনের নিচ তলায় নলিনী ভট্টশালী গ্যালারিতেও এখন গুচ্ছ প্রকাশনা সংস্থার বইমেলা হচ্ছে। বেশ ছিমছাম পরিবেশ। ছাড়কৃত মূল্যে এখান থেকে বই কেনার সুযোগ ছাড়ছে না বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এখানে নানা আলোচনা, আড্ডা, সেমিনার আযোজিত হচ্ছে প্রতিদিন। ফলে প্রাণোচ্ছল এই বাড়তি আয়োজন অনেক বইপ্রেমীর কাছেই উপভোগ্য হয়ে উঠেছে। আজ মঙ্গলবার ‘কবিতার জনপ্রিয়তা কি কমে আসছে?’ শীর্ষক মুক্ত আলোচনা থাকবে কবি ও কবিতানুরাগীদের অংশগ্রহণে। মেলার শেষ দিন থাকছে ‘কেন সারা দেশে সারা বছর বইমেলা নয়’ শীর্ষক মুক্ত আড্ডা। বছরের প্রথম দিনে হয়েছে শিশুদের ‘বই উৎসব’। এক সময়ে পহেলা জানুয়ারি গ্রন্থ দিবস হিসেবেও পালিত হয়েছে দেশে। আয়োজিত হতে দেখেছি ঢাকা আন্তর্জাতিক বইমেলা। মেলাটির আয়োজক ছিল জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র। বাংলা একাডেমি আয়োজিত একুশের বইমেলা আমাদের গর্বের জায়গা। কোটি কোটি টাকার বই বিক্রি হয়। তারপরও পাঠবিমুখ জাতি হিসেবে আমাদের একটা বদনাম রয়ে গেছে। জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় আমরা পিছিয়ে রয়েছি বলেই পাঠ্যাভ্যাসের সংস্কৃতি, বই নিয়ে আলোচনা-গল্প-আড্ডার চল, সেভাবে গড়ে তোলা যায়নি। তাই যে কোন বইমেলাকেই আমরা স্বাগত জানাতে চাই। যদিও বই বিক্রির বিষয়টি অনেক সময়ই আমাদের কিছুটা হতাশ করে থাকে। এটা মানতেই হবে বইয়ের ব্যবসা মেলায় তেমন না হলেও বহু পাঠককে আকৃষ্ট করা যায়। তাঁরা বই হাতে তুলে দেখেন উল্টেপাল্টে। মেলা না হলে তো এটুকুও হতো না। তাই বইমেলার আয়োজন সব সময়েই ইতিবাচকভাবেই আমরা দেখব। এর প্রচার-প্রসারেও আমরা সচেষ্ট হবে। নতুন বছরে এমন নতুন নতুন উদ্যোগে বইমেলা আয়োজিত হোক। বই উপহার দেওয়ার আনন্দ সবার মনে ছড়িয়ে পড়ুক এটাই কামনা করি। কর্মদিবসে নয় কর্মসূচী ‘আজ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ঢাকা নগরবাসীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছে। তাদের কর্মসূচীতে ১০ হাজার ব্যাগ রক্ত ব্লাডব্যাংকে জমা পড়েছে। পাড়া-মহল্লায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানে কয়েকশ টন আবর্জনা পরিষ্কার হয়েছে। সারাদিন তাদের প্রচারিত দেশাত্মবোধক গানে শহরবাসী মুগ্ধ হয়। অতীতের মতো আজ শহরে তারা কোন সমাবেশ করেনি। রাস্তা আটকে আজ কোন মিছিলও হয়নি। নগরবাসীকে একটা স্বস্তির দিন উপহার দেয়ায় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের মেয়রদ্বয় ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন।’ স্ট্যাটাসটি পড়ে চমকে উঠেছিলাম। কটু কথা না বলে, শাপশাপান্ত না করেও যে পরিস্থিতির উন্নয়নের জন্য শালীন শব্দের সমন্বয়ে ‘বিবৃতি’ প্রদান করা যায় সেটির দৃষ্টান্ত স্থাপন করে থাকেন অল্পসংখ্যক ফেসবুকার। আমরা আশা করতেই পারি একদিন পরিস্থিতি বদলাবে। কর্মদিবসে কর্মসূচী দেবেন না কোন সংগঠন। ঢাকাবাসীকে দুর্ভোগ পোহাতে হবে না। ঢাকার কোন একটি প্রধান ট্রাফিক পয়েন্টে মাত্র ১৫ মিনিট স্থবির রাখা হলে তার ধকল কমপক্ষে দু’ঘণ্টার হবে গোটা ঢাকা শহরে- এটা বাস্তবতা। তাই আর নয় দিবালোকে মহোৎসব। ঢাকার ট্রাফিক ভাল করার জন্য অনেকেই পরামর্শ দিচ্ছেন। এক ফেসবুক বন্ধুর পরামর্শ উল্লেখ করার মতোই। তিনি লিখেছেন : তাৎক্ষণিক যা যা করা উচিত- ১. ভিআইপি মুভমেন্ট যথাসম্ভব কমিয়ে ফেলা। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি ছাড়া আর কেউ যেন ভিআইপি ট্রিটমেন্ট না পান। প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনেক উদ্বোধন করছেন, আজকেও ঢাকায় বসে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্বোধন করেছেন। এটা আরও বাড়াতে পারলে ভাল। ২. কোন রাস্তা বন্ধ থাকতে পারবে না। এ জন্য ঢাকার রাস্তায় মিছিল নিষিদ্ধ করা। কেউ করতে চাইলে শুক্রবার ভোরে নির্দিষ্ট রাস্তায় অনুমতি নিয়ে করবেন। সভাসমাবেশের জন্য ময়দানের ব্যবস্থা করা। ৩. পুরনো গাড়ির মেয়াদ নির্ধারণ করে দেয়া। ৪. ক্রসিংগুলোকে ইউলুপ করে দেয়া। ৫. নদীপথ আর রেলপথকে গুরুত্ব দেয়া। ৬. মানুষকে হাঁটতে উদ্বুদ্ধ করা। ৭. স্কুলবাস চালু করা। বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিজস্ব ক্যাম্পাসে নিয়ে যাওয়া। সংবর্ধিত যোদ্ধা ও কবি প্রকৃত কবি ও ত্যাগী যোদ্ধা সংবর্ধিত হলে ভাল লাগে, অনুধাবন করে ওঠা যায় এখনও গুণীজনকে সম্মান জানানোর মতো সংগঠন রয়েছে, কাজ করে যাচ্ছে। কবি রুবী রহমান ও মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল (অব) শওকত আলীকে সংবর্ধনা জানাল ‘ঘাসফুল’ তাদের ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে। এ দু’জন ব্যক্তিত্বকে নতুন করে জানার সুযোগ ঘটবে নবীন প্রজন্মের। অবশ্য প্রেসক্লাবে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে বসেছিল কবিতাপাঠের আসর; উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কবি ও আবৃত্তিকার তাতে অংশ নেন। ঘাসফুলের উপদেষ্টা কথাশিল্পী আতা সরকার সংগঠনের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। সব মিলিয়ে শিল্পম-িত একটি আয়োজন। ৮ জানুয়ারি ২০১৭ [email protected]
×