ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সংস্কৃতি সংবাদ

গান কবিতা ও সংবর্ধনায় রবীন্দ্র উৎসব

প্রকাশিত: ০৫:৫৯, ১৫ মে ২০১৬

গান কবিতা ও সংবর্ধনায় রবীন্দ্র উৎসব

স্টাফ রিপোর্টার ॥ বাঙালীর যাপিত জীবনের নিত্য সহচর রবীন্দ্রনাথ। সৃষ্টির আলোয় প্রতিদিনই কোন না কোনভাবে স্মরণে আসেন বিশ্বকবি। তাই তো চিরকালীন রবীন্দ্রনাথ সকল সময়ই সমকালীন। সেই সুবাদে শনিবারও বৃষ্টিভেজা বিকেলে স্মরণ করা হলো কবিগুরুকে। তিন গুণীজনকে সংবর্ধনার সঙ্গে গানের সুরে ও কবিতার ছন্দে জানানো হলো শ্রদ্ধাঞ্জলি। ১৫৫তম রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষে জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হলো রবীন্দ্র উৎসব। ‘শুভ কর্মপথে নির্ভয়ে গান ধর’ প্রতিপাদ্যে রবীন্দ্র একাডেমি আয়োজিত উৎসবের সহযোগিতায় ছিল ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র (আইজিসিসি) ও বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। পঞ্চপ্রদীপ প্রজ্বলনের মাধ্যমে উৎসব উদ্বোধন করেন অতিথিরা। এ সময় মিলনায়তনে ভেসে বেড়ায় রবীন্দ্রনাথ রচিত গানের সুরÑআলোকের এই ঝর্ণাধারায় ধুইয়ে দাও...। এরপর অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা ও গুণীজন সংবর্ধনা। সব শেষে ছিল গান ও কবিতার সমন্বিত সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। সংবর্ধনা প্রদান করা হয় পদ্মভূষণপ্রাপ্ত ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিক বিশিষ্ট রবীন্দ্রগবেষক ও সঙ্গীতশিল্পী জন থর্প এবং পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী প্রমিতা মল্লিককে। অতিথিরা তাঁদের উত্তরীয় পরিয়ে দেন এবং প্রদান করেন সংবর্ধনার অর্থমূল্য। এছাড়াও উৎসবে মোড়ক উন্মোচন করা হয় রূপা চক্রবর্তী, শাহরিয়া পিউ ও বুলবুল মহলানবীশের আবৃত্তি সংকলন ‘নানা রবীন্দ্রনাথের মালা’। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। সভাপতিত্ব করেন একাডেমির সভাপতি এম আজিজুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন একাডেমির সাধারণ সম্পাদক বুলবুল মহলানবীশ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন জাদুঘরের মহাপরিচালক ফয়জুল লতিফ চৌধুরী। দর্শকসারিতে বসে গান ও কবিতার সাংস্কৃতিক পরিবেশনাটি উপভোগ করেন স্পীকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। সংবর্ধনা প্রাপ্তির অনুভূতি প্রকাশ করে অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেন, রবীন্দ্রনাথ যে বিশ্বমানব হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আমি যেন সে পথেই চলতে পারি। অনুভূতি প্রকাশ করে জন থর্প বলেন, ১৯৮০ সালে আমি বাংলাদেশে আসি। তখনো রবীন্দ্রনাথের নামটি আমার জানা হয়নি। এরপর বাংলা শেখার জন্য একটি কোর্সে ভর্তি হয়ে রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনলাম ও শিখলাম। তখন মনে হলো কত আশ্চর্য ও সুন্দর এই সুর। পরবর্তীতে তাঁর আমি অনুবাদ করে আমার পরিবারের কাছে পাঠালাম। তাঁরাও যেন এই সুন্দর সৃষ্টিকে জানতে