ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

ঝলক

প্রকাশিত: ০৫:৩২, ২১ অক্টোবর ২০১৬

ঝলক

মুখ খুললেন জাকারবার্গ ফেসবুকের বোর্ড অব ডিরেক্টর্সের সদস্য পিটার থিয়েলকে নিয়ে সমালোচনা ছিল তিনি ডোনাল্ড ট্রাম্পের একজন জোর সমর্থক। রিপাবলিকান দলের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেকে একজন বিতর্কিত ব্যক্তি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এমন কোন ইস্যু নেই যেটি নিয়ে তিনি বিতর্ক তৈরি করেননি। পিটার থিয়েলকে কেন বোর্ড অব ডিরেক্টর্সে রাখা হয়েছেÑ এমন সমালোচনার জবাব দিতে শেষ পর্যন্ত মুখ খুলেছেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা সিইও মার্ক জাকারবার্গ। তিনি বলেছেন, ‘কোন একটি রাজনৈতিক দলের নেতাকে সমর্থন করার কারণে আমরা কাউকে পদচ্যুত করে একটি বৈচিত্র্যপূর্ণ কর্মপরিবেশ তৈরি করতে পারি না।’ তিনি বলেন, ট্রাম্পের মতো একজন বিতর্কিত রাজনীতিককে সমর্থন করার পক্ষে কোন কারণ দেখানো না গেলেও কর্মক্ষেত্রে বৈচিত্র্য ধরে রাখার জন্য বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির লোক আমাদের প্রয়োজন রয়েছে। অধিকার কর্মী ও ব্যবসায়ীদের অনেকেই থিয়েলকে বোর্ড অব ডিরেক্টর্স থেকে বাদ দেয়ার দাবি জানিয়ে ছিলেন। -সিএনএন বিদায়ী ভোজসভার অম্ল-মধুর স্মৃতি ‘শেষবেলার জন্য আমরা সেরাটিকে বেছে রেখেছিলাম’- মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও তার স্ত্রী মিশেল ওবামা মঙ্গলবার এভাবেই হোয়াইট হাউসে সর্বশেষ সরকারী ভোজসভায় অভ্যাগতদের স্বাগত জানাচ্ছিলেন। আট বছর থাকার পর আগামী জানুয়ারিতে তারা হোয়াইট হাউস ছেড়ে দেবেন। তার আগে বিদায়ী ভোজসভার স্মৃতি ওবামা দম্পতির জন্য একটি তিক্ত-মধুর স্মৃতি হয়েই থাকবে বলে অনেকে মন্তব্য করেছেন। ভোজসভায় যোগদানকারী অতিথিদের মধ্যে ছিলেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মাত্তিও রেনজি ও তার স্ত্রী আগনেসি লান্দিনি। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাজনীতি, অর্থনীতি ও বিভিন্ন দেশের স্ব স্ব ক্ষেত্রে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখা ব্যক্তিবর্গ। সবকিছু ঠিকঠাক মতোই হয়েছে। তবে এই ভোজসভার প্রধান আকর্ষণ হয়ে উঠেছিলেন ফার্স্টলেডি মিশেল। কারণ এ অনুষ্ঠানে তিনি যে গাউনটি পরেন সেটি দেখতে ছিল বেঢপ। পর্যবেক্ষকদের মতে, ফার্স্টলেডি হিসেবে মিশেলের পোশাক জ্ঞান যথাযথ ছিল না। পোশাকটির ডিজাইনার ছিলেন একজন ইতালীয়। মিশেল ওই পোশাকটি এ কারণে বেছে নিয়েছিলেন যেন তা প্রতীকীভাবে দুই দেশের বন্ধুত্বের স্মারক হয়। অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর মিশেলকে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ফার্স্টলেডি অভিহিত করে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলোতে মন্তব্য আসতে থাকে। তবে মার্কিন নারী অধিকার কর্মী গ্লোরিয়া স্টেইনেম মিশেলের প্রশংসা করেছেন। ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে নারী অধিকার নিয়ে কাজ করা গ্লোরিয়া বলেন, মিশেল ইতিহাসের ধারা বদলে দিয়েছেন। -বিবিসি
×