ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল খাত

প্রকাশিত: ০৪:১৬, ১৩ মার্চ ২০১৬

ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল খাত

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ সপ্তাহ শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে অবস্থান করছে প্রকৌশল খাত। আর সর্বনিম্নে অবস্থান করছে কাগজ খাত। পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গত সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৯ দশমিক ৩ শতাংশ ছিল প্রকৌশল খাতের। দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল বস্ত্র খাত। লেনদেনে এ খাতের অংশ ছিল ১৩ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। ডিএসইর মোট লেনদেনের ১২ দশমিক ২ শতাংশ ছিল এ খাতের। চতুর্থ অবস্থানে ছিল বিদ্যুত ও জ্বালানি খাত। ডিএসইর মোট লেনদেনের ১১ দশমিক ২ শতাংশ ছিল এ খাতের। এছাড়া বিবিধ খাতের ৮ দশমিক ৮ শতাংশ, আর্থিক খাতের ৮ দশমিক ১ শতাংশ, ব্যাংক খাতের ৭ দশমিক ১ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ৪ দশমিক ১ শতাংশ, সিমেন্ট খাতের ৩ দশমিক ৫ শতাংশ, আইটি খাতের ২ দশমিক ৬ শতাংশ, জীবন বীমা খাতের ২ দশমিক ২ শতাংশ, টেলিযোগাযোগ খাতের ছিল ১ দশমিক ৭ শতাংশ। আর সিরামিক খাতের ১ দশমিক ৩ শতাংশ, সেবা খাতের ১ দশমিক ২ শতাংশ, ভ্রমণ খাতের ১ দশমিক ১ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ১ শতাংশ, মিউচুয়াল ফান্ড খাতের দশমিক ৭ শতাংশ, জীবন বীমা খাতে দশমিক ৪ শতাংশ, জুট খাতে দশমিক ৩ শতাংশ এবং পেপার খাতে দশমিক ১ শতাংশ। অকারণে দর বাড়ছে সিএমসি কামালের দরবৃদ্ধির পেছনে কোন অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই সিএমসি কামালের। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষের চিঠির জবাবে এ তথ্য দেয় বস্ত্র খাতের কোম্পানিটি। বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, গত আড়াই মাসে ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১২ থেকে ২২ টাকার ঘরে উন্নীত হয়। টানা চার কার্যদিবস বৃদ্ধির পর বৃহস্পতিবার কমেছে এ শেয়ারের দর। ডিএসইতে সর্বশেষ ২২ টাকা ২০ পয়সায় সিএমসি কামালের শেয়ার হাতবদল হয়। গত এক মাসে এ শেয়ারের সর্বনিম্ন দর ১৬ টাকা ৪০ পয়সা ও সর্বোচ্চ ২২ টাকা ৬০ পয়সা। ছয় মাসে এর সর্বনিম্ন দর ১১ টাকা ৭০ পয়সা ও সর্বোচ্চ ২২ টাকা ৬০ পয়সা। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের সভা সোমবার ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভা থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে লভ্যাংশ ঘোষণা করার সম্ভাবনা রয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে জানা গেছে, ব্যাংকটি শেয়ার প্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা এবং নেট এ্যাসেট ভ্যালু (এনএভি) হয়েছে ২০ টাকা ২৯ পয়সা। উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে ব্যাংকটি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সমাপ্ত বছরে শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দেয়। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার
×