ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

ভোটে টাকা লেনদেনের কথা অস্বীকার করা যায় না- বলেছেন ওবায়দুল কাদের

প্রথমবারের মতো আজ অনুষ্ঠিত হচ্ছে জেলা পরিষদ নির্বাচন

প্রকাশিত: ০৫:৩১, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৬

প্রথমবারের মতো আজ অনুষ্ঠিত হচ্ছে জেলা পরিষদ নির্বাচন

শাহীন রহমান ॥ দেশে প্রথমবারের মতো ৬১ জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ করা হচ্ছে আজ বুধবার। ইসি জানিয়েছে, সকাল ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরু হবে। শেষ হবে বিরতি ছাড়াই বেলা ২টায়। এ নির্বাচনে ভোট দেবেন স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা। সুষ্ঠুভাবে ভোট গ্রহণের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। যথেষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থায় শান্তিপূর্ণভাবে ভোট নেয়ার সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে ইসি জানিয়েছে। তবে এ নির্বাচনে যারা প্রার্থী হয়েছে তারা ভোট দেয়ার সুযোগ পাচ্ছে না। এদিকে, জেলা পরিষদ নির্বাচন অনেকটা নিরুত্তাপ হলেও এ নির্বাচন নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে। প্রথম থেকেই এ নির্বাচনের টাকাপয়সা লেনদেনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মূলত সিলেক্টিভ ভোটার হওয়ার কারণে ক্ষেত্রবিশেষে একটা ভোট লাখ টাকা পর্যন্ত বিক্রির অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পক্ষ থেকে ভোটারদের হুমকি দেয়ার ঘটনা প্রদানের অভিযোগ রয়েছে। কক্সবাজার থেকে স্টাফ রিপোর্টার জানিয়েছে, উখিয়া-টেকনাফ আসনের সরকারদলীয় এমপি বদির বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী এ্যাডভোকেট খাইরুল আমিন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানের ঘোষণা দিয়েছেন। জানা গেছে, বদি ও তার লোকজন দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোট দেয়ার জন্য ভোটারদের নানা হুমকিধমকি প্রদান করছে। দলীয় প্রার্থীর পক্ষে প্রকাশ্যে সিল না মারলে এলাকা ছাড়ার মামলায় জড়ানোর হুমকিও দেয়া হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন জেলায় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও ভোটারদেরও হুমকি প্রদানের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ কারণে সুষ্ঠু ভোট হওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছে অনেকেই। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও ভোটে টাকার ভূমিকার কথা অস্বীকার করার উপায় নেই বলেও মন্তব্য করেছেন। এদিকে নির্বাচন কমিশন থেকেও বলা হয়েছে, এ নির্বাচনে স্থানীয় এমপিদের এলাকার ছাড়ার নির্দেশনার পরও নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করছে। গোয়েন্দা সংস্থা থেকে এ নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের বিষয়ে আগেই সতর্ক করা হয়েছে। এ কারণেই জেলা পরিষদ নির্বাচন ছোট হলে সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। তবে কমিশন জানিয়েছে নির্বাচনে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এমনকি স্থানীয় এমপিদের নির্বাচনের আচরণবিধি মেনে চলতে স্পীকারের কাছে কমিশনের পক্ষ থেকে চিঠিও দেয়া হয়েছে। এদিকে জেলা পরিষদ নির্বাচন সম্পর্কে ইসি শাহনেওয়াজ আরও বলেন, আমরা অভিযোগ পেয়েছি এলাকা ত্যাগের নির্দেশ দেয়ার পর অনেক সংসদ এখনও সদস্য এলাকায় অবস্থান করছেন। এমনকি তারা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছেন। আইন প্রণয়ণকারী সংস্থা অর্থাৎ পার্লামেন্টের মেম্বার হয়ে তারা বেআইনী কাজ করবেন, এটা মেনে নেয়া যায় না। স্থানীয় সংসদ সদস্যরা যাতে আচরণবিধি মেনে চলেন তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে স্পীকারের কাছে চিঠি দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে শের-ই-বাংলা নগরে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান নির্বাচন কমিশনার মোঃ শাহনেওয়াজ। তিনি বলেন, যে সংসদ সদস্যরা এখনও এলাকায় রয়েছেন তাদের সরে আসার জন্য ইসি থেকে স্পীকারকে চিঠি দেয়া হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে সংসদ সদস্যরা যেন এলাকা ছাড়েন স্পীকার এ বিষয়ে নির্দেশ দেবেন। আশা করি, সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে তারা নির্বাচনকে প্রভাবমুক্ত করবেন। নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে বলেন, সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। নির্বাচনে