ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

যে কোন দিন ঘোষণা

কারা থাকছেন বিএনপির নতুন কমিটিতে, নেতাকর্মীদের কৌতূহল

প্রকাশিত: ০৫:৪৯, ৬ আগস্ট ২০১৬

কারা থাকছেন বিএনপির নতুন কমিটিতে, নেতাকর্মীদের কৌতূহল

শরীফুল ইসলাম ॥ বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রস্তুত। যে কোন দিন এ কমিটি ঘোষণা করা হতে পারে। এদিকে বিএনপির নির্বাহী কমিটিতে স্থান পেতে আগ্রহী নেতারা কখন কমিটি ঘোষণা হবে সেজন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। কেউ কেউ বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয় ও লন্ডনে দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করে নতুন কমিটিতে নিজেদের অবস্থান জানার চেষ্টা করছেন। জানা যায়, বিএনপির নির্বাহী কমিটি এবার ৩৮৬ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাধিক সদস্যের করা হচ্ছে। আগের ৪ দফায় যে ৪২ জনকে পদ দেয়া হয়েছে তাদের ছাড়াও বাকি পদগুলোতে ইতিমধ্যেই পছন্দের নেতাদের স্থান দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। সম্প্রতি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর লন্ডন সফরে গিয়ে এ কমিটি দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকেও দেখিয়ে এনেছেন। তারেক রহমান কিছু কিছু জায়গায় পরিবর্তনের সুপারিশ করেছেন। পরে খালেদা জিয়া তারেক রহমানের সুপারিশ অনুসারে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন এনে পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রস্তুত করে রেখেছেন। এ কমিটি ঘোষণা করতে এখন আর কোন সমস্যা নেই। তাই সুবিধাজনক যে কোন দিন এ কমিটি ঘোষণা করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এ ব্যাপারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব) মাহবুবুর রহমান জনকণ্ঠকে বলেন, জাতীয় কাউন্সিল হয়েছে অনেক দিন হয়ে গেছে। অনেকেই আশা করে আছে কেন্দ্রীয় কমিটিতে সুবিধাজনক অবস্থান পাবে। কিন্তু নেতারা এখনও জানেন না দলে কার কি অবস্থান। তাই আমি মনে করি দ্রুত বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি হওয়া দরকার। যত দ্রুত এ কমিটি ঘোষিত হবে ততই দলের জন্য মঙ্গল। এদিকে জাতীয় কাউন্সিলের সাড়ে ৪ মাস পরও দলের পূর্ণাঙ্গ নির্বাহী কমিটি না হওয়ায় এখনও পদ না পাওয়া বিএনপি নেতাদের ধৈর্যের বাঁধ ভাঙ্গার উপক্রম হয়েছে। কেউ হতাশ হয়ে দলে নিষ্ক্রিয়। নিষ্ক্রিয় নেতাদের সংখ্যা দিন দিনই বাড়ছে। এর ফলে এ দলটি এখন রাজনৈতিকভাবে গতিশীল হওয়ার পরিবর্তে ঝিমিয়ে পড়ছে। এ পরিস্থিতিতে সম্প্রতি তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার মামলায় ৭ বছরের সাজা ও ২০ কোটি টাকা জরিমানা হওয়ার পর বিএনপি ক’টি কর্মসূচী ঘোষণা করলেও তা পালন করতে দলের নেতাকর্মীরা মাঠে নামেননি। উল্লেখ্য, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর রাজনৈতিকভাবে চরম বেকায়দায় থাকায় বিএনপির অনেক কেন্দ্রীয় নেতা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েন। তবে এ বছর ১৯ মার্চ জাঁকজমকভাবে জাতীয় কাউন্সিলের পর নিষ্ক্রিয় নেতারা আবার দলে সক্রিয় হওয়ার জন্য নড়েচড়ে বসে। কিন্তু জাতীয় কাউন্সিলের সাড়ে ৪ মাস পার হলেও নির্বাহী কমিটিতে ৪২ জন ছাড়া আর কোন নেতা স্থান না পাওয়ায় নতুন করে আবারও অনেকে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েন। আর এ কারণেই দ্রুত পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করে নেতাদের সক্রিয় করতে চান খালেদা জিয়া। সূত্র মতে, দ্রুত বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা দিয়ে খালেদা জিয়া দলের নেতাদের সক্রিয় করে একদিকে রাজপথে কর্মসূচী পালনের মধ্য দিয়ে এগিয়ে যেতে চান। অপরদিকে নতুন নেতাদের সক্রিয় করে পরবর্তী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি জোরদার করতে চান তিনি। এরই অংশ হিসেবে ১৪ দলের বাইরে থাকা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে জোটে ভেড়ানোর চেষ্টা করছেন খালেদা জিয়া। এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই তিনি কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। পরবর্তীতে তিনি বিকল্প ধারার সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন, জাসদ (একাংশ) সভাপতি আসম আবদুর রবসহ আরও কিছু নেতার সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। এদিকে যে কোন দিন কমিটি ঘোষণা হতে পারে এমনটি আঁচ করতে পেরে কমিটিতে নতুন কারা আসছেন ৩৮৬ সদস্যের আগের কমিটি থেকে কারা বাদ পড়ছেন এ নিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে চলছে ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা। তবে দলীয় সূত্রে জানা গেছে যোগ্য, ত্যাগী এবং আন্দোলনে যারা রাজপথে ছিলেন তাদের অগ্রাধিকার দিয়ে কমিটি প্রস্তুত করা হয়েছে। এতে আগের কমিটির কিছু নিষ্ক্রিয় নেতাকে বাদ দেয়া হয়েছে এবং বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন থেকে কিছু নেতাকে নতুন করে স্থান দেয়া হয়েছে। বিএনপির আগের কমিটির ১৯ সদস্যের স্থায়ী কমিটি এখন ৩টি পদ শূন্য রয়েছে। সাবেক মহাসচিব খোন্দকার দোলোয়ার হোসেন ও ড. আর গনি মারা যাওয়ায় এবং যুদ্ধাপরাধের বিচারে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ফাঁসি হওয়ায় এ ৩টি পদ খালি হয়। এছাড়া আগের স্থায়ী কমিটির সদস্য এম শামসুল ইসলাম ও সরোয়ারী রহমান দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ। এ কারণে এই দু’জন এবার বাদ পড়ছেন। তাই স্থায়ী কমিটিতে নতুনভাবে স্থান পাচ্ছেন ৫ জন সিনিয়র নেতা। এ ৫ জনের মধ্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে দেয়া হচ্ছে ১টি পদ। আর বাকি ৪টি পদ যারা পেতে পারেন তাদের মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন আগের কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, সেলিমা রহমান, সাদেক হোসেন খোকা, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, খন্দকার মাহবুব হোসেন, ড. ওসমান ফারুক, আবদুল আউয়াল মিন্টু, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন প্রমুখ। তবে স্থায়ী কমিটিতে পদ বাড়তে পারে বলেও কেউ কেউ মনে করছেন। আগের কমিটির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মধ্যে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, তরিকুল ইসলাম, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আসম হান্নান শাহ, ড. আবদুল মঈন খান, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও নজরুল ইসলাম খান থাকছেন। এবার ভাইস চেয়ারম্যান পদ ১৭টি থেকে বাড়িয়ে ৩৫টি করায় আগের কমিটির সক্রিয় সবাইকে রাখার পাশাপাশি যুগ্ম মহাসচিব ও উপদেষ্টা থেকে আরও ক’জনকে নতুন কমিটিতে স্থান দেয়া হচ্ছে। ভাইস চেয়ারম্যান পদে নতুন যারা আসছেন বলে শোনা যাচ্ছে তাদের মধ্যে রয়েছেন চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা সামসুজ্জামান দুদু, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, ফজলুর রহমান পটল, মোসাদ্দেক আলী ফালু, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, আবদুল হালিম, সাবেক যুগ্ম মহাসচিব সালাউদ্দিন আহমেদ, মোহাম্মাদ শাহজাহান, মিজানুর রহমান, আমান উল্লাহ আমান, বরকতউল্লাহ বুলু, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন, লুৎফর রহমান খান আজাদ, আনম এহসানুল হক মিলন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আকবর খন্দকার, আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার জিয়াউর রহমান খান, প্রচার সম্পাদক জয়নুল আবদীন ফারুক, অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সালাম, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক আবদুল হাই, নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার আমিনুল হক, আখতার হামিদ সিদ্দিকী, মহিলা দলের সভাপতি নূরে আরা সাফা প্রমুখ। আর আগের কমিটির ভাইস চেয়ারম্যানদের মধ্যে সক্রিয় হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও এম মোরশেদ খান এ পদে বহাল থাকছেন বলে জানা যায়। স্থায়ী কমিটি থেকে বাদ পড়া এম শামসুল ইসলাম ও বেগম সরোয়ারি রহমানকে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা করা হচ্ছে। এ ছাড়া আগের কমিটির সক্রিয় উপদেষ্টাদের রেখে বিএনপিপন্থ’ী কিছু বুদ্ধিজীবীকে উপদেষ্টা পরিষদে স্থান দেয়া হচ্ছে। আর নতুন পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে আগের ৪ দফায় দেয়া ৪২ জনের মধ্যে কারও কারও পদ রদবদল হতে পারে বলে জানা গেছে। আগের কমিটির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী অথবা সহ-দফতর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনিকে দফতর সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হতে পারে। আর ছাত্রবিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হতে পারে ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আজিজুল বারী হেলালকে। দলের আইন সম্পাদকের দায়িত্ব পেতে পারেন এ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া অথবা মাসুদ আহমেদ তালুকদার। ইশতিয়াক আজিজ উলফাত মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক পদ ও শিরীন সুলতানা মহিলাবিষয়ক পদ পাচ্ছেন বলে জানা গেছে। প্রসঙ্গত: ১৯ মার্চ রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে অনুষ্ঠিত বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলের কর্ম অধিবেশনে প্রথম দফায় খালেদা জিয়াকে চেয়ারপার্সন ও তাঁর লন্ডন প্রবাসী ছেলে তারেক রহমানকে পুনরায় সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়। এর পর ৩০ মার্চ দ্বিতীয় দফায় আগের কমিটির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে মহাসচিব, রুহুল কবির রিজভীকে সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও মিজানুর রহমান সিনহাকে পুনরায় কাষাধ্যক্ষ হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়। ৯ এপ্রিল তৃতীয় দফায় ঘোষণা করা হয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির ১৬ নেতার নাম। এর মধ্যে ৭ জন যুগ্ম মহাসচিব ও ৯ জন সাংগঠনিক সম্পাদক। বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পাওয়া ৭ জন যুগ্ম মহাসচিবের মধ্যে রয়েছেন আগের কমিটির একই পদে থাকা ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, আগের কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মজিবুর রহমান সারোয়ার, আগের কমিটির যুববিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, আগের কমিটির শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক ও ডাকসুর সাবেক জিএস খায়রুল কবির খোকন, আগের কমিটির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, আগের কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হারুনুর রশিদ ও আগের কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক লায়ন আসলাম চৌধুরী। তৃতীয় দফায় ঘোষিত বিএনপির ৯ সাংগঠনিক সম্পাদকরা হলেন আগের কমিটির একই পদে থাকা ফজলুল হক মিলন (ঢাকা বিভাগ) ও আসাদুল হাবিব দুলু (রংপুর বিভাগ) রয়েছেন। বাকি ৭ জন নতুন সাংগঠনিক সম্পাদক হলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডাঃ শাহাদাৎ হোসেন (চট্টগ্রাম বিভাগ), আগের কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জু (খুলনা বিভাগ), আগের কমিটির স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক এ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু (রাজশাহী বিভাগ), আগের কমিটির সহ-প্রচার সম্পাদক ইমরান সাহেল পিন্স (ময়মনসিংহ বিভাগ), আগের কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ডাঃ সাখাওয়াত হোসেন জীবন, আগের কমিটির নির্বাহী সদস্য শ্যামা ওবায়েদ (প্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগ) ও আগের কমিটির নির্বাহী সদস্য বিলকিস জাহান শিরীন (বরিশাল বিভাগ)। বিএনপির নতুন নির্বাহী কমিটিতে সর্বশেষ ১৮ এপ্রিল চতুর্থ দফায় ঘোষিত তালিকায় স্থান পন আরও ২১ নেতা । এদের মধ্যে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে স্থান পান সাবেক সেনা কর্মকর্তা কর্নেল (অব.) আনোয়ারুল আজিম (প্রস্তাবিত কুমিল্লা বিভাগ)। আর বাকি ২০ জন হলেন সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক। ২০ সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকরা হলেন ঢাকা বিভাগে আবদুস সালাম আজাদ ও শহীদুল ইসলাম বাবুল, চট্টগ্রাম বিভাগে মাহাবুবুর রহমান শামীম ও আবুল হাশেম বকর, রাজশাহী বিভাগে আবদুল মোমিন তালুকদার খোকা ও শাহীন শওকত, খুলনা বিভাগে অনিন্দ ইসলাম অমিত ও জয়ন্ত কু-, বরিশাল বিভাগে আখন্দ কুদ্দুস ও মাহবুবুল হক নান্নু, সিলেট বিভাগে দিলদার হোসেন সেলিম ও কলিম উদ্দিন মিলন, রংপুর বিভাগে শামসুজ্জামান ও সৈয়দ জাহাঙ্গীর হোসেন, প্রস্তাবিত কুমিল্লা বিভাগে মোশতাক মিয়া ও আবদুল আউয়াল খান, ময়মনসিংহ বিভাগে শরীফুল আলম ও ওয়ারেস আলী মামুন, প্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগে আলী নেয়াজ মাহমুদ খৈয়াম ও সেলিমুজ্জামান সেলিম।
×