ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

সব সূচকের উর্ধগতিই প্রমাণ করে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা

প্রকাশিত: ০৫:১৬, ৫ মে ২০১৬

সব সূচকের উর্ধগতিই প্রমাণ করে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা

সংসদ রিপোর্টার ॥ প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা চলতি বছরে দেশের জিডিপির লক্ষ্যমাত্রা ৭ ভাগের বেশি অর্জিত হওয়ার ব্যাপারে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেছেন, দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকের উর্ধমুখী গতিধারায় প্রমাণ করে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা অবস্থায় রয়েছে। বর্তমান সরকারের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং অনুসৃত স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদী বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং সংস্কারমূলক কার্যক্রমসমূহের সফল বাস্তবায়নের ফলেই বাংলাদেশ নি¤œ মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক চাঙ্গা অবস্থা প্রতিফলিত হয়েছে আমাদের জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী আমরা এ অর্থবছরে ছাড়িয়ে যাব আমাদের জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা। সরকারী চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন আর সেসনজট নেই। ২৩-২৪ বছরেই ছেলেমেয়েরা মাস্টার্স শেষ করতে পারছে। এরপরও ৩০ বছর পর্যন্ত সময় রয়েছে। তাদের জন্য যথেষ্ট সময় রয়ে গেছে। আমরা যুব বয়সীদের মেধা জাতি গঠনে কাজে লাগাতে চাই। ৩০ বছরের পর আসলে আর কেউ যুবক থাকে না, মধ্যবয়সী হয়ে যায়। আর সরকার বেকারদের নিজের পায়ে দাঁড়াতে কর্মসংস্থান ব্যাংকের মাধ্যমে বিনা সুদে ঋণ দেয়া হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে স্যাটেলাইট প্রস্তুতের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণ হলে পুরো দেশের স্থল ও জলসীমায় শুধু নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগ ও সম্প্রচারের নিশ্চয়তাই নয়, আগাম প্রাকৃতিক ঝড়-জলোচ্ছ্বাসের তথ্য গ্রহণের মাধ্যমে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানির হাত থেকে দেশের জনগণকে রক্ষা করা সম্ভব হবে। বর্তমানে বিদেশী স্যাটেলাইটের ভাড়া বাবদ প্রদেয় বার্ষিক প্রায় ১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সাশ্রয়সহ বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সুযোগ সৃষ্টি হবে। স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বুধবার সংসদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত ত্রিশ মিনিটের প্রশ্নোত্তর পর্বে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। সরকারী চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য নুুরুল ইসলাম ওমরের প্রশ্নের জবাবে সংসদ নেতা আরও বলেন, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে শিক্ষা ক্ষেত্রে সেশনজট দূর করেছে। এখন আর কোন সেশন জট নেই। ছাত্রছাত্রীরা সময়মতো পড়াশোনা করতে পারছে। তাই ৩০ বছরই যথেষ্ট, ৩০ বছরের বেশি হলে তখন বলতে হবে মধ্য বয়সীদের চাকরি দিতে হবে। আমাদের বয়স বাড়ানোর কোন পরিকল্পনা নেই। পদ্মা সেতুর কাজ প্রায় ৩১ শতাংশ সম্পন্ন ॥ বিরোধী দলের সংসদ সদস্য ফখরুল ইমামের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণকাজ ইতোমধ্যে প্রায় ৩১ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। আশা করছি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই আমরা পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ সমাপ্ত করতে পারব। এ প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতুর সঙ্গে রেল সেতুও হচ্ছে। দেশের অবহেলিত দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে সরকার ব্যাপক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। পায়রা বন্দরকে সমুদ্র বন্দরে পরিণত, সেখানে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের পাশাপাশি কুয়েত সরকারের অর্থায়নে পায়রা ও লেবুখালি সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে করে দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। মেজর জেনারেল (অব) এটিএম আবদুল ওয়াহহাবের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। জাজিরা প্রান্তে এপ্রোচ রোডের কাজ ৬৫ শতাংশ, মাওয়া প্রান্তে এপ্রোচ রোডের কাজ ৭৩ শতাংশ, সার্ভিস এরিয়া (২) ৭৮ শতাংশ এবং মূল সেতু নির্মাণ কাজের ২১ শতাংশ অগ্রগতি সম্পন্ন হয়েছে। এছাড়াও নদীশাসন কাজের অগ্রগতি ১৮ শতাংশ, প্রকল্পটির আর্থিক অগ্রগতি ৩৪ শতাংশ এবং সার্বিক অগ্রগতি ৩১ শতাংশ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও জানান, এইচআর ওয়ালিংফোর্ড নামের একটি ব্রিটিশ কনসাল্টিং ফার্মকে পায়রা বন্দরের টেকনো-ইকোনমিক ফিজিবিলিটি স্টাডি ও মাস্টার প্লান করার জন্য নিয়োগ করা হয়েছে। মেগা প্রকল্প পদ্মা রেলসেতু সংযোগ প্রকল্প নিয়ে তিনি বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়ন মেয়াদ ২০১৬ থেকে ২০২২ পর্যন্ত। এর প্রাক্কলিত ব্যয় প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ প্রস্তুতির কাজ শুরু ॥ সরকারি দলের সংসদ সদস্য মনিরুল ইসলামের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, বর্তমান সরকার মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের কার্যক্রম শুরু করেছে। এ লক্ষ্যে ২০১৫ সালের ১৫ জানুয়ারিতে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। স্যাটেলাইট প্রস্তুত, উৎক্ষেপণ ও গ্রাউন্ড স্টেশন স্থাপনের জন্য ফ্রান্সের থালস এলিনিয়া স্পেসের সঙ্গে চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে। ইতোমধ্যে স্যাটেলাইট প্রস্তুতের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ২০১৭ সালে মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণ করা সম্ভব হবে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় সর্বমোট ২ হাজার ৯৬৭ কোটি ৯৫ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। তিনি জানান, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের ফলে সমগ্র বাংলাদেশের স্থল ও জলসীমায় নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগ সম্প্রচারের নিশ্চয়তা, স্যাটেলাইট টেকনোলজি ও সেবা প্রসারের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। স্যাটেলাইটে মোট ৪০টি ট্রান্সপোন্ডার থাকবে, তার মধ্যে ২০টি বাংলাদেশের জন্য ব্যবহৃত হবে এবং ২০টি মধ্যপ্রাচ্য ও পার্শ¦বর্তী দেশসমূহে লিজ প্রদানের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব হবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে টেরিস্ট্রিয়াল অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হলে সারাদেশের নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা বহাল রাখা সম্ভব হবে। ঝড়-জলোচ্ছ্বাসের আগাম তথ্য পাওয়ার ফলে তা মোকাবেলায় আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ করা সম্ভব হবে। সব অটিস্টিক শিশুর দায়িত্ব সরকারের ॥ সংরক্ষিত আসনের নারী সংসদ সদস্য সেলিনা জাহান লিটার প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারাবিশ্বে অটিস্টিক শিশুদের সুরক্ষায় সায়মা ওয়াজেদ পুতুল নিরলস পরিশ্রম করছে। তাঁর এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় সরকার কর্তৃক ঘোষিত দেশের প্রতিটি অটিস্টিক শিশুর দায়িত্ব সরকার গ্রহণ করবে। প্রণীত বিভিন্ন বিধিমালা অনুযায়ী দেশের প্রতিটি প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে মূলস্রোতধারায় সম্পৃক্তকরণের পরিকল্পনা রয়েছে। তিনি জানান, অটিস্টিট শিশুদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্বাভাবিক শিশুদের ন্যায় জীবনযাপনে উপযোগী করে গড়ে তুলতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়াধীন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের আওতায় ‘অটিস্টিক একাডেমি স্থাপন’ শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে ঢাকায় একটি অটিস্টিক একাডেমি স্থাপনের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এ জন্য ইতোমধ্যে ঢাকার পূর্বাচলে ৮ নম্বর সেক্টরে ৩ দশমিক ৩ একর জমি পাওয়া গেছে। জমি অধিগ্রহণের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। অপর এক সম্পূরক প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী সব অটিস্টিক স্কুলকে সরকারীকরণের প্রস্তাব নাকচ করে দিয়ে বলেন, সব স্কুলকে সরকারীকরণ করা সম্ভব নয়। যত্রতত্র কেউ স্কুল খুলেই বলবে সরকারী করতে হবে, এটা তো সম্ভব নয়। মাত্র এক শতাংশ মানুষ উন্মুক্ত স্থানে মলত্যাগ করে ॥ সংসদ সদস্য ইস্রাফিল আলমের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশের আয়তনের প্রায় ৯০ শতাংশ জুড়ে গ্রাম রয়েছে এবং মোট জনসংখ্যার ৭২ শতাংশ গ্রামে বসবাস করে। গ্রাম ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর সামগ্রিক উন্নয়নের লক্ষ্যে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার (জানুয়ারি ২০০৯ হতে অদ্যাবধি) ক্ষমতায় আসার পর বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগের মাধ্যমে নানামুখী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সংসদে তথ্যানুযায়ী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর সুপেয় নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্য শিক্ষার ব্যবস্থা নিশ্চিত করার মাধ্যমে দেশের গ্রাম ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর সামগ্রিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। একটি পরিসংখ্যান উল্লেখ তিনি বলেন, যেখানে ২০০০ সালে পানি সরবরাহ কভারেজ ছিল ৭৪ শতাংশ, সেখানে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়নের মাধ্যমে বর্তমানে কাভারেজ ৮৮ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। পাশাপাশি এমডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে। একইভাবে স্যানিটেশন কভারেজের ক্ষেত্রেও সাফল্য ব্যাপক। যেখানে ২০০৩ সালে উন্মুক্ত স্থানে মলত্যাগের হার ছিল ৪২ শতাংশ, সেখানে বর্তমানে এ হার মাত্র ১ শতাংশ। নারী-শিশু নির্যাতনে কঠোর শাস্তি ॥ সংসদ সদস্য এমএ আউয়ালের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার দেশের নারী ও শিশু অপহরণ, নানাভাবে হত্যা নির্যাতনকারীদের শাস্তি প্রদানে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। তিনি বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার স্থাপন এবং নারী কন্যা শিশু নির্যাতন প্রতিরোধের লক্ষ্যে সারাদেশে ৪৪টি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করা হয়েছে। তিনি জানান, নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তি হিসেবে প্রচলিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ এর ২০ (৩) ধারা মোতাবেক বিচারের জন্য মামলা প্রাপ্তির তারিখ হতে ১৮০ দিনের মধ্যে ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সমাপ্ত করার বিধান রয়েছে। এ আইনের কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে। সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে নানা পদক্ষেপ ॥ সরকার দলীয় সংসদ সদস্য মাহফুজুর রহমানের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাইবার স্পেসকে জনগণের জন্য নিরাপদ করা এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ আইসিটি অবকাঠামো সুরক্ষায় সরকার ২০১৪ সালে ‘জাতীয় সাইবার সিকিউরিটি কৌশলপত্র’ অনুমোদন করেছে। এছাড়া সাইবার অপরাধ দমনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন-২০১৬-এর সময়োপযোগী সংশোধন করা হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৩ সালে এ আইনের সংশোধন করা হয়েছে। তিনি জানান, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে সাইবার অপরাধ শনাক্তকরণ ও দমনে সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সাইবার অপরাধ তদন্তে সহায়তার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ ডিজিটাল ফরেনসিক ল্যাব প্রতিষ্ঠা করেছে। এছাড়া ফেসবুক, মাইক্রোসফট, গুগল ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদানসহ সরকার আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছে। এছাড়াও সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ থেকে সাইবার থ্রেট ডিটেকশন এ্যান্ড রেসপনস নামক প্রকল্প অনুমোদনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
×