পারেÑএটাই ছিল আমার উদ্দেশ্য। বার বার এই কথা আমার মনে হয়েছে যে, রবীন্দ্রনাথের লেখা যদি অন্য ভাষায় অনূদিত না হয় তাহলে তিনি কিভাবে বিশ্বকবি হন। বাংলাদেশ ও ভারতের রবীন্দ্র চর্চার পার্থক্য উঠে আসে প্রমিতা মল্লিকের অনুভূতিতে। বলেন, এমন সংবর্ধনা যখন পাই তখন মনে হয় যাঁর জন্য আমার পরিচিতি তাঁকে আমি কি দিলাম? সাধারণত ৫০ থেকে ১০০টি গানের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে শিল্পীরা রবীন্দ্রনাথকে গ-িবদ্ধ করে রাখেন। সেই ক্ষেত্রে আমি চেষ্টা করি গানের মধ্য দিয়ে মানুষের মাঝে বার্তা ছড়াতে। এই বিষয়টি এদেশে সম্ভব হলেও কলকাতায় সম্ভব হয় না। দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে সেই অর্থে পশ্চিমবঙ্গে রবীন্দ্রচর্চা হয় না। রবীন্দ্রনাথের গানের জনপ্রিয়তার ক্ষেত্রেও নির্ভর করে কোন শিল্পী সেই গানটি গাইছেন তার ওপর। প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, জীবনের প্রতি আগ্রহ ও বিশ্বাসই রবীন্দ্রনাথকে কালজয়ী করেছে। আমাদের জন্য তিনি অনেক কিছু রেখে গেছেন। একদিকে যেমন দেশপ্রেমের উদাহরণ হিসেবে নাইট উপাধি বর্জন করেছিলেন, অন্যদিকে আপন সৃষ্টির আলোয় পরিণত হয়েছেন বিশ্বকবিতে। শিক্ষাক্ষেত্রেও রেখে গেছেন অসামান্য অবদান। প্রতিষ্ঠা করেছেন বিশ্বাভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। আসাদুজ্জামান নূর বলেন, আমাদের চিন্তা-চেতনায় প্রবলভাবে উপস্থিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সংকটেও তিনি আমাদের প্রেরণার উৎস। শুনেছি, বঙ্গবন্ধুও যখন কোন সংকটে পড়তেন তখন সঞ্চয়িতা পাঠ করতেন। তিনি আরও বলেন, শুধু উদ্্যাপন বা আনুষ্ঠানিকতায় নয়, আগামী প্রজন্মের মাঝেও সামগ্রিকভাবে ছড়িয়ে দিতে হবে রবীন্দ্রনাথের দর্শনকে। গ্যালারি কায়ার ১২ বছর পূর্তির প্রদর্শনী ॥ প্রতিষ্ঠার ১২ বছর পূর্ণ করেছে উত্তরার গ্যালারি কায়া। সেই সাফল্যের উদ্্যাপনে প্রদর্শনালয়টিতে শনিবার থেকে শুরু হলো বিশেষ প্রদর্শনী। প্রদর্শনীতে রয়েছে দেশের মাস্টার পেইন্টারসহ স্বনামধন্য নবীন ও প্রবীণ শিল্পীদের ছবি। গ্যালারি কায়ার পরিচালক শিল্পী গৌতম চক্রবর্তী বললেন, ১২ বছরে ৮৭টি প্রদর্শনী করেছি। এর মধ্যে তরুণদের প্রদর্শনীই বেশি ছিল। আমি নিজে শিল্পী তাই জানি তরুণ শিল্পীদের সংগ্রামের সময়টা কেমন কাটে। তাই তরুণদের প্রাধান্য দেয়া। তাদের কাজের ক্ষেত্র তৈরি করার চেষ্টা। যখন শুরু করি একটা চ্যালেঞ্জ ছিলই, উত্তরায় ছবির গ্যালারি শিল্পরসিকদের দৃষ্টি কাড়তে পারবে কি পারবে না। আমাদের পরিকল্পনা ছিল নতুন নতুন আকর্ষণীয় প্রদর্শনী নিয়ে দর্শকদের সামনে হাজির হওয়া। বলা যায়, সবার সহযোগিতায় পেরিয়ে এসেছি এতটা বছর। ১২ বছর পূর্তি উপলক্ষে কায়া আয়োজিত প্রদর্শনীতে ঠাঁই পেয়েছে শিল্পী আবদুস শাকুর শাহ, আমিনুল ইসলাম, আশরাফুল হাসান, চন্দ্র শেখর দে, দেবদাস চক্রবর্তী, হামিদুজ্জামান খান, হাশেম খান, হাসি চক্রবর্তী, কালিদাস কর্মকার, কামালুদ্দিন, কাজী রাকিব, কে এম এ কাইয়ুম, মাহমুদুল হক, মাসুদা কাজী, মোহাম্মদ ইকবাল, মোহাম্মদ কিবরিয়া, মনিরুল ইসলাম, মুর্তজা বশীর, নগরবাসী বর্মণ, কাইয়ুম চৌধুরী, রফিকুন নবী, রণজিৎ দাস, রশীদ চৌধুরী, রতন মজুমদার, সমরজিৎ রায় চৌধুরী, শম্ভু আচার্য, শিশির ভট্টাচার্য এবং এস এম সুলতানের আঁকা ছবি। ২৮ জন আধুনিক শিল্পীর ৪৫টি চিত্রকর্ম। এ ছবিগুলোর মধ্যে কিছু রয়েছে তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে। এছাড়া দুজন সংগ্রাহকের ২টি ছবি রয়েছে প্রদর্শনীতে। বাকিগুলো গ্যালারি কায়ার সংগ্রহ থেকে নেয়া। প্রদর্শনীর ছবিগুলোর মধ্যে বেশকিছু রয়েছে দুর্লভ সংগ্রহ। গতকাল এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন ইনভেস্টমেন্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. এস এ সামাদ। অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন এডিএন গ্রুপের চেয়ারম্যান আসিফ মাহমুদ ও শিল্প সমালোচক অধ্যাপক মঈনুদ্দীন খালেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন গ্যালারি কায়ার পরিচালক গৌতম চক্রবর্তী। প্রদর্শনীটি চলবে ২৮ মে পর্যন্ত, প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত খোলা থাকবে। প্রয়াণ বার্ষিকীতে স্মরণে শওকত ওসমান ॥ শনিবার ছিল সমাজসংলগ্ন বরেণ্য কথাশিল্পী শওকত ওসমানের ১৮তম প্রয়াণবার্ষিকী। এ উপলক্ষে স্মরণ করা হলো তাঁকে। সকালে সুফিয়া কামাল জাতীয় গণগ্রন্থাগারের সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠিত হয় তাঁকে নিবেদিত আলোচনাসভা। আয়োজন করে কথাশিল্পী শওকত ওসমান স্মৃতি পরিষদ । অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শওকত ওসমানের ছেলে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। ভাষাসংগ্রামী ও লেখক আহমদ রফিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সৈয়দ রেজাউর রহমান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ডা. রাকিবুল ইসলাম লিটু। অনুষ্ঠানের শুরুতে পিতৃস্মৃতিচারণ করেন শওকত ওসমানের ছেলে আশফাক ওসমান। তিনি বলেন, বাবার সাহিত্যিক জীবন নিয়ে আমি তেমন কিছু বলতে চাই না, ব্যক্তিজীবনে তিনি কেমন ছিলেন সে বিষয়ে আমি বলতে চাই। তিনি পুরোপুরি সৎ ও লোভমুক্ত মানুষ ছিলেন। পিতার স্মৃতিচারণ করে লেখকের আরেক ছেলে ইয়াফেস ওসমান বলেন, লেখক, রাজনীতিবিদ কিংবা সমাজকর্মীÑকোনটি বাবার প্রকৃত পরিচয়, এ নিয়ে প্রায়ই আমি বিভ্রান্তিতে পড়ে যাই। তাঁর জীবনে কী হওয়ার লক্ষ্য ছিল, সেটা বোঝা মুশকিল। আমার ধারণা, তিনি আসলে রাজনীতিবিদ হতে চেয়েছিলেন। তবে দারিদ্র্যের কারণে সম্ভবত তিনি লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেননি। ড. সৌমিত্র শেখর শওকত ওসমানের সাহিত্যকর্মের মূল্যায়ন করে বলেন, শওকত ওসমান শেষ জীবনে নিজের কাছে নিজে অসাধারণ কিছু পত্র লিখেছিলেন। এসব পত্রে রয়েছে তাঁর নানা আত্মজিজ্ঞাসা। সভাপতির বক্তৃতায় আহমদ রফিক বলেন, শওকত ওসমান কথাশিল্পী হিসেবে অমর ও অতুলনীয়। আগামী বছর তাঁর জš§শতবর্ষ উদযাপিত হবে। এ উপলক্ষে শুধু পারিবারিক বা সামাজিকভাবে অনুষ্ঠানের আয়োজন নয়, জাতীয় ভাবে জš§শতবর্ষ উদযাপনে কর্মসূচী গ্রহণ করা উচিত। জাতীয় শিশু-কিশোর কুইজ উৎসব ॥ বাংলাদেশ শিশু একাডেমি আয়োজিত এ বছরের জাতীয় শিশু-কিশোর কুইজ উৎসবের পুরস্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠান হয়ে গেল শনিবার। অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণ ছিল শিশু একাডেমির মিলনায়তন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি। বিশেষ অতিথি ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগম। সভাপতিত্ব করেন একাডেমীর পরিচালক মোশাররফ হোসেন। দেশের তৃণমূল পর্যায়ে ৭ম থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের মেধা ও প্রতিভা অন্বেষণে ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশব্যাপী এই কুইজ উৎসব শুরু হয়। পর্যায়ক্রমে জেলা পর্যায় থেকে শুরু হয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় নির্বাচিত শিশুরা শুক্র ও শনিবার চূড়ান্ত পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। সারা দেশের তিন শতাধিক স্কুলের সহস্র্রাধিক শিক্ষার্থী বাছাই পর্ব শেষে ১৬৯২টি দল অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে নওগাঁ কেডি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়। রানার আপ হয়েছে ঢাকার সেন্ট গ্রেগরিজ হাইস্কুল। দানবীর রণদা প্রসাদ স্মৃতি স্বর্ণপদক প্রদান ॥ এ বছরের জন্য দানবীর রণদা প্রসাদ সাহা স্মারক সম্মাননা ও স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়েছে জননী সাহসিকা কবি বেগম সুফিয়া কামাল (মরণোত্তর), বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ ও কৃষিক্ষেত্রে পরিবর্তনের রূপকার গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজকে। শনিবার বিকেলে বাংলা একাডেমির আব্দুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে প্রদান করা হয়েছে এই পদক। কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা দানবীর রণদা প্রসাদ সাহা ও তার পুত্র ভবানী প্রসাদ সাহার ৪৫তম অপহরণ দিবস উপলক্ষে স্মারক বক্তৃতা, স্মারক সম্মাননা ও স্বর্ণপদক প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। স্মারক বক্তৃতা প্রদান করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ সৈয়দ আনোয়ার হোসেন। স্বাগত বক্তব্য দেন কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের উপদেষ্টা অধ্যাপক এম এ জলিল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতেশ্বরী হোমস এর প্রাক্তন অধ্যক্ষ প্রতিভা মুৎসুদ্দী, ব্র্যাকের চেয়ারপার্সন স্যার ফজলে হাসান আবেদ, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ড. শামসুজ্জামান খান, ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেড, চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগরসহ দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে খ্যাতিমান ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। কবি সুফিয়া কামালের পক্ষে পুরস্কার গ্রহণ করেন সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল।
×