মূলত কেন্দ্রভিত্তিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হচ্ছে। প্রতি জেলায় ১ চেয়ারম্যান, ১৫ সদস্য ও ৫ সংরক্ষিত সদস্যসহ মোট ২১ পদে প্রতিনিধি বাছাইয়ে ভোটগ্রহণ করা হবে। এসব পদের বিপরীতে ৬১ জেলায় মোট প্রার্থীর সংখ্যা ৩ হাজার ৯৩৮। এর মধ্যে ২২ জেলায় চেয়ারম্যানে পদে প্রার্থীরা বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় ওই পদে ভোটগ্রহণ করা হবে ৩৯ জেলায়। চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন ১২৪ প্রার্থী। কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন ২ হাজার ৯৮৬ এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৮০৬ । ইতোমধ্যে চেয়ারম্যান পদের মতো কাউন্সিলর পদেও ১৬৪ এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৬৮ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে। কমিশন জানিয়েছে, জেলা পরিষদে মোট রয়েছেন ৬৩ হাজার ১৪৩। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৪৮ হাজার ৩৪৩ এবং নারী ভোটার ১৪ হাজার ৮শ’। ৬১ জেলায় ৯১৫ কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হবে। ভোট কক্ষ তৈরি করা হয়েছে ১ হাজার ৮শ’ ৩০টি। ইসি জানিয়েছে, প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় ওয়ার্ডভিত্তিক ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে নির্বাচনের ব্যালট পেপারসহ ভোটার সরঞ্জাম কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্রে নিরাপত্তা রক্ষায় নেয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। জেলা পরিষদ নির্বাচন নির্দলীয় হওয়ায় অন্যান্য নির্বাচনের মতো এ নির্বাচনে উত্তাপ নেই। সাধারণ মানুষের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে আগ্রহও কম। তবে ভোট নিয়ে শঙ্কা রয়েছে যথেষ্ট। এ কারণে ইসির পক্ষ থেকে কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থাও নেয়া হয়েছে। কেন্দ্র ও কেন্দ্রের বাইরে নিরাপত্তায় প্রায় ২৩ হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকছে। এর মধ্যে প্রতিটি ভোটকেন্দ্র পাহারায় থাকবে পুলিশ, আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ, ব্যাটালিয়ন আনসার ও আনসার ভিডিপিসহ মোট ২০ জন করে। এর মধ্যে ১ জন অস্ত্রসহ পুলিশ (কনস্টেবল), আনসার ১জন অস্ত্রসহ, অঙ্গীভূত আনসার ১৫ লাঠিসহ (এর মধ্যে পুরুষ ৮ ও নারী ৭জন)। কেন্দ্রের বাইরে স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে বিজিবি ও র‌্যাব। প্রতিটি উপজেলায় বিজিবির ২টি মোবাইল টিম (প্লাটুন ২টি প্রতি প্লাটুনে সদস্য ৩০জন) এবং ১টি স্ট্রাইকিং র্ফোস (১ প্লাটুন)। এছাড়াও নির্বাচনে সব ধরনের অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা এড়াতে প্রতিটি কেন্দ্রে একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট সর্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবেন। জেলা পরিষদ নির্বাচনে অন্য কোন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে না। তবে আওয়ামী লীগের পাশপাশি দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা এ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এ কারণে নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। ইতোমধ্যে প্রার্থী ভোটারদের বিরুদ্ধে ভোট কেনাবেচার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয় এমপিদের বিরুদ্ধে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে নির্বাচনের আগে এবং নির্বাচনের দিনসহ ২দিন এমপি ও মন্ত্রীদের নির্বাচনী এলাকায় অবস্থানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কমিশন। এছাড়া নির্বাচনী এলাকায় ভোট কেন্দ্র ও কেন্দ্রের বাইরে যান চলাচলেও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কমিশন। কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৭ ডিসেম্বর মধ্যরাত হতে ৯ ধরনের যানবাহন যেমন বেবি ট্যাক্সি/অটোরিক্সা, ট্যাক্সিক্যাব, মাইক্রোবাস, জীপ, পিকআপ, কার, বাস, ট্রাক ও টেম্পো চলাচল করতে পারবে না। এছাড়া আগেই কেন্দ্র এলাকার বাইরে মোটরসাইকেল চলাচলের ওপরও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কমিশন জানিয়েছে, জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণের সুবিধার্থে প্রতিটি জেলাকে ১৫টি সাধারণ ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়েছে। এ হিসেবে ৬১ জেলায় ৯১৫টি সাধারণ ওয়ার্ড ও ৩০৫টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড