ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

ডি. আর. কঙ্গোর শান্তিরক্ষা কার্যক্রম পরিদর্শনে সেনাপ্রধান

প্রকাশিত: ০৬:৩০, ১২ জুন ২০১৬

ডি. আর. কঙ্গোর শান্তিরক্ষা কার্যক্রম পরিদর্শনে সেনাপ্রধান

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক শুক্রবার শান্তিরক্ষা মিশন এলাকা পরিদর্শনের উদ্দেশ্যে সফররত ডি. আর. কঙ্গোর বুনিয়াস্থ এ্যান্ড্রোমো সেনা ক্যাম্পের মার্টার স্কয়ারে (শহীদ সমাধি) পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। এ সময় প্রতিনিধি দলের সদস্য সিএমটিডি’র কমান্ড্যান্ট, ওভারসিজ অপারেশন্স পরিদফতরের পরিচালক, ইএমই পরিদফতরের পরিচালক এবং মনুস্কতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কান্ট্রি সিনিয়র, ইতুরী ব্রিগেড কমান্ডার এবং ব্যানব্যাট-১/১৯ (২৬ ই বেঙ্গল)-এর কন্টিনজেন্ট কমান্ডার উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ সালে ব্যানব্যাট-২ (৫ বীর)-এর ডমিনেশন পেট্রোল চলাকালীন মিলিশিয়া গ্রুপের এ্যাম্বুসে পড়ে ১ জন অফিসার, ১ জন জেসিও, ৭ জন অন্যান্য পদবীসহ মোট ৯ জন বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী শহীদ হন। এছাড়াও আরও ৪ জন বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী সদস্য শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে আত্মোৎসর্গ করেন। শহীদদের স্মরণে ২০০৫ সালে ব্যানব্যাট-৩ (১১ বীর) কর্তৃক নির্মিত হয় মার্টার স্কয়ার (শহীদ সমাধি)। ডি. আর. কঙ্গো সফররত ৬ সদস্যের প্রতিনিধি দলটি ৮ জুন শান্তিরক্ষা মিশন এলাকা পরিদর্শনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করে এবং পরিদর্শন শেষে আগামী ১৫ জুন দেশে প্রত্যাবর্তনের কথা রয়েছে। Ñআইএসপিআর ৩৩তম বিসিএস পুলিশ ফোরামের কমিটি স্টাফ রিপোর্টার ॥ বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) ৩৩তম ব্যাচের পুলিশ ক্যাডারের সদস্যদের সংগঠন ৩৩তম বিসিএস পুলিশ ফোরামের কমিটি গঠিত হয়েছে। গত ৯ জুন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সংগঠনটির এক সভায় ৪৭ সদস্যের নতুন এই কমিটি গঠন করা হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এস এম শামীমকে সভাপতি ও মিশু বিশ্বাসকে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে ৪ জনকে সহ-সভাপতি হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়। তারা হলেন জুলফিকার আলী জুয়েল, রাশেদ হাসান, কে এম শহিদুল ইসলাম সোহাগ, মোঃ হান্নানুল ইসলাম, ইশতিয়াক আহমেদ। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হলেন মোঃ সাইফুল আলম মুজাহিদ, জয়ব্রত পাল, পলাশ রঞ্জন দে, নাজমুল হক ও শেখ ইমরান হোসেন। সাংগঠনিক সম্পাদক ৫ জন । সভায় নতুন কমিটি ঘোষণার পাশাপাশি সংগঠনের ভবিষ্যত কর্মসূচী নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা করা হয়। ফুল বিক্রি করে জীবিকা প্রতিবন্ধী শিশু মানিক (১০)। এই বয়সেই কাঁধে তুলে নিয়েছে পরিবারের বোঝা। তবে প্রতিবন্ধী বলে সে পিছিয়ে নেই। ফুল বিক্রি করে নিজের পরিবারের প্রতি দায়িত্ব পালন করছে। বিত্তবানরা এগিয়ে আসলে মানিকের মতো সবাই পেতে পারে সুন্দর জীবন। রাজধানীর মানিক মিয়া এ্যাভিনিউ থেকে ছবিটি তুলেছেন জনকণ্ঠের নিজস্ব আলোকচিত্রী। পুনর্বাসন জরুরী রাজধানীর প্রায় প্রতিটি জায়গায় দেখা যায় ভাসমান মাদকসেবীদের। মাদক গ্রহণ করে রাস্তার ফুটপাথে শুয়ে থাকে। তেমনি এক মাদকসেবীকে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে। এসব লোকের নানা সময় দুর্ঘটনা ঘটে। যার দায় কারও ওপর বর্তায় না। এদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা জরুরী। শনিবার শ্যামলী থেকে ছবিটি তুলেছেন জনকণ্ঠের নিজস্ব আলোকচিত্রী।
×