ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

চীন ও মিয়ানমারের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করার অঙ্গীকার

প্রকাশিত: ০৪:২০, ২১ আগস্ট ২০১৬

চীন ও মিয়ানমারের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করার অঙ্গীকার

পারস্পরিক সম্পর্ক জোরদার করার ঘোষণা দিয়েছে চীন ও মিয়ানমার। মিয়ানমারের নেত্রী আউং সান সুচির বেজিং সফরকালে দুই দেশের শীর্ষ নেতৃত্ব এই ঘোষণা দিয়েছে। এ বছর মার্চে ক্ষমতায় আসার পর এটিই সুচির কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের মিশন। নিজেদের মধ্যকার সম্পর্ককে ভ্রাতৃসুলভ বলে উল্লেখ করে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার করার ঘোষণা দিয়েছে চীন ও মিয়ানমার। এছাড়াও সীমান্ত স্থিতিশীল করতে দুই প্রতিবেশী দেশ একযোগে কাজ করে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছে বলেও উভয় দেশ যৌথ বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিদ্রোহী গ্রুপগুলোর সঙ্গে সরকারের যে লড়াই চলছে তা অনেক সময় সীমান্ত অতিক্রম চীনের ভেতরেও ছড়িয়ে পড়ে। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং শুক্রবার বলেছেন, তিনি মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্কে ‘সঠিক পথে’ পরিচালনা করতে ইচ্ছুক। সুচিকে তিনি বলেন, ‘মিয়ানমারের জনগণ এখন দেশটির নতুন উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে। দুই দেশের জনগণের স্বার্থে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সঠিক পথে যেন থাকে সে বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।’ -ওয়েবসাইট ১৬ বছর পর মায়ের সঙ্গে দেখা শর্মিলার অনশন শেষ করেছেন দিন কয়েক আগেই। আশ্রয় মিলেছে ইন্ডিয়ান রেড ক্রস সোসাইটিতে। বাড়ি ফিরতে পারেননি তিনি। ফিরতে দেওয়া হয়নি তাকে। কিন্তু শনিবার সকালে যে তার জন্য এমন একটা সারপ্রাইজ অপেক্ষা করছিল, তা তিনি নিজেও জানতেন না। ১৬ বছর পর দেখা পেলেন মায়ের। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মণিপুর থেকে সেনাবাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন বা আফস্পা প্রত্যাহারের দাবিতে অনশনকারী ইরম শর্মিলা চানুর সঙ্গে বোনকে নিয়ে দেখা করেন তার মা সখী। খবর ওয়েবসাইটের। এই ঘটনায় আপ্লুত শর্মিলা। তিনি জানিয়েছেন, মায়ের কাছে তার আগামী দিনের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন তিনি। আফস্পা সরানোর জন্য কি কি করতে চান সে কথাও জানিয়েছেন তিনি।
×