ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

নাসিক নির্বাচন প্রমাণ

করে দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব ॥ ডেপুটি স্পীকার

প্রকাশিত: ০৫:১৩, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬

করে দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব ॥ ডেপুটি স্পীকার

নিজস্ব সংবাদদাতা, মাগুরা, ২৫ ডিসেম্বর ॥ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পীকার এ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়া বলেছেন, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। আমরা রাষ্ট্রপতির উদ্যোগের সাফল্য কামনা করি। তিনি রবিবার দুপুরে মাগুরা শহরের নোমানী ময়দানে জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় পার্লামেন্টারি বোর্ডের সাবেক সচিব, মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, মক্তিযুদ্ধের সংগঠক এ্যাডভোকেট আছাদুজ্জামান এমপির ২৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভায় এ কথা বলেন। মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগ এ স্মরণ সভার আয়োজন করে। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তানজেল হোসেন খানের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখেনÑ মরহুম আছাদুজ্জামানের বড় মেয়ে কামরুল লায়লা জলি এমপি, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ কুন্ডু, মরহুমের বড় ছেলে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসম্পাদক এ্যাডভোকেট শফিকুজ্জামান বাচ্চু, আরেক পুত্র প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব এ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর, জেলা পরিষদ প্রশাসক এ্যাডভোকেট সৈয়দ শরিফুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসম্পাদক পিপি এ্যাডভোকেট কামাল হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল ফাত্তাহ, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসম্পাদক গোলাম মওলা, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান রুস্তম আলী, পৌর মেয়র খুরশিদ হায়দার টুটুল, সদর উপজেলা সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান বাবুল ফকির, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি শেখ রেজাউল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রুবেল প্রমুখ।া ডিডব্লিউ ট্রান্সমিশন যন্ত্রপাতিও স্থাপন করা হবে। কুয়াকাটা থেকে ঢাকা পর্যন্ত ওভারহেড ফাইবার স্থাপনের জন্য কেবল শিল্প সংস্থা থেকে কেবল সরবরাহ নেয়া হবে। ওভারহেড কেবল স্থাপনের জন্য ইতোমধ্যে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। এছাড়া বরিশাল-পটুয়াখালী পর্যন্ত ভূগর্ভস্থ অপটিক্যাল ফাইবার স্থাপনের জন্য আগেই দরপত্র আহ্বান করা হয়। পটুয়াখালী থেকে কলাপাড়া পর্যন্ত মাটির নিচ দিয়ে অপটিক্যাল ফাইবার স্থাপনের কাজ চলছে। সূত্র জানায়, পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় স্থাপিত দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবল ল্যান্ডিং স্টেশনটি ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে চালু হতে যাচ্ছে। সাবমেরিন কেবল ল্যান্ডিং স্টেশন চালু হলে ইন্টারনেটে তাৎক্ষণিকভাবে ২০০ জিবিপিএস সুবিধা পাওয়া যাবে, যা ১৫০০ জিবিপিএস পর্যন্ত সম্প্রসারণযোগ্য। ২০১৩ সালের শেষদিকে ৬৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। নতুন সাবমেরিন কেবলটি চালু হলে দেশী টেলিকম কোম্পানিগুলোকে বিদেশ থেকে ব্যান্ডউইথ কিনতে হবে না। নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেটে সংযুক্ত থাকবে। কক্সবাজারের স্থাপিত প্রথম সাবমেরিন কেবল ওয়ানের তুলনায় প্রায় আট গুণ বেশি ক্ষমতাসমপন্ন এ সাবমেরিনটি অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে উদ্বৃত্ত ব্যান্ডউইথ রফতানির মাধ্যমে বাংলাদেশ বড় অংকের অর্থ উপার্জনের সুযোগ পাবে। বাড়বে বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএলের) মুনাফা। ইউরোপ থেকে সিঙ্গাপুর হয়ে আসা সঞ্চালন লাইন সংযুক্তির জন্য ল্যান্ডিং স্টেশন স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। এখন নির্মাণ হচ্ছে ডরমিটরি, নিরাপত্তাকর্মীদের ব্যারাক, রেস্ট হাউস ও ড্রেনেজসহ অন্যান্য কাজ। বর্তমানে ভবনের সৌন্দর্যবর্ধন ও স্টাফ কোয়ার্টারের কাজ চলছে।
×