ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

উদ্বোধন ২৫ জুন

ঈদে ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আসছে বাংলা টাইটানিক

প্রকাশিত: ০৬:২৫, ২১ জুন ২০১৬

ঈদে ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আসছে বাংলা টাইটানিক

খোকন আহম্মেদ হীরা, বরিশাল ॥ ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে যাত্রী পরিবহনে যুক্ত হচ্ছে প্রথমবারের মতো তৈরি লিফট যুক্ত অত্যাধুনিক বিলাসবহুল যাত্রীবাহী লঞ্চ। লঞ্চটিতে লিফট ছাড়াও প্লেগ্রাউন্ড, ফুড কোর্ট এরিয়া ও চিকিৎসা সুবিধার পাশপাশি ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহারকারীদের জন্য ওয়াইফাই সুবিধা রয়েছে। শুধু অত্যাধুনিক সুবিধা আর বিলাসবহুল যাত্রীসেবা নয়, এ লঞ্চটি হচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী নৌ-যান। তাই দর্শনার্থীদের কাছে সুন্দরবন-১০ নামের এ লঞ্চটি ‘বাংলার টাইটানিক’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। সূত্রমতে, নগরীর বেলতলা ফেরীঘাটের নিজস্ব ডকইয়ার্ডে এ জাহাজটির নির্মাণ কাজ শেষে ভাসানো হয়েছে কীর্তনখোলা নদীতে। সুন্দরবন নেভিগেশন কোম্পানির বাংলার টাইটানিক খ্যাত সুন্দরবন-১০ নামের এ বিলাসবহুল লঞ্চটি আগামী ২৩ জুন বরিশাল নৌ-টার্মিনাল থেকে ছেড়ে প্রথমবারের মতো ঢাকার উদ্দেশে পাড়ি জমাবে। আর ঢাকা যাওয়ার একদিন পড়ে ২৫ জুন ঢাকা সদরঘাটে বেলা দুটার দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হবে এম. ভি সুন্দরবন-১০ নামের এ জাহাজটি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামাল এবং নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান বিলাস বহুল নৌ-যানের উদ্বোধন করবেন। ঈদের আগে যাত্রী পরিবহনে বিলাস বহুল এ লঞ্চটি যুক্ত হওয়ায় এবার ঈদে ঘরমুখী দক্ষিণের মানুষদের আরামদায়ক ভ্রমণ হবে বলে মনে করছেন যাত্রীরা। জানা গেছে, চারতলাবিশিষ্ট লঞ্চটিতে ইন্টারনেট ওয়াই-ফাই, এটিএম বুথ, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, শিশু বিনোদনের জন্য বেবি কর্নার, সেলুন, খাবারের জন্য মানসম্মত হোটেল, কফি ও টি হাউস রয়েছে। সুন্দরবন নেভিগেশনের পরিচালক সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, লঞ্চটি নির্মাণের সময় যাত্রী ও নৌযানের নিরাপত্তার বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। প্রথম শ্রেণীর কেবিনগুলো বানানো হয়েছে বিলাসবহুল আবাসিক তিন তারকা হোটেলের আদলে। ডিসির কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি নিজস্ব সংবাদদাতা, চুয়াডাঙ্গা, ২০ জুন ॥ চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক সায়মা ইউনুসের কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছে চরমপন্থী মেজর জিয়া পরিচয়ে এক ব্যক্তি। রবিবার দুপুর ২টা ৩৫ মিনিটে ০১৮৮২৬২৮২৭৫ নং মোবাইল ফোন থেকে এই চাঁদা দাবি করা হয়। দাবিকৃত টাকা না দিলে তার পরিবারের সদস্যদের হত্যা করা হবে বলেও হুমকি দেয় ওই চরমপন্থী। জেলা প্রশাসক জানান, খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে সভাশেষে চুয়াডাঙ্গা ফেরার পথে এক ব্যক্তি নিজেকে চরমপন্থী সর্বহারা দলের আঞ্চলিক কমান্ডার পরিচয় দিয়ে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। পরে বিষয়টি পুলিশ সুপারকে জানালে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ তোজাম্মেল হক বাদী হয়ে একটি জিডি করেন।
×