ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

রং বেরঙের ছড়া

প্রকাশিত: ০৬:৩৫, ২৫ জুন ২০১৬

রং বেরঙের ছড়া

ছুটির আনন্দে জুলফিকার আলী শালিকগুলো উড়ছে সেথায় খোকা-খুকির মনে, প্রজাপতি বসে যেন আজকে ওদের হাতে। গ্রীষ্মে ছুটি স্কুলও নেই কে পাবে আর ওদের লিচু, কাঁঠাল, আম, জাম মোদের মৌসুমী ফল গ্রীষ্মের। তাই খেয়ে ছুটে বেড়ায় পাড়ার ছেলেমেয়ে, আনন্দে বেশ নেচে গেয়ে ভাবনা ভুলে যেয়ে। কেউবা যাবে মামাবাড়ি এই ছুটির গরমে, কচি মনে লাগবে দোলা আনন্দে চরমে। প্রার্থনা মুন্নী নিজেকে যদিগো চিনিতে চাও, জ্ঞান সাগরে পাড়ি জমাও। নেই কোন ভয়, লাজ সেথায়, লাজ আছে গো অজ্ঞানতায়। অজ্ঞান আর মূর্খ যে, নিজেকে চিনিতে পারে না সে। নিজের মূল্য বোঝে না যে জীবন তাহার ব্যর্থ হে। মাগো তুমি সুস্মিতা উর্মি রায় মাগো তুমি আমার নাড়ী তোমায় ছাড়া আমি মাগো থাকতে যে না পারি। ঘুম আমার হয় না মাগো তোমার কথা ভেবে আগলে তুমি রেখেছিলে বড় আপন করে। বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল এ্যান্ড কলেজ ৮ম শ্রেণী ছবি শাহ্ আলম শেখ শান্ত সেদিন খোকা আঁকলো ছবি কচি দুটো হাতে একটা সাপে ব্যাঙ ধরেছে অন্ধকার এক রাতে। অন্ধকারের আলপনা তাই পুরো ছবি কালো সাপ যে কোথায় ব্যাঙ যে কোথায় চেনা যায় না ভালো। এত সুন্দর ছবিখানা ক্যামনে চেনা যাবে দু’হাত খোকা মাথায় দিয়ে বসে বসে ভাবে! হঠাৎ করে বুদ্ধি পেলো আঁকলো চাঁদের ছবি তার আলোতে পষ্টভাবে চেনা যাচ্ছে সবি। খোকা এখন বেজায় খুশি আনন্দে সে নাচে তিড়িং বিড়িং লাফালাফি উল্টা-পাল্টা ধাচে। ডায়নার জন্য রাগিব রেকিশি ডায়না ডায়না ডায়না মুখ নয়তো আয়না আয়না দেখে সাজ করবো আয়রে তোরা আয় না! ডায়না ডায়না ডায়না মান বুঝি তার যায় না চিড়ামুড়ি চিনাবাদাম কোন কিছুই খায় না ডায়না ডায়না ডায়না হরেক রকম বায়না খালামনির সঙ্গে যাবে অস্ট্রেলিয়া, চায়না। শীতলক্ষ্যা শংকর দাস শীতলক্ষ্যা তোমার বুকে প্রজাপতির মতো, ডানা মেলে অসংখ্য দিন সাঁতার কেটেছি কতো। জলের ফোঁটায় জন্ম হতো গুল্ম লতা, ঘাস অথবা বুনোফুলের চোখ। ওদের বাহুতলে খুঁজে পেতাম জলের গন্ধ সুখ। আহা কি আনন্দ ছিল জলের রঙে ক্লান্তি বিলাস দূর।
×