ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

কেন্দুয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সঙ্কট ॥ সেবা বঞ্চিত রোগী

প্রকাশিত: ০৪:০০, ৬ অক্টোবর ২০১৬

কেন্দুয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সঙ্কট ॥ সেবা বঞ্চিত রোগী

নিজস্ব সংবাদদাতা, নেত্রকোনা, ৫ অক্টোবর ॥ প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আছে। আছে অবকাঠামোও। কিন্তু নেই বিশেষজ্ঞ ডাক্তার। আর এ কারণে চাহিদা থাকা সত্ত্বেও কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গর্ভবতী নারীদের ‘সিজারিয়ান সেবা’ চালু হচ্ছে না। এ ধরনের সেবার জন্য ওই উপজেলার গর্ভবতী নারীদের নির্ভর করতে হচ্ছে জেলা সদর ও পার্শ্ববর্তী ময়মনসিংহ বা কিশোরগঞ্জের বেসরকারী হাসপাতালগুলোর ওপর। জানা গেছে, ২০০২ সালে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। এজন্য প্রায় তিন কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় নতুন তিনতলা ভবন। ২০০৬ সালে ভবনটি উদ্বোধন করার পর দ্বিতীয় তলায় নারীদের জরুরী প্রসব সেবা কার্যক্রম শুরুর জন্য আধুনিক অপারেশন কক্ষ প্রস্তুত করা হয়। এজন্য সরবরাহ করা হয় অটোক্লেভ মেশিন, হাইড্রোলিক ওটি টেবিলসহ বেশকিছু মূল্যবান যন্ত্রপাতি। কিন্তু এরই মধ্যে ১০ বছর পেরিয়ে গেলেও অদ্যাবধি হাসপাতালটিতে গর্ভবতী নারীদের ‘সিজারিয়ান’ সেবা চালু করা সম্ভব হয়নি। ১০ বছর ধরে তালাবদ্ধ কক্ষে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে অপারেশন থিয়েটারের মূল্যবান যন্ত্রপাতিগুলো। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সাইফুল ইসলাম জয় জানান, ‘সিজারিয়ান সেবা’ চালু করতে হলে অবশ্যই গাইনি চিকিৎসক ও এনেসথেসিস্ট (আবেদনবিদ) থাকতে হবে। কিন্তু এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ওই দুটি পদই শূন্য। এছাড়াও সার্জারি, মেডিসিন, শিশু, চর্ম ও যৌন, অর্থপেডিক্স, হৃদরোগ, চোখ ও নাক-কান-গলা বিভাগে জুনিয়র বিশেষজ্ঞের পদগুলো শূন্য রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে আবাসিক মেডিক্যাল অফিসারের (আরএমও) পদেও কেউ নেই। এছাড়া মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট এবং নার্সসহ অন্যান্য পদেও জনবল সঙ্কট রয়েছে। সিলেটে মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ ভিত্তিহীন মুক্তিযোদ্ধা সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েল বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নিয়মানুযায়ী সংসদের ২০১০ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভোটার ছিলেন। সিলেট জেলা ইউনিট কমান্ডার পদে নির্বাচন করে ২০১৪ সালের ৪ জুন জয়লাভ করেন। যা সরকারী গেজেটে প্রকাশিত হয়। গঠনতন্ত্রের নিয়মানুযায়ী কমার্স ব্যাংক সিলেট শাখায় জেলা কমান্ডের নামে হিসাব পরিচালিত হচ্ছে। সিলেট জেলা ইউনিট কমান্ডের নামে মন্ত্রণালয়, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল কোন টাকাপয়সা বরাদ্দ বা অনুদান প্রদান করেনি। সংসদের নামে হাট-বাজার ইজারা নেয়া হয়নি। কোন রিকশার প্লেট নেয়া হয়নি। কম্পিউটার বা সেলাই মেশিনও জেলা কমান্ডের নামে পাওয়া যায়নি। যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় একটি বিশেষ মহল তাকে অযথা হয়রানি করার জন্য ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তে লিপ্ত । তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। -বিজ্ঞপ্তি
×