ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

কাটলা স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী ও গুণীজন সম্মাননা

প্রকাশিত: ০৪:০৮, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬

কাটলা স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী ও গুণীজন সম্মাননা

বিরামপুর উপজেলার কাটলা দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব বুধবার উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে র‌্যালি, স্মৃতিচারণমূলক বক্তব্য, আলোচনা সভা, গুণীজন সম্মাননা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে মিলনমেলায় পরিণত হয় বিদ্যালয় ক্যাম্পাস। কাটলা হাইস্কুল প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী কল্যাণ সংস্থা (ওসাখ্স) এ উৎসবের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে শিক্ষা, সমাজসেবা ও সাহিত্যক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য বিদ্যালয়ের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক এফ এম এ আফতাবউদ্দিন ম-ল, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মকবুল হোসেন, হাফিজ উদ্দিন, আবেদ আলী ম-ল, সুনীল চন্দ্র দাস, বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সামসুদ্দীন সরকার ও সাবেক চেয়ারম্যান মকছেদ আলীকে মরণোত্তর সম্মাননা এবং অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আব্দুস ছফুর, মোঃ জাফির উদ্দিন, দিলবর রহমান, শ্রীবাস চন্দ্র চৌধুরী, নিতাই চন্দ্র চৌধুরী, লুৎফর রহমান, নজরুল ইসলাম, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি এমদাদুল হক চৌধুরী, কবি ও লেখক এম এ ওয়াহিদ, আবু সাঈদ মোঃ কাওছার রহমান ও বুলবুল হোসেনকে আজীবন সম্মাননা পদক প্রদান করা হয়। বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র এ কে এম ওবায়দুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর আহম্মেদ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের সচিব আমিনুল ইসলাম, বিরামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান পারভেজ কবির, সাবেক পৌর মেয়র আক্কাস আলী ও কাটলা ইউপি চেয়ারম্যান নাজির হোসেন। স্মৃতিচারণ পর্বে বক্তারা অতীতে এ বিদ্যালয়ের সুনামের চিত্র তুলে ধরে বলেন, ১৯৮৭ সালে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে কাটলা দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় জাতীয়ভাবে ১৩তম ও জেলার শ্রেষ্ঠ স্কুলের স্বীকৃতি পেলেও বর্তমানে এ বিদ্যালয় তার অতীত গৌরব হারিয়েছে। তৎকালীন সরকার স্কুলটি সরকারীকরণ ঘোষণার প্রতিশ্রুতি দিলেও পরবর্তীতে তার বাস্তবায়ন হয়নি। -বিজ্ঞপ্তি
×