ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

ডাটা সেন্টার টেকনোলজি সামিট কাল শুরু

প্রকাশিত: ০৪:২০, ১ ডিসেম্বর ২০১৬

ডাটা সেন্টার টেকনোলজি সামিট কাল শুরু

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ডাটা সেন্টার টেকনোলজি সামিট এবং গ্রিন ডাটা সেন্টার কনফারেন্স। আগামীকাল ২ ও ৩ ডিসেম্বর রাজধানীর ফার্মগেটের কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ২ দিনব্যাপী এ কনফারেন্স ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। এতে উপস্থিত থাকবেন- আয়োজক ডিসি আইকনের প্রধান নির্বাহী মাসুদ পারভেজ, বাংলাদেশে কম্পিউটার সোসাইটির সহসভাপতি মোহাম্মদ আব্দুস সোবহান, আইইবির কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগের সচিব তমিজ উদ্দিন আহমেদ, এশারি বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মানস কুমার মিত্র এবং আপটাইম ইনস্টিটিউটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জন ডাফিন। আয়োজক ডিসিআইকনের প্রধান নির্বাহী মাসুদ পারভেজ বলেন, সবার প্রথমেই ডাটার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের লক্ষ্য হলো যারা ডাটা সেন্টার করবেন অথবা তৈরি করছেন তাদের সবাইকে একত্রিত করার প্রয়াসেই আমাদের এ আয়োজন। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার বোয়িংয়ের কর মওকুফ বন্ধের নির্দেশ ডব্লিউটিওর যুক্তরাষ্ট্রের বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িংয়ের কর মওকুফের বিষয়টি ৯০ দিনের মধ্যে বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা। ডব্লিউটিও বলছে, এ বিষয়টি বোয়িংকে নীতিবহির্ভূতভাবে ভর্তুকি দেয়ার সমতুল্য। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এ বিষয়ে অভিযোগ দেয়ার পর তদন্ত করে যুক্তরাষ্ট্রকে এ নির্দেশ দিয়েছে ডব্লিউটিও। বোয়িংয়ের সেভেন সেভেন সেভেন মডেলের বিমানটি তৈরির ক্ষেত্রে ২০১৩ সালে ওয়াশিংটন বোয়িংয়ের কর মওকুফের বিষয়টি নিশ্চিত করে। তবে তদন্ত প্রমাণসাপেক্ষে ডব্লিউটিও বলছে, বিমান নির্মাণের ক্ষেত্রে বোয়িং আমদানি করা নয়, দেশী যন্ত্রাংশই বেশি ব্যবহার করে। এ কারণে বোয়িংয়ের কর মওকুফের বিষয়টি নীতিবহির্ভূত বলে দাবি বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার। তবে বোয়িংয়ের বিরুদ্ধে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছে ডব্লিউটিও। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার ব্যস্ত সময় পার করছেন টাঙ্গাইলের তাঁতিরা অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ দোরগড়ায় শীত। তাই ব্যস্ত সময় পার করছেন টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার শাল চাদর প্রস্তুতকারী তাঁতিরা। তবে বছরের বাকি সময়টাতে এর চাহিদা না থাকায় মন্দাভাব থাকে ব্যবসায়। এ অবস্থায় ব্যবসাকে চাঙ্গা রাখতে সরকারী ঋণ সুবিধার দাবি জানিয়েছেন তাঁতিরা। পাশাপাশি চাদর বিদেশে রফতানি করতে পারলে এ ব্যবসা আরও চাঙ্গা হবে বলেও মনে করেন তারা। টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার বাথুলী সাদী এলাকায় প্রবেশ করতেই কানে আসবে তাঁত পল্লীর ‘খট-খট’ শব্দ। ঠা-ার প্রকোপ বাড়তে শুরু করায় বাড়ছে চাদরের চাহিদা। তাই অত্যন্ত ব্যস্ত সময় পার করেছেন তাঁতিরা। মনের মাধুরী মিশিয়ে শিল্পীরা তৈরি করেছেন মনিপুরি, পাট্টা, হাইচয়েজ, নয়ন তারা, ফ্লক প্রিন্ট ও ভাস বুটিকসহ বাহারি নকশার প্রায় ২৫ প্রকারের চাদর। শীত মৌসুমের শুরু থেকেই চাদরের ব্যবসা জমজমাট থাকলেও এর উল্টো চিত্র থাকে বছরের বাকি দিনগুলোতে। এ অবস্থায় সরকারী ঋণ সুবিধার পাশাপাশি বিদেশে চাদর রফতানি করতে পারলে সারা বছর এ ব্যবসা চাঙ্গা থাকবে বলে মনে করেন তাঁতিরা। এদিকে ঐতিহ্যবাহী এ শিল্পের প্রসারে ব্যবসায়ীদের স্বল্প সুদে ঋণ দেয়াসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের আশ্বাস দিলেন টাঙ্গাইল বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড বেসিক সেন্টার লিয়াজোঁ কর্মকর্তা মোঃ আসাদুজ্জামান।
×