ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

জিকা ভাইরাস ধারণার চেয়েও বেশি বিপজ্জনক

প্রকাশিত: ০৪:৩৪, ৩ মে ২০১৬

জিকা ভাইরাস ধারণার চেয়েও বেশি বিপজ্জনক

জিকা ভাইরাসকে আগে যতটা বিপজ্জনক ধারণা করা হয়েছিল, তারচেয়েও বেশি বিপজ্জনক। এমনটাই দাবি করেছেন ব্রাজিলের বিজ্ঞানীরা। তারা জানান, এই ভাইরাস স্নায়ুতন্ত্রের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। জিকায় আক্রান্ত গর্ভবতী নারীদের মধ্যে প্রতি পাঁচজনে একজন ক্ষতিগ্রস্ত হন। ভাইরাসটির বিষয়ে প্রচারের কারণে ব্রাজিলে বেশকিছু অঞ্চলে জিকা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া কমেছে। খবর বিবিসির। সম্প্রতি ইলাইফ জার্নালে জিকা ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া নিয়ে বিস্তারিত মানচিত্র প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে দেখা যায়, বিশ্বে ২শ’ কোটি মানুষ বসবাস করছে এমন এলাকায় জিকা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষকরা নিশ্চিত হয়েছেন, জিকার বর্তমান প্রাদুর্ভাবের যে প্রকৃতি তাতে দক্ষিণ আমেরিকার বিশাল অংশ ঝুঁকিপূর্ণ। আফ্রিকা এবং এশিয়ার বিশাল অংশে এই ভাইরাস ছড়ানোর জোর সম্ভাবনা রয়েছে বলে গবেষকরা জানিয়েছেন। এখন পর্যন্ত ইউরোপে জিকা সংক্রমণ ধরতে গেলে শূন্যের কোটায় মনে হলেও সেখানেও এটি ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা খারিজ করে দিচ্ছেন না গবেষকরা। এই ভাইরাসের টিকা তৈরির বিষয়টি এখনও প্রাথমিক পর্যায়েই রয়েছে। শিশুদের অপুষ্ট মাথা নিয়ে জন্ম নেয়া অর্থাৎ মাইক্রোসেফালির সঙ্গে এই ভাইরাস দায়ী বলে বেশিরভাগ চিকিৎসক এবং গবেষক মনে করেন। ইতোপূর্বে মনে করা হতো জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত গর্ভবতী নারীদের মধ্যে মাত্র ১ শতাংশ নারী অপুষ্ট মাথার শিশু জন্ম দিতে পারেন। লাদেন হত্যার ঘটনা নিয়ে পঞ্চম বর্ষপূর্তিতে ফের একই টুইট সিআইএর পাকিস্তানের এ্যাবোটাবাদ শহরে আল-কায়েদার প্রয়াত প্রধান ওসামা বিন লাদেন হত্যা মিশনের খবর টুইটের মাধ্যমে পাঁচ বছর পূর্তি উৎযাপন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ। পাঁচ বছর আগে যেভাবে লাদেনের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হয়েছিল, ঠিক সেই দিনের মতো প্রতিমুহূর্তের খবর সরাসরি টুইটারে প্রকাশ করে গোয়েন্দা সংস্থাটি। খবর এএপপির। ২০১১ সালের ২ মে রাতে এ্যাবোটাবাদ শহরে মার্কিন কমান্ডোদের হামলায় (অপারেশন জেরোনিমো) লাদেন নিহত হন। সে সময় মার্কিন কমান্ডোরা দুটি হেলিকপ্টারে করে তার বাসভবনে হামলা চালায়। ওই সময় হোয়াইট হাউসে বসে লাদেন হত্যা মিশন সরাসরি ভিডিওর মাধ্যমে দেখেন প্রেসিডেন্ট ওবামাসহ মার্কিন শীর্ষ কর্মকর্তারা। বিশ্বে সাড়া ফেলে দেয়া এই ছবিটিও পুনরায় টুইট করা হয়।
×