ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

পাটের মোড়ক ব্যবহার না করলে কারাদণ্ড ॥ মির্জা আজম

প্রকাশিত: ০৪:৫২, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬

পাটের মোড়ক ব্যবহার না করলে কারাদণ্ড ॥ মির্জা আজম

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার না করলে দোষীব্যক্তিকে জেল-জরিমানার আওতায় আনতে জেলা প্রশাসকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম। মঙ্গলবার বাংলাদেশ জুট প্রমোশন সেন্টারে পাট আইন ২০১০-এর বাস্তবায়ন, অগ্রগতি ও পর্যালোচনা সভায় বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী এ আহ্বান জানান। মির্জা আজম বলেন, যারা এ আইনটি অমান্য করছে তারা আমাদের জাতীয় একটি পণ্যকে ধ্বংস করার জন্য, পরিবেশকে ধ্বংস করার জন্য, অর্থনৈতিক স্বার্থেই তা করছে। তাই তাদের কিন্তু আর জরিমানার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত না। এ আইন অনুযায়ী সর্বোচ্চ এক বছর পর্যন্ত কারাদ- নির্ধারণ করা আছে, সে আইন বাস্তবায়নের জন্য জেলা প্রশাসকদের কাছে অনুরোধ করছি। পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন-২০১০-এ জরিমানা ও এক বছরের কারাদ-ের বিধান থাকলেও তা কার্যকর না হওয়ায় মোড়কে পাটজাত পণ্যের ব্যবহার বাড়ছে না বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন প্রতিমন্ত্রী। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বেশি মুনাফার জন্য পাট আইন অমান্য করে দেশের পরিবেশকে ধ্বংস করছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এরা জাতীয় শত্রু। পরিবেশ রক্ষায় বহুমুখী পাটজাত পণ্যের শতভাগ ব্যবহার নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। পাটের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে উল্লেখ করে মির্জা আজম আরও বলেন, এর উৎপাদন আরও বাড়াতে পারলে গার্মেন্টস সেক্টরের মতো এ খাত থেকেও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব। চসিককে ৫০টি ভ্যান গাড়ি দিল ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম অফিস ॥ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা হিসেবে ৫০টি ভ্যান গাড়ি প্রদান করেছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। মঙ্গলবার, দুপুরে নগরভবনে সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের কাছে ভ্যানগুলো হস্তান্তর করেন ব্যাংকের জোনাল হেড প্রধান মোঃ ওয়াহিদুর রহমান। ভ্যানগাড়ি গ্রহণ করে মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন পরিচ্ছন্ন নান্দনিক, বিশ্বমানের নগরী গড়ার লক্ষ্যে তার গৃহীত কর্মপরিকল্পনা সফল বাস্তবায়নে নাগরিকদের সহযোগিতা কামনা করে বলেন, নগরবাসীর স্বার্থে অত্যন্ত ব্যয়বহুল ডোর টু ডোর বর্জ্য সংগ্রহ ও অপসারণ কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। এ কর্মসূচী বাস্তবায়নে বছরে প্রায় ৩০ কোটি টাকার অতিরিক্ত ব্যয় হবে। তিনি বলেন, ব্যয়বহুল হলেও নাগরিক স্বার্থে এবং ক্লিন চট্টগ্রামের জন্য এ কর্মসূচীর পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করা হবে।
×