ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

টাইটানিক ডুবেছে ষড়যন্ত্রে!

প্রকাশিত: ০৬:১৮, ১৯ এপ্রিল ২০১৬

টাইটানিক ডুবেছে ষড়যন্ত্রে!

ফের সংবাদ শিরোনামে টাইটানিক। ১৯১২ সালে ডুবে যাওয়া জাহাজটি নিয়ে গবেষকদের নতুন দাবি। এটি মেনে নেয়া টাইটানিক প্রেমীদের জন্য কষ্টকর হলেও খবরে বলা হয়েছে বিখ্যাত এই প্রমোদতরিটি ডুবে যাওয়ার পেছনে নাকি ষড়যন্ত্র কাজ করেছিল। রবার্ট গার্ডিনার তার টাইটানিক ॥ দ্য শিপ দ্যাট নেভার স্যাঙ্ক বইতে দাবি করেন, টাইটানিক ডুবে যাওয়ার পেছনে একটা ষড়যন্ত্র ছিল। আর জাহাজের মালিকপক্ষ ছিল এই যড়যন্ত্রের মূল হোতা। টাইটানিকের যমজ জাহাজ আরএমএস অলিম্পিকের সঙ্গে একটি সামরিক জাহাজের সংঘর্ষ ঘটে। তার বীমা আদায় করতে গিয়ে ব্যর্থ হন মালিকপক্ষ। তখন টাইটানিক থেকেই বীমার অর্থ আদায়ের পরিকল্পনা করেন তারা। গার্ডিনারের মতে, সংঘর্ষে নষ্ট হয়ে যাওয়া অলিম্পিককে সারিয়ে ‘টাইটানিক’ নাম দিয়ে তখন পানিতে ভাসানো হয়েছিল এবং হিমশৈল-প্রবণ এক অঞ্চল দিয়ে তার যাত্রাপথ নির্ধারণ করা হয়। আসলে তখন নাকি ডুবেছিল সেই অলিম্পিক জাহাজটি। অপর একটি দাবি আরও মারাত্মক। তখন নাকি একটি জার্মান ইউ-বোট টাইটানিককে লক্ষ্য করে টর্পেডো নিক্ষেপ করেছিল। আর সেই টর্পেডোর আঘাতেই তখন ডুবে যায় মহাজাহাজ টাইটানিক। এখানেও বীমার টাকা আদায়ের গল্পটাই লাগানো হয়। ইউ-বোটের কম্যান্ডারকে নাকি সেই মর্মেই নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। এখানেও ভিলেন হিসেবে জাহাজ-মালিকদের নামই উঠেছে। আর তৃতীয় দাবিটি অতিলৌকিক। লর্চ ক্যান্টারভিল নামের জনৈক ইতিহাসবিদ এই জাহাজের যাত্রী ছিলেন। তার সঙ্গে ছিল মিসরীয় নারী-পুরোহিত আমন রার মমি। এই মমি নাকি অভিশপ্ত। আর সেই অভিশাপেই ডুবে যায় জাহাজ। ওয়েবসাইট অবলম্বনে।
×