ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

দৌলতপুরে ত্রাণের চাল বিক্রি

প্রকাশিত: ০৬:২৯, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬

দৌলতপুরে ত্রাণের চাল বিক্রি

নিজস্ব সংবাদদাতা, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া, ৬ সেপ্টেম্বর ॥ দৌলতপুরে বন্যার্তদের জন্য বরাদ্দ হওয়া চাল বেচে খেয়েছেন চিলমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সৈয়দ আহমেদ। সর্বশেষ বন্যাকবলিত অসহায় মানুষের জন্য বরাদ্দ হওয়া ত্রাণের চাল খাদ্যগুদাম থেকে সরবরাহ করার সময় ৫ টন চালের মধ্যে এক টন বেচে দিয়েছেন তিনি। এর আগেও তিনি বন্যার্তদের জন্য বরাদ্দ হওয়া ত্রাণের চাল ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে তা আত্মসাত করেছেন বলে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ রয়েছে। জানা গেছে, পদ্মায় অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়ে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে দুটি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়। আকস্মিক এ বন্যার কারণে রামকৃষ্ণপুর ও চিলমারী ইউনিয়নের ৩৪ গ্রামের ১১ হাজার পরিবারের প্রায় অর্ধলাখ মানুষের জন্য বরাদ্দ হওয়া কয়েক দফা ত্রাণের প্রতি কিস্তির চাল দৌলতপুর খাদ্যগুদাম থেকে উত্তোলন করার সময় এক থেকে দেড় টন চাল ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দেন চিলমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সৈয়দ আহমেদ। তবে অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ আহমেদ ত্রাণের চাল বিক্রির কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘ত্রাণ বিক্রি করিনি, কিছু খরচ খরচা থাকে, আমরা জনপ্রতিনিধি আমাদের সঙ্গে নৌকা ট্রলি নিয়ে যারা থাকে তাদের কিছু দিতে হয়’। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার তৌফিকুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমি সিরিয়াসলি দেখব। শরীয়তপুরে ভিজিএফ চাল বিতরণে অনিয়ম নিজস্ব সংবাদদাতা শরীয়তপুর থেকে জানান, সদর উপজেলার আংগারিয়া ইউনিয়ন পরিষদে ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে গরিব মানুষের মাঝে সরকারী বরাদ্দকৃত ভিজিএফ চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার ইউনিয়ন পরিষদের ৭ সদস্য সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন। জানা গেছে, গরিব মানুষের মধ্যে বিতরণের জন্য ২১ টন চাল বরাদ্দ পায় আংগারিয়া ইউনিয়ন পরিষদ। মাথাপিছু ১০ কেজি করে ২ হাজার ৬১ গরিব মানুষের মধ্যে ১ সেপ্টেম্বর এই চাল বিতরণ করা হয়। চাল বিতরণের ক্ষেত্রে স্বজনপ্রীতি ও প্রকৃত গরিব মানুষ চাল না পাওয়ার অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা। আংগারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন হাওলাদার বলেন, আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য কিছু সদস্য চক্রান্ত করছে। ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ চট্টগ্রামে ল্যাংটা ফকির খুন স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম অফিস ॥ চট্টগ্রামে ল্যাংটা ফকির ও তার খাদেম খুনের মামলায় বাদীসহ ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শাহে নূরের আদালতে চাঞ্চল্যকর এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ হয়। আগামী ৪ অক্টোবার একই মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের সময় নির্ধারণ করেছে আদালত। অন্যদিকে একই ঘটনায় দায়ের হওয়া বিস্ফোরক মামলায় ২৭ সেপ্টেম্বর সাক্ষ্য রেকর্ড করার আদেশ দেয়া হয়েছে।
×