জর্জিও আরমানি এবং সার্জিও গ্যালিওতি ১৯৭৫ সালে ইতালিতে ফ্যাশন হাউজটি প্রতিষ্ঠা করেন। দামের দিক দিয়ে আরমানির তৈরি জিনিসপত্রের খ্যাতি রয়েছে। আরমানি ছেলে মেয়ে উভয়েরই পোশাক তৈরি করে থাকে। পোশাক ছাড়াও তাদের সানগ্লাস, কসমেটিক এবং পারফিউমের আলাদা কদর রয়েছে।
মানোলো ব্লানিক (আমেরিকা)
নিজের নামে ১৯৭৪ সালে আমেরিকায় মানোলো ব্লানিক এই ফ্যাশন হাউজটি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৭৭ সালে লন্ডনের ভোগ ম্যাগাজিনের কভারে তিনি স্থান করে নেন। এরপর থেকে তার প্রতিষ্ঠান জনপ্রিয়তা পায়। এ প্রতিষ্ঠানটি শুধু জুতা তৈরি ও সরবরাহ করে থাকে।
বারবেরি
(ইংল্যান্ড)
১৮৫৬ সালে ফ্যাশন ডিজাইনার থমাস বারবেরি তার নিজের নামে এ প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেন। এটি বর্তমানে বিশ্বের সেরা ফ্যাশন হাউস। বারবেরি মূলত বিখ্যাত হয় ওভারকোটের কারণে। ্এ কোটের আর একটি নাম রয়েছে থ্রেন্সকোট। ইংল্যান্ডের মত শীত প্রধান দেশগুলোতে এ ধরনের কোটের বেশ চাহিদা। এছাড়া জুতা, ব্যাগ, ঘড়িসহ আরও অন্যান্য দৈনন্দিন ব্যবহার্য জিনিসপত্র তৈরি এবং সরবরাহ করে এ প্রতিষ্ঠানটি।
ডিওর (ফ্রান্স)
ফ্রান্সের বিখ্যাত ফ্যাশন হাউজ ডিওর। বিভিন্ন রকম চামড়ার ব্যাগ ও ওয়ালেট, পোশাক, জুতা, জুয়েলারি, পারফিউম, মেক-আপ এবং আরো অনেক ফ্যাশন সামগ্রী তৈরি এবং বিশ্বব্যপী সরবরাহ করে থাকে প্রতিষ্ঠানটি। ১৯৪৬ সালে ডিজাইনার ক্রিসটিয়ান ডিওর এটি প্রতিষ্ঠা করেন। এটি আসলে মেয়েদের ফ্যাশন উপকরণের জন্যই বিশ্বখ্যাত। সম্প্রতি বাচ্চাদের ব্যবহার্য জিনিসও তৈরি করছে প্রতিষ্ঠানটি।
লুইস ভুইটন (ফ্রান্স)
এটিও ফ্রান্সের ফ্যাশন হাউজ এবং বিশ্ব ব্যপি এলভি (খঠ) নামে পরিচিত। ১৮৫৪ সালের এ প্রতিষ্ঠানটি মূলত চামড়ার তৈরি জিনিসপত্রের জন্য বিখ্যাত। এছাড়া পোশাক, জুতা, জুয়েলারি, ঘড়ি আর সানগ্লাস। লুইস ভুইটন পৃথিবীব্যাপী তাদের ব্যবসা পরিচালনা করে ছোট ছোট শো রুমের মাধ্যমে।