ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

মুক্তাগাছার আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে ॥ যুদ্ধাপরাধী বিচার

প্রকাশিত: ০৫:২২, ১৮ অক্টোবর ২০১৬

মুক্তাগাছার আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে ॥ যুদ্ধাপরাধী বিচার

স্টাফ রিপোর্টার ॥ একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা থানার পলাতক চারজনসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে মামলার পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ১৩ ডিসেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। অন্যদিকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কুমিল্লা দাউদকান্দির পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন শহিদুল্লাহর (৭২) বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে মামলার শুনানির জন্য আগামী ৮ জানুয়ারি পরবর্তী দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। এদিকে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ জামায়াতের সাবেক এমপি আব্দুল আজিজ ওরফে ঘোড়ামারা আজিজসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ষষ্ঠ সাক্ষী মোঃ আব্দুল করিম সরকার জবানবন্দী প্রদান করেছেন। জবানবন্দীতে বলেছেন রাজাকাররা আমার বাবা চেয়ারম্যান নবী বক্স সরকারসহ ১৪ জনকে আর্মি ক্যাম্পে ধরে নিয়ে গুলি করে হত্যা করেছে। জবানবন্দী শেষে আসামি পক্ষের আইনজীবী সাক্ষীকে জেরা করেন। পরবর্তী সাক্ষীর জন্য ৯ নবেম্বর দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। চেয়ারম্যান বিচারপতি আনোয়ারুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যবিশিষ্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ সোমবার এ আদেশ প্রদান করেছেন। ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনে এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী, প্রসিকিউটর হৃষিকেশ সাহা, প্রসিকিউটর আবুল কালাম, প্রসিকিউটর সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন ও প্রসিকিউটর শেখ মুসফেক কবির। প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ ॥ মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কুমিল্লার দাউদকান্দির পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন শহিদুল্লাহর (৭২) বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে মামলার শুনানির জন্য আগামী ৮ জানুয়ারি পরবর্তী তারিখ ঠিক করেছেন। ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশন পক্ষে শুনানি করেন প্রসিকিউটর আবুল কালাম আজাদ। অপরদিকে ক্যাপ্টেন শহিদুল্লাহর পক্ষে ছিলেন এ্যাডভোকেট এম মাসুদ রানা। গাইবান্ধার ৬ রাজাকার ॥ গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ জামায়াতের সাবেক এমপি আব্দুল আজিজ ওরফে ঘোড়ামারা আজিজসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ষষ্ঠ সাক্ষী মোঃ আব্দুল করিম সরকার জবানবন্দী প্রদান করেছেন। জবানবন্দীতে বলেছেন রাজাকাররা আমার বাবা চেয়ারম্যান নবী বক্সসহ ১৪ জনকে আর্মি ক্যাম্পে ধরে নিয়ে গুলি করে হত্যা করেছে। জবানবন্দী শেষে আসামি পক্ষের আইনজীবী সাক্ষীকে জেরা করেন। পরবর্তী সাক্ষীর জন্য ৯ নবেম্বর দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।
×