ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

ঈদে বাড়তি চাহিদা মেটাতে ব্যাপক প্রস্তুতি মার্সেলের

প্রকাশিত: ০৪:০৮, ১ জুন ২০১৬

ঈদে বাড়তি চাহিদা মেটাতে ব্যাপক প্রস্তুতি মার্সেলের

প্রতিবছরই রোজা ও ঈদ উপলক্ষে সারাদেশে ইলেকট্রনিক্স পণ্যের চাহিদা ও বিক্রি বাড়ে। তুলনামূলক গরম কিছুটা বেশি হওয়ায় এবার ফ্রিজ, এসির বিক্রি অনেক বাড়বে বলে সংশ্লিষ্টদের ধারণা। সেইসঙ্গে বিনোদনের প্রধান মাধ্যম টেলিভিশন এবং অন্যান্য হোম এ্যাপ্লায়েন্সও এ সময়ে ব্যাপক বিক্রি হয়। বাড়তি চাহিদা মোকাবেলায় প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে মার্সেল। এরইমধ্যে তারা বাজারে ছেড়েছে ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার প্রযুক্তির ফ্রিজ। রোজা ও ঈদ উপলক্ষে ইলেক্ট্রনিক্স ও ইলেকট্রিক্যাল পণ্যের বাড়তি চাহিদার সিংহভাগ নিজেদের দখলে নিতে কারখানায় বাড়ানো হয়েছে উৎপাদন। গড়ে তোলা হয়েছে পর্যাপ্ত মজুদ। বাজারে ছাড়া হচ্ছে নতুন নতুন মডেলের পণ্য। মার্সেল কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিমাসেই পণ্য বিক্রিতে ধারাবাহিকভাবে প্রায় ৩৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করে চলেছে মার্সেল। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার বাজেটে বিদ্যুত ও জ্বালানি খাতে ১৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ আগামী ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বিদ্যুত ও জ্বালানি খাতে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হবে। এই অর্থে ৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করেছে সরকার। বিদ্যুত, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বিদ্যুত ও জ্বালানি খাতের বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য জাতীয় বাজেটে আমরা ১৪ হাজার ৯৫১ কোটি ৯ লাখ টাকার একটি প্রস্তাব দিয়েছি। ইতোমধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীতে (এডিপি) ১৩ হাজার ৪০ কোটি ৯ লাখ টাকার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে বিদ্যুত বিভাগ। এছাড়া ১ হাজার ৪৯০ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩০টি প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে অনুন্নয়ন ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৮৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে বিদ্যুত, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ ছিল ১৮ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা। ১৮ হাজার ৫৪০ কোটি টাকার মধ্যে বিদ্যুত বিভাগে বরাদ্দ ছিল ১৬ হাজার ৫০৩ কোটি টাকা। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার
×