ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

এক নেতা এক পদ নীতিতে বাদ পড়ছেন চট্টগ্রাম নগর বিএনপি নেতৃত্ব

প্রকাশিত: ০৬:২৯, ২১ এপ্রিল ২০১৬

এক নেতা এক পদ নীতিতে বাদ পড়ছেন চট্টগ্রাম নগর বিএনপি নেতৃত্ব

হাসান নাসির, চট্টগ্রাম অফিস ॥ ‘ওয়ান ম্যান ওয়ান পোস্ট’- এই সিদ্ধান্তের ফলে নেতৃত্বহীন হয়ে পড়ছে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি। সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক দুজনই কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পাওয়ায় তাদের বিদায় নিতে হবে। ফলে শীর্ষ এ দুটি পদে আনতে হচ্ছে নতুন নেতৃত্ব। আর এ নিয়ে চট্টগ্রাম নগর বিএনপির রাজনীতিতে চলছে জটিল হিসাব-নিকাশ। কারা আসছেন এ দুই পদে তা নিয়ে আলোচনা যেমন রয়েছে, তেমনিভাবে চলছে পদপ্রত্যাশী অন্তত অর্ধডজন নেতার তদ্বির ও লবিং। বিএনপির অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা যায়, দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটি এবং নির্বাহী কমিটি পুরোপুরি গঠিত হওয়ার পরই হবে মহানগর ও বিভিন্ন জেলা কমিটির পুনর্গঠন। কেন্দ্রীয় কমিটি ঠিক হতে মাসখানেক সময় লাগবে। ফলে মহানগর ও জেলা কমিটিগুলো গঠিত হতে আগামী জুন মাস গড়িয়ে যেতে পারে। কিন্তু কমিটির শীর্ষ পদগুলোতে আসীন হতে যে যার মতো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। চলছে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ ও হাইকমান্ডের তদ্বির। তবে এ নিয়ে অভ্যন্তরীণ বিরোধের ডালপালাও প্রসারিত হচ্ছে। নেতারা দলে কোন কোন্দল নেই দাবি করলেও সমর্থক এবং অনুসারী বাড়াতে তৎপর রয়েছেন। চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির বর্তমান সভাপতি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা। এ পদটি ভাইস চেয়ারম্যানের সমমর্যাদার। চট্টগ্রাম নগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক ডাঃ শাহাদাত হোসেনকে করা হয়েছে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক। যদি ‘এক নেতা, এক পদ’ এ সিদ্ধান্তটি কার্যকর করা হয় তাহলে এ দুনেতাকে পদ ছাড়তে হবে। ফলে শীর্ষ দুই পদে নতুন নেতা আসার কথা। আর এ বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে তৎপর রয়েছেন প্রথম ও মধ্যম সারির নেতারা। ইবনুলের তালপাখা উষ্ণ নগরীতে পরিণত হচ্ছে ঢাকা। তাই বাড়ছে গরম নিবারণের পণ্যের চাহিদা। ইবনুল মিঞা (৬৫) এই বয়সেও ফেরি করছেন তালপাখা। হাতে তৈরি এই তাল পাখাগুলো বিক্রি করছেন ৪০ টাকা করে। এগুলো বিক্রি করে দৈনিক আট শ’ টাকা আয় করছেন কামরাঙ্গীর চরের ইবনুল। ছবিটি গুলিস্তান এলাকা থেকে তুলেছেন জনকণ্ঠের নিজস্ব আলোকচিত্রী। বঙ্গবন্ধুকে ভালবেসে বসিলা নিবাসী মোতালেব নির্মাণ করেছেন বিশাল এক নৌকা। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর শহীদ পরিবারের ছবি সংবলিত এই বিশাল নৌকাটি শোভা পাচ্ছে মোহাম্মদপুর নতুন রাস্তার মোড়ে। প্রতিদিন নৌকাটি দেখতে লোকজনের ভিড় লেগেই থাকে। মোতালেব জানান, দেশের প্রতিটি আনাচেকানাচে এ ধরনের নৌকা নির্মাণের ইচ্ছে রয়েছে তার। বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালবাসা জানাতেই তার এই ইচ্ছে। ছবিটি তুলেছেন জনকণ্ঠের নিজস্ব আলোকচিত্রী রিজওয়ান করিম।
×