ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

তাভেলা হত্যা মামলায় কাইয়ুম-সোহেলের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট

প্রকাশিত: ০৬:২০, ২৫ আগস্ট ২০১৬

তাভেলা হত্যা মামলায় কাইয়ুম-সোহেলের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট

কোর্ট রিপোর্টার ॥ ইতালির নাগরিক তাভেলা সিজার হত্যা মামলায় পলাতক আসামি ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ কাইয়ুম এবং সোহেল ওরফে ভাঙ্গারি সোহেলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোঃ কামরুল হোসেন মোল্লা মামলার চার্জশীট গ্রহণ করে এই পরোয়ানা জারির আদেশ দেন। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। ডিবি পুলিশের পরিদর্শক গোলাম রাব্বানী গত ২৮ জুন মামলাটিতে কাইয়ুম কমিশনারসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। এর আগে ঢাকা সিএমএম আদালত থেকেও পলাতক আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। চার্জশীটের অপর ৬ জন আসামি হলেন, এমএ কাইয়ুমের ভাই আবদুল মতিন, তামজিদ আহমেদ ওরফে রুবেল ওরফে শুটার রুবেল, রাসেল চৌধুরী ওরফে চাক্কি রাসেল, মিনহাজুল আরেফিন রাসেল ওরফে ভাগনে রাসেল ও শাখাওয়াত হোসেন ওরফে শরিফ ও মোঃ সোহেল ওরফে ভাঙ্গারি সোহেল। তামজিদ, রাসেল চৌধুরী, মিনহাজুল ও শাখাওয়াত আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন। মতিনসহ স্বীকারোক্তিকারী চারজন কারাগারে এবং কাইয়ুম ও সোহেল পলাতক। স্বীকারোক্তি অনুযায়ী চার্জশীটে আসামি রাসেল চৌধুরী ও মিনহাজুলের হত্যাকা-ের নির্দেশদাতা হিসেবে এমএ মতিনের নাম বলেছেন। তবে মতিন রিমান্ডে ডিবির কাছে তাভেলা হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেও আদালতে স্বীকারোক্তি দেননি। নামহীন ভাস্কর্য নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কে জানাতে পুরান ঢাকার জনসন রোডে অবস্থিত ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের সামনে স্থাপন করা হয়েছে একটি ‘নামহীন ভাস্কর্য’। উদ্দেশ্য মহৎ হলেও এমন ভাস্কর্য নির্মাণ করায় প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। ছবিটি বুধবার তুলেছেন জনকণ্ঠের নিজস্ব আলোকচিত্রী। মুনিয়া পাখি রাজধানীর মোহাম্মদপুরে একটি বাড়ির সামনের নষ্ট লাইটশেডের মধ্যে বাসা বেঁধেছে দুটি মুনিয়া পাখি। এই সড়ক বাতিটি কিছুদিন ধরে নষ্ট থাকায় সেখানে আশ্রয় নেয়ার সুযোগ পেয়েছে তারা। ইট-পাথরের এই শহরে গাছগাছালি ও উদ্যান ধীরে ধীরে কমতে থাকায় পাখিদের অস্তিত্ব এখন সঙ্কটে। বুধবার ছবিটি তুলেছেন জনকণ্ঠের নিজস্ব আলোকচিত্রী।
×