ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

রংপুরে ছাত্রলীগ নেত্রী লাঞ্ছিত ॥ থানা ঘেরাও

প্রকাশিত: ০৪:১১, ১৪ জুলাই ২০১৬

রংপুরে ছাত্রলীগ নেত্রী লাঞ্ছিত ॥ থানা ঘেরাও

স্টাফ রিপোর্টার, নীলফামারী ॥ জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙ্গার আপন ছোট ভাই মহিউদ্দিন মাহির বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ নেত্রীকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগে মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে রংপুর কোতোয়ালি থানায় এ মামলা করেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদিকা সুমনা আক্তার লিলি। এদিকে ঘটনার নায়ক ও মামলার আসামি মাহিকে গ্রেফতারের দাবিতে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত রংপুর কোতোয়ালি থানা ঘেরাও করে রাখে রংপুরের ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীরা। পুলিশ মাহিকে গ্রেফতারের আশ্বাস দিলে তারা থানা ঘেরাও প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। জানা গেছে, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-স¤পাদক সুমনা আক্তার মিলির বাড়ি রংপুর শহরেই। তিনি ও তার বড় ভাই সহীদ বকশি মোটরসাইকেলে করে রংপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল সংলগ্ন পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারের সামনে পাইকারি বাজারে আম কিনতে যান। সেখানে মহিউল আহম্মেদ মাহি অহেতুক তাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ এবং এক পর্যায়ে মিলির ভাই বকশিকে মারধর করেন। এ সময় মিলি তার রাজনৈতিক পরিচয় দিলে তিনি (মাহি) মিলিকেও অকথ্য ভাষায় গালাগাল দিয়ে লাঞ্ছিত করে। ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে মাহিকে গ্রেফতারের দাবিতে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত রংপুর কোতোয়ালি থানা ঘেরাও করে রাখে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীরা। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল ॥ দোকানের বেঞ্চে বসাকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট বিরোধের জের ধরে বুধবার বিকেলে আগৈলঝাড়া উপজেলার বড় বাশাইল ওয়াপদা সড়কের একটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। হামলায় ব্যবসায়ীসহ ৫ জন আহত হয়। জানা গেছে, ওই এলাকার সাইদুল ইসলামের দোকানের বেঞ্চে বসাকে কেন্দ্র করে আতাউর রহমানের সঙ্গে রানা মিয়ার বিত-া হয়। এর জের ধরে রানার নিকট আত্মীয় জসিম ফকিরের নেতৃত্বে ৮-১০ জন আতাউরকে বাশাইল স্ট্যান্ডে খুঁজতে যায়। তারা আতাউরকে না পেয়ে তার ভাই ইলেকট্রিক মালামাল ব্যবসায়ী কামরুল ঘরামীর দোকানে হামলা চালিয়ে ভাংচুরসহ কামরুলকে মারধর করে আহত করে। স্বেচ্ছাশ্রম দেয়া ৬ যুবককে ট্রাফিক পুলিশে নিয়োগ স্টাফ রিপোর্টার, যশোর অফিস ॥ যশোরে যানজট নিরসনে ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে দীর্ঘদিন স্বেচ্ছাশ্রম দেয়া ছয় যুবককে বুধবার কমিউনিটি ট্রাফিক পুলিশ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে যশোর পৌরসভা। শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থা সমুন্নত রাখতে এরা পুলিশের পাশাপাশি কাজ করেছে এবং প্রশংসাও কুড়িয়েছে। নিয়োগ প্রাপ্তরা হচ্ছেন- পুরাতনকসবা আমবাগান এলাকার মৃত শুকুর আহমেদ মিয়ার ছেলে রবিউল ইসলাম কচি, স্বেচ্ছাশ্রম দেয়া আজিজুল হক, হারুন মাইজ ভা-ারি, শেখ সুমন, শেখ টুটুল ও আবু হাসান টাংকু।
×