রয়েছে। প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি করে ভোটকেন্দ্র থাকবে। সেই হিসাবে ভোটকেন্দ্র থাকছে ৯১৫টি ও ভোটকক্ষ থাকছে এক হাজার ৮শ’ ৩০টি। তবে এই নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা না হলেও ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাধারণ ছুটি থাকবে। নির্বাচন কমিশন সচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বলেন, এ নির্বাচনে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। সুন্দরভাবে করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। নির্বাচনী সামগ্রীও পৌঁছে গেছে। তিনি জানান, স্থানীয় সরকারের অন্য নির্বাচন থেকে কিছু আলাদাভাবে হচ্ছে জেলা পরিষদের ভোট। দেশজুড়ে নির্বাচন হলেও ভোটার সংখ্যা কমের কারণে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করা হয়নি। তবে ভোট ও যানবহন চলাচলের ক্ষেত্রে অন্য নির্বাচন থেকে কিছুটা শর্ত শিথিল রাখা হয়েছে। এ নির্বাচনে ভোট দেবেন যারা ॥ দেশে প্রথমবারের মতো ভোটগ্রহণ করা হলেও অন্য স্থানীয় নির্বাচনের চেয়ে জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট হচ্ছে পরোক্ষভাবে। ফলে সাধারণ জনগণের এ নির্বাচনে অংশ নেয়ার সুযোগ নেই। স্থানীয় সরকার পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই কেবল এ নির্বাচনে ভোট দেবেন। স্থানীয় সরকার পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মধ্যে যারা ভোট প্রদান করবেন তাদের মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সদস্য ও সংরক্ষিত সদস্য উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর এবং যেসব এলাকায় সিটি কর্র্পোরেশন রয়েছে সেখানে সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এবং সাধারণ কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলররাই মূলত জেলা পলিষদের প্রতিনিধি নির্বাচনে ভোট প্রদান করবেন। তবে এ নির্বাচনে ৬৩ হাজারের বেশি ভোটার তাদের ভোটধিকার প্রয়োগ করলেও এর মধ্যে প্রায় ৬০ হাজার ভোটার রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদের প্রতিনিধিরা। কমিশন জানিয়েছে ৬১টি জেলা পরিষদে নির্বাচনে আটটি সংস্থার ৩ হাজার ২২৫ পর্যবেক্ষককে অনুমোদন দিয়েছে ইসি। এর মধ্যে আসক ফাউন্ডেশনের আড়াই হাজার এবং জানিপপের তিন শতাধিক পর্যবেক্ষক থাকবেন। ঢাকা জেলার ভোটকেন্দ্র ॥ এদিকে দেশের অন্য জেলার মতো ঢাকা জেলাকে ভোট গ্রহণের সুবিধার্তে ১৫ ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের এলাকার ভেতর মেয়র ও কাউন্সিলররা ভোট প্রদান করবেন। এর বাইরে স্থানীয় সরকারের অন্য প্রতিনিধিরা ভোট দেবেন। তবে ঢাকা জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে মোঃ মাহবুবুর রহমান ইতোমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে। এ জেলায় শুধু সদস্য ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ভোট গ্রহণ করা হবে। ঢাকার কেন্দ্রেগুলোর মধ্যে রয়েছে বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল এ্যান্ড কলেজ। উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২১, ২২, ২৩, ২৪, ২৫, ৩৫ ও ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটাররা এ কেন্দ্রে ভোট প্রদান করবেন। কেন্দ্রে মোট ভোট রয়েছে ১৭টি। এ ছাড়া অন্য কেন্দ্রের মধ্যে রয়েছে আগারগাঁও তালতলা সরকারী কলোনি উচ্চ বিদ্যালয় ও মহিলা কলেজ কেন্দ্রে, ছোলমাইদ উচ্চ বিদ্যালয়, ভাটারা কেন্দ্র, আজিমপুর গভ. গার্লস স্কুল এ্যান্ড কলেজ আজিমপুর, মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল (পীরজঙ্গি মাজার সংলগ্ন) কেন্দ্র, একে স্কুল এ্যান্ড কলেজ দনিয়া-যাত্রাবাড়ী কেন্দ্র, কুশুড়া আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয় ধামরাই কেন্দ্র, উপজেলা পরিষদ হলরুম ধামরাই কেন্দ্র, ডেন্ডাবর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় সাভার, চুনকুটিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেনারীগঞ্জ, কোনাখেলা মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, কেনারীগঞ্জ, আগলা চৌকিঘাট জনমঙ্গল উচ্চ বিদ্যালয় নবাবগঞ্জ, নবাবগঞ্জ পাইলট উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ কেন্দ্র এবং জয়পাড়া পাইলট উচ্চবিদ্যালয় দোহার কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হবে। ইসি জানিয়েছে, ঢাকা জেলায় মোট ভোটার রয়েছে ১ হাজার ১৭৬। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৮৯৫ এবং নারী ভোটার ২৮১টি।
×