ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সেমিনারে মন্তব্য

ভূমি অবক্ষয়ে বিশ্বে খাদ্যমূল্য ৩০ ভাগ বাড়তে পারে

প্রকাশিত: ০৬:২৩, ২১ জুন ২০১৬

ভূমি অবক্ষয়ে বিশ্বে খাদ্যমূল্য ৩০ ভাগ বাড়তে পারে

পরিবেশ অধিদফতর বিশ্ব মরুময়তা প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে মরুময়তা ও ভূমির ক্ষয়রোধ বিষয়ে সোমবার পরিবেশ অধিদফতরের চামেলি সম্মেলন কক্ষে এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়। অধিদফতরের মহাপরিচালক মোঃ রইছউল আলম ম-লের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ ও বন সচিব ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ১৭ জুন পালিত হলো বিশ্ব মরুময়তা প্রতিরোধ দিবস। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল “চৎড়ঃবপঃ বধৎঃয. জবংঃড়ৎব ষধহফ. ঊহমধমব ঢ়বড়ঢ়ষব”। তিনি আরও বলেন, ভূমির অবক্ষয় একটি বৈশ্বিক সমস্যা। মরুময়তা, ভূমির অবক্ষয়, খরা এবং জলবায়ুর পরিবর্তন পরস্পর সম্পর্কযুক্ত ও একে অন্যকে প্রভাবিত করে। ভূমির অবক্ষয়ের দরুন আগামী ২৫ বছরে কৃষি উৎপাদন শতকরা ১২ ভাগ পর্যন্ত হ্রাস পেতে পারে। ফলে বিশ্বে খাদ্যমূল্য ৩০ ভাগ বৃদ্ধি পেতে পারে। অভিবাসন বৃদ্ধির পাশাপাশি অনেক দেশ বা অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ঝুঁকির মুখে পড়বে। এ অবস্থার একটি দীর্ঘমেয়াদি সমাধান খুঁজে পেতে ২০১৫ সালে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১৯৩টি দেশ ২০৩০ সালের মধ্যে ভূমি অবক্ষয়মুক্ত বিশ্ব গড়ে তোলার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে। -বিজ্ঞপ্তি অধিকার রক্ষায় বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হলেও নারী তার সুফল পায় না গোলটেবিল বৈঠকে অভিমত স্টাফ রিপোর্টার ॥ জনজীবনে নারীর অধিকার রক্ষায় বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হলেও পারিবারিক জীবনে নারী তার সুফল পায়না। ‘পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধকরণে নারী মৈত্রী বাস্তবায়িত কার্যক্রমের অভিজ্ঞতা বিনিময়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এমন মন্তব্য করেন। সোমবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নারী মৈত্রী এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে। বক্তারা বলেন, পরিবার ও সমাজে নারীর অধস্তন অবস্থানের কারণেই অধিকার রক্ষার সুফল নারী পায় না। পারিবারিক সহিংসতা ও নির্যাতন নারীর এই অধস্তনের একটি প্রকাশ ভঙ্গি। নারী মৈত্রীর নির্বাহী পরিচালক শাহীন আক্তার ডলির সভাপতিত্বে গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক ড. আবুল হোসেন। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক অধিদফতরের অতিরিক্ত পরিচালক শাহনওয়াজ দিলরুবা খাঁন, ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মজিবর রহমান প্রমুখ।
×