স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল ॥ নগরীর কাটপট্টি রোড এলাকায় খালিদ টিপু (৪০) নামের মাছ ব্যবসায়ী খুন হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে। নিহত টিপু সিটি কর্পোরেশনের ৯নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সৈয়দ জামাল হোসেন নোমানের বাড়ির ভাড়াটে। জানা গেছে, টিপু ও তার ভাই মনসুর গত আট মাস ধরে ওই বাসায় বসবাস করছেন। তারা চট্টগ্রামের কর্ণফুলী থানার চরলক্ষিয়া গ্রামের বাসিন্দা সোলায়ামান মিয়ার পুত্র। নিহতের ভাই মনসুর জানান, তারা দুই ভাই স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী ওসমানের সঙ্গে কাজ করেন। প্রতিদিন সকালে তারা পোর্টরোড থেকে ট্রাক বোঝাই করে মাছ নিয়ে পিরোজপুর পাড়েরহাটে পরিবহন করেন। মঙ্গলবার দিনের কাজ শেষে টিপু রাত আটটার দিকে বাসায় আসে। রাত নয়টার দিকে তিনি বাসায় ফিরে দেখতে পান টিপুর হাত ও পা বাঁধা অবস্থায় মেঝেতে পড়ে রয়েছে। এ সময় প্রতিবেশীদের সহয়তায় দ্রুত তাকে শেবাচিম হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
স্টাফ রিপোর্টার বগুড়া থেকে জানান, মঙ্গলবার রাতে শিবগঞ্জ উপজেলার মহাস্থান এলাকায় দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে আনিছুর রহমান (৪০) খুন হয়েছে তিনি বগুড়া সদরের লাহিড়ীপাড়া ইউনিয়নের রহমতবালা গ্রামের মফিজ উদ্দিনের ছেলে।
নিজস্ব সংবাদদাতা কেরানীগঞ্জ থেকে জানান, মুখম-লে স্কচটেপ পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে এক তরুণীকে। বুধবার সকালে কেরানীগঞ্জের নাজিরেরবাগ এলাকায় ময়লার স্তূপ থেকে হাত-পা বাঁধা ও মুখম-লে স্কচটেপ পেঁচানো অজ্ঞাত ওই নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করা হয়।
চট্টগ্রামে ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম অফিস ॥ বাঁশখালিতে কিশোরী ধর্ষণের দায়ে ধর্ষককে যাবজ্জীবন কারাদ- প্রদান করেছে আদালত। বুধবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোঃ রফিকুল ইসলাম এ রায় দেন। একই রায়ে তাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বেকসুর খালাস দেয়া হয় অপর আসামিকে।
জানা যায়, দ-িত আসামির নাম রিদওয়ান। নারী ও শিশু নির্যাতনে দমন আইনে এ ধর্ষকের বিরুদ্ধে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ হওয়ায় তাকে যাবজ্জীবন কারাদ- প্রদান করা হয়। তবে নাছির নামের অপর আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও তা প্রমাণিত হয়নি।
মামলার বিবরণে জানা যায়, বাঁশখালি উপজেলার পুঁইছড়ি এলাকায় ২০০৮ সালের ১৫ জুলাই বিকেলে ঘটে এ ধর্ষণের ঘটনা। সেখানে ১৫ বছর বয়সী কিশোরী গরুর ঘরে ধর্ষিত হয়।
ট্যাক্স আদায়ে দুর্নীতি প্রতিরোধে হুঁশিয়ারি মেয়রের
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম অফিস ॥ নগরীকে স্মার্ট সিটিতে পরিণত করতে নগরবাসীর উপর ধার্য ট্যাক্স পরিশোধ করতে হবে। কেননা, প্রদেয় ট্যাক্সের ওপরই সিটি কর্পোরেশনের উন্নয়ন কর্মকা- নির্ভর করে। ট্যাক্স আদায়ের ক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বুধবার নগর ভবনে উত্তর পাহাড়তলী ও পূর্ব পাহাড়তলী মহল্লার আপত্তিকৃত হোল্ডিং সমূহের রিভিউ শুনানির লক্ষ্যে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় উপরোক্ত কথা বলেন চসিক মেয়র আজম নাছির উদ্দিন। নগরীর ৪১ ওয়ার্ডে নতুনভাবে এ্যাসেসমেন্টের কাজ চলছে। এ্যাসেসমেন্ট চলাকালে চসিকের কোন কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে ট্যাক্স হোল্ডারদের কাছ থেকে নিয়মবহির্ভূতভাবে অর্থ আদায়ের প্রমাণ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হবে। মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে চসিক প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মঞ্জুরুল ইসলাম ও এ্যাডভোকেট চন্দন তালুকদার উপস্থিত ছিলেন।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: