ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

বাগেরহাটে বাঁধ অপসারণ শুরু ॥ কৃষক খুশি

প্রকাশিত: ০৪:৩৯, ২৬ মে ২০১৬

বাগেরহাটে বাঁধ অপসারণ শুরু ॥ কৃষক খুশি

স্টাফ রিপোর্টার, বাগেরহাট ॥ সদর উপজেলায় প্রবাহমান ৬০ খালে চিংড়ি ও মাছ চাষের নামে প্রভাবশালী কতিপয় ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে বাঁধ দিয়ে রেখেছে। উচ্চ আদালতের নির্দেশে অবৈধ বাঁধগুলো চিহ্নিত করে বুধবার থেকে উপজেলা প্রশাসন দখল মুক্ত করতে শুরু করেছে । সকালে বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শরীফ নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে ১৪ হাজার একর ফসলী জমির পানি ওঠানামার বাদোখালী বিলের একমাত্র পোলের খালটি দখল মুক্ত করেছে স্থানীয় প্রশাসন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি ) তাসমিন ফারহানা, যাত্রাপুর ইউপি চেয়ারম্যান এমএ মতিনসহ স্থানীয় শত শত ভুক্তভোগী কৃষক। আলোচিত খালটি প্রভাবশালীদের থেকে দখল মুক্ত করতে প্রশাসনের সহযোগিতা করতে স্থানীয় কৃষকরাও স্বেচ্ছাশ্রম দিয়েছে। প্রায় ৩৫ বছর পর খালটি দখল মুক্ত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে এলাকার হাজার হাজার চাষী। তাদের দাবি প্রভাবশালীদের দখলে থাকা সবগুলো বাঁধ দ্রুত অপসারণ করলে এলাকার হাজার হাজার একর জমিতে আবার আগের মতো ফসল ফলবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শরীফ নজরুল ইসলাম বলেন, সদর উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ প্রবাহমান ৬০ খালের ১ হাজার ৫০০টি অবৈধ বাঁধ চিহ্নিত করা হয়েছে। সেগুলো পর্যায় ক্রমে অপসারণের কাজ শুরু হয়েছে। জামাইসহ তিন সন্তানের সন্ধান দাবি নিজস্ব সংবাদদাতা, পাবনা, ২৫ মে ॥ ফরিদপুর উপজেলার খাগড়বাড়িয়া গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল করিম তার ৩ ছেলে ও জামাইয়ের সন্ধানের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। বুধবার পাবনা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, গত ১১ মে রাতে র‌্যাবের পোশাক পরিহিত ৫/৬ জনসহ অন্তত ২৫ জনের একদল সশস্ত্র লোক বাড়ি ঘেরাও করে তার ৩ ছেলে সাদ্দাম, টিক্কা ও এরশাদকে তুলে নিয়ে যায়। একই রাতে ফরিদপুর থানাপাড়ার যুবক রনি ও উল্লাপাড়ার সবুজবাগ থেকে জামাই দুলাল হোসেনকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনার ১৫ দিন পার হয়ে গেলেও তাদের খোঁজ আজও মেলেনি। পরিবারের পক্ষ থেকে র‌্যাব, পুলিশ, ও গোয়েন্দা সংস্থার কাছে অপহৃতদের বিষয়ে খোঁজ নিতে গেলে তারা আটকের বিষয়ে অস্বীকার করে।
×