ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

পুঁজি সঙ্কটে দেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প

প্রকাশিত: ০৪:২৮, ৩০ আগস্ট ২০১৬

পুঁজি সঙ্কটে দেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ প্রয়োজনীয় পুঁজি সঙ্কট, ব্যাংক ঋণ পেতে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিকাশ লাভ করছে না দেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প। এমনই আক্ষেপের কথা জানালেন রাজধানীর মতিঝিলে বিসিক ভবনে আয়োজিত শরতমেলায় আসা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা। তারা বলছেন, দেশীয় কুটিরশিল্প পণ্যের ঐতিহ্য ধরে রাখতে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতার পাশাপাশি দরকার শক্তিশালী বিপণন ব্যবস্থা। শিল্পীর রং তুলির ছোঁয়ায় যেমন প্রাণ পায় একঘেয়ে মলিন ক্যানভাস। তেমনি সুইয়ের খোঁচায় সুতার রংয়ে বর্ণিল হয়ে উঠে পরনের পোশাকটি। এমন হস্তশিল্প পণ্যের যথেষ্ট কদর রয়েছে হালের ফ্যাশন সচেতন নানা বয়সী মানুষের কাছেও। বর্ণিল শাড়ি ও থ্রি-পিসের পাশাপাশি রাজধানীর মতিঝিলে বিসিক ভবনে আয়োজিত শরতমেলায় দেখা মিলছে ঘর সাজানোর বিভিন্ন ধরনের শো পিস আর গিফট আইটেমের। পোশাকের রং-নক্সা আর গুণগত মানের সঙ্গে বাহারি এসব পণ্যের দাম নিয়ে সন্তোষ জানালেন দর্শনার্থীরা। ঢাকা থেকে কার্গো গেল দিল্লীতে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানের (বিবিআইএন) মধ্যকার মোটর ভেহিক্যাল চুক্তির অধীনে একটি কার্গো পরীক্ষামূলকভাবে বেনাপোল ও কলকাতা হয়ে দিল্লী যাবে। গত ২৭ আগস্ট কার্গোটি রওনা হয়েছে। ১ সেপ্টেম্বর সেটি দিল্লী পৌঁছাবে। বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে। এদিকে কলকাতা-খুলনা বাস সার্ভিস চালুর জন্য পরীক্ষামূলকভাবে প্রথম বাসটি আজ মঙ্গলবার যাত্রা শুরু করবে। কলকাতা থেকে বেলা সাড়ে ১২টায় রওনা হবে বাসটি, খুলনায় পৌঁছাবে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়। পশ্চিমবঙ্গের পরিবহনমন্ত্রী সুভেন্দু অধিকারি পরীক্ষামূলক বাস সার্ভিসের উদ্বোধন করবেন। উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানের পরিবহনমন্ত্রীরা বিবিআইএন চুক্তি সই করেন। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার হজ মৌসুমে মক্কায় হোটেল ভাড়া ৬০ শতাংশ কমানো হয়েছে এবার হাজীদের জন্য হোটেল ও আবাসন খাতকে উৎসর্গ করেছেন এ খাতের মালিকরা। তারা বলছেন, হজ মৌসুমে মক্কা ও অন্যান্য এলাকায় হোটেল ও আবাসন ভাড়া গত বছরের চেয়ে ৬০ শতাংশ কমানো হয়েছে। এর ফলে অন্যবারে যেখানে ভাড়া নেয়া হতো ১০ হাজার সৌদি রিয়েল, সেখানে এবার ভাড়া পড়ছে মাত্র ২ হাজার। অন্যবারের তুলনায় এ বছর হাজীদের সংখ্যা কম থাকায় এবং সে অনুপাতে হোটেল ও এপার্টমেন্ট বেশি হওয়ায় এটা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা। তারা মনে করেন, চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি দিতে পারলে বেশিসংখ্যক হাজীকে আকৃষ্ট করা যাবে। সেকারণে হোটেল ও আবাসন বিল কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এতে অন্যবারের তুলনায় লোকসানও পোহাতে হবে বলে মনে করেন তারা। ওয়াফি আল কাহতানি নামের এক হোটেল মালিক জানান, হোটেল ও আবাসন মালিকরা হাজীদের কথা মাথায় রেখে ভাড়া ৬০ শতাংশ কমিয়েছে। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার
×