বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে মিশ্র অবস্থায় ছিল ইউরোজোনের দেশগুলোর অর্থনীতি। ধীরগতি এসেছে জার্মানির অর্থনৈতিক কার্যক্রমে, তবে কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে ইতালির অর্থনীতি। এ সময়টায় জার্মানির রফতানি ও ভোক্তাখরচ বাড়লেও ইউরোপের পাওয়ার হাউজ হিসেবে প্রবৃদ্ধির পরিমাণ খুব ক্ষীণ। এদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে অভ্যন্তরীণ চাহিদা কমায় ইতালিতে কমেছে শিল্প কারখানার উৎপাদন। জুলাইতে বাড়েনি ফ্রান্সের আর্থিক কার্যক্রম কিংবা প্রবৃদ্ধি। অন্যদিকে অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও রফতানি বাড়ায় অর্থনীতি সম্প্রসারিত হয়েছে নেদারল্যান্ডস এবং স্পেনের অর্থনীতি। পর্যটন খাত ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করায় প্রবৃদ্ধি কিছুটা বেড়েছে গ্রিসেরও। গেল প্রান্তিকে পুরো অঞ্চলের প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ। বিশ্লেষকরা বলছেন, এ মুহূর্তে প্রয়োজন ইউরোপের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইসিবির প্রণোদনা কার্যক্রম। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার