ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

ট্রাম্পের কারচুপির অভিযোগ নাকচ করলেন দু’পক্ষের বিশেষজ্ঞ ও কর্মকর্তারা

প্রকাশিত: ০৩:৪৩, ৩০ নভেম্বর ২০১৬

ট্রাম্পের কারচুপির অভিযোগ নাকচ করলেন দু’পক্ষের বিশেষজ্ঞ ও কর্মকর্তারা

মার্কিন নির্বাচনের দিন লাখ লাখ আমেরিকান ভোটে কারচুপি করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের এ দাবি সোমবার নাকচ করে দিয়েছেন রাজনৈতিক ধারার উভয়পক্ষের বিশেষজ্ঞ ও নির্বাচিত কর্মকর্তারা। দোদুল্যমান রাজ্যগুলোতে ভোট গণনার উদ্যোগ সম্প্রসারিত হওয়ার প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক অঙ্গন এমন হয়ে ওঠেছে। খবর এএফপির। ৮ নবেম্বরের নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থীর বিজয় এখন প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে ওঠেছে মীমাংসাসূচক ইলেক্টোরেল ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে এবং উদ্যোগ চলছে পুনঃগণনার যদিও ২০ লাখের বেশি কম পপুলার ভোট পেয়েছেন ট্রাম্প হিলারি ক্লিনটনের চেয়ে। তিনি তার মন্ত্রিপরিষদে যাদের নিয়োগ দেবেন তাদের সঙ্গে সাক্ষাতকার শুরু করার জন্য তার ফ্লোরিডা রিসোর্ট থেকে ব্যক্তিগত বিমানে নিউইয়র্কে ফেরার আগে রবিবার তিনি দাবি করেন, লাখ লাখ ভোটার অবৈধভাবে ভোট না দিলে তিনি পপুলার ভোটে বিজয়ী হতেন। তিনি বলেন, ভার্জিনিয়া, নিউ হ্যাম্পশায়ার ও কালিফোর্নিয়া ব্যাপক ভোট কারচুপি হয়েছে। তাই, মিডিয়া এ বিষয়ে প্রতিবেদন করছেন না কেন? এটাতো মারাত্মক পক্ষপাতিত্ব এক বড় সমস্যা! ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রচার অভিযানের সময়ই সতর্কতা উচ্চারণ করেছেন যে, ফলাফলে কারচুপি হতে পারে। তিনি এখন তার সহযোগীদের সঙ্গে যে প্রসঙ্গই জোরালোভাবে উত্থাপন করছেন। কারণ, গ্রীন পার্টি মিশিগান, পেনসিলভ্যানিয়া ও উইসকনসিন এ তিন রাজ্যে ভোট গণনার অনুমোদন লাভের জন্য কাজ করছে। তিন রাজ্যেই বিজয়ী হয়েছেন ট্রাম্প। গ্রীন পার্টির প্রার্থী জিল স্টেইনের প্রচারকরা বলেছেন, পেনসিলভ্যানিয়ায় ৯ হাজার ১শ’ ৬৩টি নির্বাচনী এলাকার মধ্যে ১শ’টির বেশি এলাকায় ভোটাররা ভোট পুনঃগণনার আবেদন জানিয়েছে এবং এ প্রক্রিয়ায় অনুসরণ করবে আরও অনেক এলাকার ভোটাররা। সিরিয়ার বিশাল এলাকা হারিয়ে চাপের মুখে আলেপ্পোর বিদ্রোহীরা সিরিয়ায় সরকারী বাহিনীর তীব্র আক্রমণের মুখে নিজেদের দখলে থাকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শহরাঞ্চলে পরাজয়ের হুমকির মুখে পড়েছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা। সোমবার বিদ্রোহীদের দখল থেকে পূর্ব আলেপ্পোর বিশাল এলাকা পুনরুদ্ধারের দাবি জানিয়েছে সিরিয়ার সেনাবাহিনী ও এর মিত্র বাহিনীগুলো। খবর বিবিসির। সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলা হয়েছে সরকারী বাহিনী অগ্রসর হওয়ার পথে প্রচুর মাইন ও বিস্ফোরক অকার্যকর করেছে। সংঘর্ষের ভয়ে পালাচ্ছে হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিক। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেছেন, বেঁচে থাকা তাদের জন্য খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে। আলেপ্পোর একটি স্কুলের এক শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল হামদো বলেছেন, চার মাস ধরে অবরুদ্ধ থাকার পর শহরে আর কোন খাবার নেই। বেসামরিক নাগরিকেরা পালিয়ে হয় কুর্র্দী নিয়ন্ত্রিত এলাকায় যাচ্ছেন নতুবা সরকার নিয়ন্ত্রিত এলাকায়। কিন্তু সব পক্ষের কাছেই মারা পড়ছেন তারা।
×