ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

নদীপথের নাব্য উন্নয়নে ৩৬ কোটি ডলার সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক

প্রকাশিত: ০৩:৫৫, ১৯ জুন ২০১৬

নদীপথের নাব্য উন্নয়নে ৩৬ কোটি ডলার সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ বাংলাদেশের নদীপথের নাব্য উন্নয়ন ও যাত্রীদের নিরাপদ চলাচলের জন্য ৩৬ কোটি ডলার ঋণ ও অনুদান সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটির বোর্ড সভায় এ অর্থসহায়তার অনুমোদন দেয়া হয়। বিশ্বব্যাংক জানায়, জলপথের নাব্য উন্নয়নের জন্য ‘বাংলাদেশ আঞ্চলিক জলপথ পরিবহন প্রকল্প-১’ বাস্তবায়নে এ অর্থ সহায়তা দেয়া হচ্ছে। প্রকল্পটি আওতায় চট্টগ্রাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ নদীপথের প্রায় ৯০০ কিলোমিটার করিডর এবং সংযোগপথের নাব্য উন্নয়ন করা হবে। ফলে জাতীয় ও আঞ্চলিক বাণিজ্যে পরিবহনের সময় ও ব্যয় কমে আসবে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে পানগাঁওয়ে একটি নতুন সাধারণ কার্গো টার্মিনাল করা হবে। এছাড়া সদরঘাট, নারায়ণগঞ্জ, চাঁদপুর ও বরিশাল যাত্রী টার্মিনাল সংস্কার এবং ১৪টি ঘাটের সংস্কার ও উন্নয়ন করা হবে। এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালের কান্ট্রি ডিরেক্টর কিমিয়াও ফান বলেন, বাংলাদেশ সড়ক-রেল-নদীপথের যোগাযোগ সংযোগের মাধ্যমে ভারত, নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে আন্তঃআঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারিত করতে পারে। বাংলাদেশের একটি বিশাল নদীপথ আছে। এটাকে শক্তিশালী করা হলে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে রফতানিমুখী করতে আরও সহায়তা করবে মন্তব্য করেন তিনি। উল্লেখ, বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহায়তা (আইডিএ) থেকে এই অর্থ ঋণ ও অনুদানের মাধ্যমে দেয়া হচ্ছে। শূন্য ও কম সুদে দেয়া এই ঋণের অর্থ ৬ বছরে গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ৩৮ বছরে পরিশোধ করতে হবে। এতে শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে সার্ভিস চার্জ দিতে হবে। ৩০ মডেলের ইলেক্ট্রিক গাড়ি ছাড়ার পরিকল্পনা করছে ভক্সওয়াগন বৈশ্বিক বাজারে নিজেদের অবস্থান পুনরুদ্ধারে ৩০টি মডেলের ইলেক্ট্রিক গাড়ি ছাড়ার পরিকল্পনা করছে ভক্সওয়াগন। ইউরোপের সবচেয়ে বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ম্যাথিয়াস মুয়েলার বলছেন, এজন্য তাদের বিশাল বিনিয়োগের দরকার। বর্তমানে ‘ডিজেলগেট কেলেঙ্কারি’তে জর্জরিত ভক্সওয়াগন। যে করেই হোক এ থেকে বের হওয়ার পথ খুঁজছে জার্মান গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। এ লক্ষ্যে আগামী ২০২৫ সালে ব্যাপক সংখ্যক ইলেক্ট্রিক ও হাইব্রিড গাড়ি বিক্রি করার উচ্চাকাক্সক্ষী পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে তারা। এ ব্যাপারে ভীষণ আশাবাদী ভক্সওয়াগনের প্রধান নির্বাহী। তার ভাষ্য, ওই সময়ে তাদের বার্ষিক গাড়ি বিক্রির ২০-২৫ শতাংশই হবে ইলেক্ট্রিক। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বীদের মুখে ভক্সওয়াগনের গাড়ি বিক্রি ব্যাপক কমেছে। দিন দিন এই প্রবণতা বাড়ছে। এ থেকে বের হতে মরিয়া হয়ে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার
×