ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

সংস্কৃতি সংবাদ

ঐতিহ্যের আবাহনে চৈত্র সংক্রান্তি উদ্যাপন

প্রকাশিত: ০৬:১৬, ১৪ এপ্রিল ২০১৬

ঐতিহ্যের আবাহনে চৈত্র সংক্রান্তি উদ্যাপন

জনকণ্ঠ রিপোর্ট ॥ নদীর স্রোতের মতোই সময় বহমান। সেই সময়ের সিঁড়ি বেয়ে শেষ হলো আরও একটি বাংলা বছর। আগামীর পথে ছুটে চলার প্রত্যয়ে মহাকালের অতল গহ্বরে হারিয়ে গেল বঙ্গাব্দ ১৪২২। সেই সূত্রে বুধবার ছিল বিগত বাংলা বছরের শেষ দিন ত্রিশে চৈত্র। হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী বাংলা সংস্কৃতির রীতিমাফিক চৈত্র সংক্রান্তি। এক সময়ের গ্রামীণ এই লোকাচার এখন ঠাঁই করে শহুরে নাগরিক জীবনে। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে বাংলা সনের সমাপনী মাস চৈত্রের শেষ দিন চৈত্র সংক্রান্তিকে ঘিরে বাঙালীর রয়েছে নানা আচার-অনুষ্ঠান। কালক্রমে ধর্মভিত্তিক আচার থেকে উৎসবে রূপ পাওয়া দিনটিকে ঘিরে রাজধানীতে ছিল নানা আয়োজন। পুরনো বছরের জীর্ণতাকে বিদায় দিয়ে নতুন বছরের প্রাপ্তির প্রত্যাশা উঠে আসে সেসব আয়োজনে। শেকড় সন্ধানী নাগরিক মন ঐতিহ্যের আবাহনে শামিল হয়েছে চৈত্র সংক্রান্তি উদ্যাপনে। চৈত্র সংক্রান্তিতে ঢাকার নানা প্রান্তে সংস্কৃতি অঙ্গনে ছিল উৎসবমুখর রকমারি বর্ণিল আয়োজন। পুরনো বছরের শেষ সন্ধ্যায় নাচ-গান, কবিতা ও কথায় সাজানো ছিল এসব অনুষ্ঠান। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের উন্মুক্ত চত্বরে পুরনো বছরকে বিদায় জানিয়ে যৌথভাবে চৈত্র সংক্রান্তির আয়োজন করে সুরের ধারা ও চ্যানেল আই। শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে চৈত্র সংক্রান্তি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন। বাংলা বছরের শেষ দিনকে ঘিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের চারু শিক্ষার্থীদেরও ছিল সাংস্কৃতিক আয়োজন। জাতীয় জাদুঘরে সূচনা হয়েছে তিনদিনের পিঠা উৎসব ও লোকজ মেলা। সুরের ধারা ও চ্যানেল আইয়ের আয়োজন ॥ রাজধানীর চৈত্র সংক্রান্তির সবচেয়ে আকর্ষণীয় অনুষ্ঠানটি হয় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। যৌথভাবে পঞ্চমবারের মতো বর্ষ বিদায়ের এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সঙ্গীত সংগঠন সুরের ধারা ও চ্যানেল আই। বর্ষ বিদায় অনুষ্ঠানে শিল্পীরা এবার পরিবেশন করেন রবীন্দ্র রচিত নাটকের গান। বছরের শেষ দিনের সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় এ চৈত্র সংক্রান্তির বিশেষ আয়োজন। গানের সুরে সুরে তুলে ধরা বাংলার ইতিহাস ঐতিহ্যে ও সংস্কৃতিকে। ছিল শিশুদের গান ও কবিতা পাঠ। পঞ্চকবির গানের পরিবেশনার মাধ্যমে সূচনা করা হয় অনুষ্ঠানের। সন্ধ্যা ছয়টায় শুরু হয়ে টানা চলে রাত ১২টা পর্যন্ত। এবারের আয়োজনের বিষয় ছিল নাটকের গান। সঙ্গীতানুষ্ঠানের পাশাপাশি আয়োজন করা হয় বৈশাখী মেলার। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনার পাশাপাশি পরিকল্পনায় ছিলেন সুরের ধারার অধ্যক্ষ রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। শিশুদের সম্মেলক কণ্ঠের গানে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। অনেক কচি কণ্ঠ এক সুরে গেয়ে শোনায়Ñ আলো আমার, আলো ওগো, আলোয় ভুবন-ভরা/আলো নয়ন ধোয়া আমার, আলো হৃদয়-হরা...। ছোটদের গান শেষে অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বরেণ্য শিক্ষাবিদ অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। অনুষ্ঠানটির তাৎপর্য তুলে ধরে তিনি বলেন, অনেকদিন ধরেই নববর্ষের অনুষ্ঠান করে আসছি। সুরের ধারা চৈত্র সংক্রান্তির অনুষ্ঠান ও হাজারও কণ্ঠে নববর্ষে বরণের কাজটি সুচারুভাবে করছে। নববর্ষের অনুষ্ঠানের দীর্ঘ ইতিহাস আছে। গ্রামবাংলার মেলার মধ্য দিয়ে নববর্ষকে বরণ করা হতো। শহরে চলন ছিল হালখাতার। ইংরেজদের নববর্ষ উদ্যাপন দেখে আমাদের কোন মনীষী নিজস্ব আঙ্গিকে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করার বিষয়টি সামনে নিয়ে আসেন। এভাবেই শুরু হয় নববর্ষ উদ্যাপনের উৎসব। এ আয়োজনের মাধ্যমে একইসঙ্গে পুরনো বছরকে বিদায় জানানো হচ্ছে ও নতুন বছরকে আবাহন করা হচ্ছে। এ অনুষ্ঠান মেলে ধরছে আমাদের সংস্কৃতির নিজস্বতার গৌরব। প্রকাশ করছে হাজার বছরের বাংলা সংস্কৃতির লালিত ঐতিহ্যকে। কিছু মানুষ নববর্ষকেন্দ্রিক এই অনুষ্ঠানের বিরোধিতা করে আসছে। তবে আমরা সেই বিরোধিতাকে পাশ কাটিয়ে এগিয়ে যাব আমাদের ঐতিহ্যের পথ ধরে। সংস্কৃতিবিরোধী এসব মানুষের কাছে মাথানত করব না। দুর্বৃত্তের পালিয়ে যাব। এই হোক আমাদের সংকল্প। অনুষ্ঠানের বিষয় নির্বাচন বিষয়ে রেজওয়ানা চৌধুরী বলেন, নাটকের গানে সব সময়ই সৃজনশীলতার প্রকাশ ঘটেছে। একইসঙ্গে নাটকে যেমন রয়েছে গানের ব্যবহার তেমনি গানের মাঝেও আছে নাটকীয়তা। সেই সুন্দরকে উপলব্ধি করেই সাজানো হয়েছে এবারের চৈত্র সংক্রান্তির অনুষ্ঠানের বিষয়। এ ছাড়াও এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী ও অধ্যাপক শফি আহমেদ। অনুষ্ঠানে শিশুশিল্পীবৃন্দ কণ্ঠে পাঠ করে সুকুমার রায়ের ছড়া। গেয়ে শোনায় ‘আমরা এমনি হেসে যাই’। এ ছাড়াও সুরের ধারার শিল্পীদের সম্মেলক কণ্ঠে গীত হয় ‘তুমি কাদের কুলের বউ’। সমবেত নাটকের গান পরিবেশন সুরের ধারার সাধারণ বিভাগের শিক্ষার্থীরা। নাটক ‘হিংসুটে দৈত্য’ পরিবেশন করে শিশু বিভাগ, রবীন্দ্র নাটকে নবরস পরিবেশন করে এফএমডি। ‘সোনাই মাধব’ পরিবেশন করে সুরের ধারার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। সাধারণ বিভাগের পরিবেশনায় ছিল নাটক ‘ভুষ-ির মাঠ’। একক আবৃত্তি করেন প্রভা মজুমদার। গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন ॥ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন ও শিল্পকলা একাডেমির যৌথ উদ্যোগে শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার পরীক্ষণ থিয়েটার হলে ছিল লোকসঙ্গীত, বাউল গান এবং আবৃত্তি পরিবেশনা। চারুকলার শিক্ষার্থীদের চৈত্র সংক্রান্তি ॥ সন্ধ্যায় চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীরা মেতে ওঠে চৈত্র সংক্রান্তি উৎসবে। সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় সাজানো হয় অনুষ্ঠান। আমরা বাংলায় গান গাই সঙ্গীতের সুরে নাচ করে শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়াও আয়োজনে ছিল সঙ্গীত পরিবেশনা ও কবিতা পাঠ। জাদুঘরে বর্ষ বিদায় উদ্যাপন ॥ বর্ষ বিদায় ও নববর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে চৈত্র সংক্রান্তিতে লোকজ মেলা, পিঠা উৎসব ও লোকসঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। বুধবার দুপুরে তিন দিনব্যাপী লোকজ মেলা এবং পিঠা উৎসব আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। মেলায় পাট, বেত, বাঁশ, মাটির তৈরি লোকজ হস্তশিল্প প্রদর্শিত হয়। হস্তশিল্পের পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী হাতে তৈরি নানা রকম পিঠা প্রদর্শিত হয়। অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে বিকেলে আয়োজন করা হয় লোকসঙ্গীতানুষ্ঠান। দেশবরেণ্য শিল্পীবৃন্দ অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন। আলিয়ঁসে চৈত্র সংক্রান্তি ॥ পয়লা বৈশাখের আগের দিন বুধবার চৈত্র সংক্রান্তি উদ্যাপন করেছে ফরাসী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকা। অনুষ্ঠিত হয় গান, কবিতা ও যন্ত্রসঙ্গীতের সমন্বিত সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট সঙ্গীতজ্ঞ ও শিল্পকলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক আজাদ রহমান। সম্মানিত অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষক নিরঞ্জন অধিকারী ও সঙ্গীতজ্ঞ শেখ সাদী খান। গুলশান ইয়ুথ ক্লাবে চৈত্র সংক্রান্তি উৎসব ॥ বছরের শেষ দিনের বিকেলে চৈত্র সংক্রান্তি উৎসব আয়োজন করে গুলশান ইয়ুথ ক্লাব। বর্ষ বিদায় অনুষ্ঠানটি সাজানো হয় ঘুড়ি উৎসব, নাগরদোলা, পুতুল নাচসহ না সাংস্কৃতিক পরিবেশনায়। সন্ধ্যায় বর্ষ বিদায় ও বর্ষবরণ উপলক্ষে আলোক প্রজ্জ্বলন করা হয়। এছাড়া দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হয় সুবিধাবঞ্চিতদের ক্রীড়া উৎসব। বাংলা একাডেমিতে তৃতীয় ফোকলোর সামার স্কুল উদ্বোধন ॥ ‘বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ফোকলোর ঐতিহ্য কেবল জ্ঞানতাত্ত্বিক বিষয়ই নয়, বরং আমাদের ফোকলোরের অন্তর্গত মানবিক অঙ্গীকার ধর্মীয় মৌলবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, অসহিষ্ণুতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে সাংস্কৃতিক বহুত্ববাদী উদার সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণের প্রণোদনা দেয় নিরন্তর। বাংলা একাডেমির ফোকলোর সামার স্কুল গবেষকদের ফোকলোর-গবেষণার নতুন পথ দেখাতে পারে’ বাংলা একাডেমিতে ফোকলোর সামার স্কুল উদ্বোধনের সময় এ কথা বলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। আন্তর্জাতিক ফোকলোর কর্মশালা ‘তৃতীয় ফোকলোর সামার স্কুল’ উদ্বোধন হয় বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে বুধবার দুপুরে। বাংলা একাডেমি আয়োজিত পাঁচ দিনব্যাপী এ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্বখ্যাত ভারতীয় ফোকলোরবিদ অধ্যাপক জওহরলাল হা-ু ও ভারতের প্রখ্যাত ফোকলোরবিদ অধ্যাপক টিএস সত্যনাথ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলা একাডেমির সভাপতি ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিদেশী অতিথিদ্বয় বলেন, বাংলাদেশ ফোকলোর কেবল তত্ত্বে বসবাস করে না বরং এদেশের মানুষ ফোকলোরসমৃদ্ধ জীবন ও সংস্কৃতির মাঝে বসবাস করে। দক্ষিণ এশিয়ায় তো বটেই সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ব প্রেক্ষাপটেও ফোকলোর চর্চায় বাংলাদেশ এক আলোচিত নাম। এ ক্ষেত্রে আবশ্যিকভাবে প্রশংসার দাবিদার বাংলা একাডেমি। তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের উদ্ভবের নেপথ্যে ভাষা আন্দোলনসহ যেসব জাতীয়তাবাদী আন্দোলন প্রেরণা যুগিয়েছে তার প্রত্যেকটির সঙ্গে ফোকলোর জড়িত। এ অঞ্চলের ফোকলোর কেন্দ্র ও প্রান্তের দূরত্ব নিরসন করে একটি সমতাভিত্তিক সমাজ গঠনের ভাবনা লালন করে। সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেন, বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিপুল পরিমাণ ফোকলোর উপাদান সংগ্রহ করেছে। এ বিষয়ে গবেষকদের উৎসাহ দিয়েছে, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ফোকলোর কর্মশালার আয়োজন করেছে এবং সাম্প্রতিক সময়ে জেলাভিত্তিক লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা প্রকাশ করেছে। তৃতীয়বারের মতো আয়োজিত ফোকলোর সামার স্কুল একাডেমির এসব ফোকলোর কর্মসূচীর ধারাবাহিকতারই অংশ। এর মধ্য দিয়ে দেশে ফোকলোর চর্চায় বিশেষ মাত্রা যুক্ত হবে বলে আমরা আশা করি। স্বাগত ভাষণে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বলেন, বাংলা একাডেমি সাম্প্রতিক সময়ে ফোকলোর চর্চায় বিশ্বমানের কিছু কর্মসূচী গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ৬৪ জেলার লোকজ সংস্কৃতি বিকাশ গ্রন্থমালা প্রণয়ন ও প্রকাশ, আন্তর্জাতিক ফোকলোর সম্মেলন এবং এ পর্যন্ত তিনটি ফোকলোর সামার স্কুল আয়োজন এবং ফোকলোরের বিভিন্ন বিষয়ে বেশ কিছু বাংলা ও ইংরেজী গ্রন্থ প্রকাশ। বাংলা একাডেমির গৃহীত পদক্ষেপের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ফোকলোরের অনুষদ অন্বেষা ও বাস্তবায়ন সম্ভব হলে বাংলাদেশ ফোকলোরের ক্ষেত্রে নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে উন্নীত হতে সক্ষম হবে। সামার স্কুলের ধারণাপত্র উপস্থাপন করে ড. ফিরোজ মাহমুদ বলেন, এবারের ফোকলোর সামার স্কুলের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘ফোকলোর ইন দ্য আরবান কনটেক্সট’ এ বিষয়ে দেশ-বিদেশের গবেষক প-িতদের রচনা সমন্বয়ে একাডেমি শীঘ্রই একটি গ্রন্থ প্রকাশ করবে। বিবার্তা স্বর্ণপদক পেলেন ৫ ব্যক্তিত্ব ॥ স্ব স্ব ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য বিবার্তা স্বর্ণপদক পেলেন দেশের পাঁচ ব্যক্তিত্ব। এরা হলেন বীরাঙ্গনা লেখক রমা চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা ও চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান ফারুক, কবির বিন আনোয়ার, সাংবাদিক তৌফিক ইমরোজ খালিদী ও বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা।
×