ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

বাংলাদেশ পেপার কোন এ্যান্ড টিউব ম্যানুফেকচারার্স এ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত: ০৪:২৭, ৭ জুন ২০১৬

বাংলাদেশ পেপার কোন এ্যান্ড টিউব ম্যানুফেকচারার্স এ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ পেপার কোন এ্যান্ড টিউব ম্যানুফেকচারার্স এ্যাসোসিয়েশনের ২০১৬-২০১৮ দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে এসএম সালাউদ্দিন ও এমএ হালিম সরকার পরিষদ জয়লাভ করেন। সভাপতি নির্বাচিত হন এসএম সালাউদ্দিন এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এমএ হালিম সরকার (তুহিন)। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- আকবর আলী-সিনিয়র সহ-সভাপতি, জিয়াউল আমিন রিপন সহ-সভাপতি, মোশারফ হোসেন সানী সহ-সভাপতি, মিজানুর রশিদ রাসেল সহ-সভাপতি (অর্থ)। পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হন হাজী ফরিদ মিয়া, শাহাদাৎ হোসেন ম-ল, ইউনুস আলী, শাহ আলম, জুয়েল হোসেন, ফারুক হোসেন এবং আব্দুল্লাহ অল মামুন। -বিজ্ঞপ্তি বন্দর উন্নয়নে ৩০ বছর মেয়াদী মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নের কাজ শুরু অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ চট্টগ্রাম বন্দরকে এ অঞ্চলের সর্ববৃহৎ বন্দরে রূপ দিতে শুরু হয়েছে ৩০ বছর মেয়াদী মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নের কাজ। এর আওতায় প্রথম ১৫ বছরে দু’দফায় অন্তত ৮৮ হাজার কোটি টাকা খরচ করে বাস্তবায়ন করা হবে ছোট-বড় ৩০টি প্রকল্প। নতুন টার্মিনাল যেমন নির্মাণ করা হবে, তেমনি কেনা হবে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি। অবশ্য বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের আগে ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে বন্দরকে সচল রাখতে বলছেন ব্যবসায়ীরা। স্বাধীনতার পর ১৯৭৭ সালে প্রথম এস এস টেনসিটি নামের একটি জাহাজের মাত্র ৬টি কন্টেনার হ্যান্ডলিংয়ের মাধ্যমে শুরু হয় চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেনার কার্যক্রম। এর ১২ বছর পর কন্টেনার হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ ছাড়ায় এক লাখে। সর্বশেষ ২০১৫ সালে চট্টগ্রাম বন্দর হ্যান্ডলিং করে ২০ লাখ টিইউএস কন্টেনার। বন্দরের কর্মপরিধি বাড়তে থাকলেও সে অনুযায়ী বাড়ছে না সক্ষমতা। এ অবস্থায় বন্দরের সক্ষমতা বাড়তে মাস্টার প্ল্যানের মাধ্যমে নিজস্ব অর্থায়নে উন্নয়ন কাজগুলোকে এগিয়ে নেয়ার তাগিদ ব্যবসায়ীদের। বিশ্ব পর্যটন খাতের আয় ৭ লাখ ২০ হাজার কোটি ডলার অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ ২০১৫ সালে বিশ্ব পর্যটন খাতের আয় ৭ লাখ ২০ হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়েছে; যা বিশ্ব জিডিপির ৯ দশমিক ৮ শতাংশ। তবে বাংলাদেশের জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান মাত্র ২ দশমিক ৪ শতাংশ। ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল এ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিলের সমীক্ষা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন এমপি বলেছেন, পর্যটন নিছক বিনোদন নয়; এটি এখন বিশ্বব্যাপী অন্যতম শিল্পের মর্যাদা পেয়েছে। এ খাতে বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে রয়েছে। বিশ্ব জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ৯ দশমিক ৮ শতাংশ হলেও বাংলাদেশের জিডিপিতে এই খাতের অবদান মাত্র ২ দশমিক ৪ শতাংশ। তিনি বলেন, ২০১৮ সালের মধ্যে দেশের জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ৪ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।
×