ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

নীলফামারীতে হত্যার দায়ে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত: ০৪:৩৯, ২৬ মে ২০১৬

নীলফামারীতে হত্যার দায়ে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

স্টাফ রিপোর্টার, নীলফামারী ॥ ডোমার সরকারী ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্মআহ্বায়ক রাকিব হাসান পাপ্পুকে (২২) হত্যার দায়ে তিন ব্যক্তির মৃত্যুদ-ের রায় প্রদান করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মাহবুবুল আলম এ রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামিরা হলো- ডোমার উপজেলার বাগডোকরা গ্রামের আব্দুল হাকিম মুহুরীর ছেলে কামরুজ্জামান সেবু, লালমনিরহাট জেলা সদরের নওদাবস গ্রামের আনছার আলীর ছেলে সিরাজুল ইসলাম ও একই জেলা সদরের ছাটহর নারায়ণ গ্রামের মৃত প্রসন্ন কুমার রায়ের ছেলে বুদ্ধদেব রায় বৈদ্য। জানা যায়, ডোমার পৌরসভার চিকনমাটি গ্রামের রেজাউল হক বেলালের ছেলে ও ডোমার পৌরসভার মেয়র মনছুরুল ইসলাম দানুর ভাতিজা রাকিব হাসান পাপ্পু। পাপ্পুর চাচা পৌর মেয়রের প্রাইভেট গাড়িচালক ছিল কামরুজ্জামান সেবু। এই গাড়ি চালকের বেশ কিছু অনিয়মের কারণে তাকে চাকরিচ্যুত করে পাপ্পুর চাচা পৌর মেয়র। এতে ক্ষিপ্ত হয় কামরুজ্জামান সেবু। এ অবস্থায় ২০১৩ সালের ১৭ জুলাই রাতে চাকরিচ্যুত গাড়িচালক কামরুজ্জামান সেবু সুকৌশলে মোবাইল ফোনে ডেকে দেখা করতে বলে পাপ্পুকে। সরল বিশ্বাসে রাকিব হাসান পাপ্পু আসামিদের সঙ্গে দেখা করলে আসামিরা তাকে ডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের বুড়ারডোবায় গলা কেটে হত্যা করে। দুদকের মামলায় বেড়া পৌর মেয়রসহ ৫ জন কারাগারে নিজস্ব সংবাদদাতা, পাবনা, ২৫ মে ॥ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় বেড়া পৌরসভার মেয়র আব্দুল বাতেনসহ ৫ জনকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বুধবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে আসামিরা জামিন প্রার্থনা করলে বিচারক আব্দুল কুদ্দুস তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। কারাগারে পাঠানো অন্য চারজন হলো বেড়া পৌরসভার কাউন্সিলর ইসলাম উদ্দিন, আব্দুস সামাদ মহলদার, নার্গিস আক্তার ও হাটের ইজারাদার মাহবুব হোসেন খান বাবলু। দুদক পাবনা অফিস সূত্র জানায়, ক্ষমতার অপব্যবহার, সরকারী অর্থ আত্মসাত ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে দুর্নীতি দমন কমিশন পাবনা অফিসের উপসহকারী পরিচালক জালাল উদ্দিন বাদী হয়ে বেড়া পৌরসভার মেয়র আব্দুল বাতেনসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে বেড়া থানায় গত ২০১৫ সালের ২৮ আগস্ট ২টি এবং ৩১ আগস্ট ১টি মোট তিনটি মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত শেষে চলতি বছর ২৩ মার্চ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
×