স্টাফ রিপোর্টার ॥ দেশে দক্ষ এনেসথিওলজিস্টের সঙ্কট রয়েছে। এনেসথিওলজিস্টের স্বল্পতার কারণে অনেক হাসপাতালে সার্জনরা বেকার হয়ে আছেন। এনেসথেসিয়ায় মেডিক্যাল শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়াতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া দরকার। এনেসথিওলজিস্টের সঙ্কট দূর করতে তাদের বেতন ও চাকরির বয়স বৃদ্ধি, সরকারী চাকরি থেকে অবসর নেয়া এনেসথিওলজিস্টকে চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ দেয়া যেতে পারে। দেশে এনেসথিওলজিস্ট রয়েছে ১ হাজার ৫৭৫ জন। এদের মধ্যে ১ হাজার ৮২ জন প্রশিক্ষিত আর বাকিরা প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে রয়েছেন।
শনিবার বিশ্ব এনেসথেসিয়া দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। সকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) মিল্টন হলে এ সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ এনেসথিওলজিস্ট সোসাইটি। বাংলাদেশ এনেসথিওলজিস্ট সোসাইটির সভাপতি ডাঃ মাকসুদুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী। বক্তব্য রাখেনÑ স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডাঃ কামরুল হাসান খান, বিশ্ববিদ্যালয়ের এনেসথেসিয়া শিক্ষক অধ্যাপক ডাঃ খলিলুর রহমান, বাংলাদেশ মেডিক্যাল এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ মাহমুদ হাসান, বাংলাদেশ মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কাউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ মোহাম্মদ শহীদুল্লা, বিএসএমএমইউর উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডাঃ শহীদুল্লাহ সিকদার প্রমুখ। অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ বলেন, আপদকালীন সময়ের জন্য সরকার ৫শ’ এনেসথিওলজিস্ট তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: