ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

ছেলে নিয়ে সাবেক স্বামীর সঙ্গে বিরোধ মিটিয়ে ফেলতে চান ম্যাডোনা

প্রকাশিত: ০৩:৪৯, ১৩ মার্চ ২০১৬

ছেলে নিয়ে সাবেক স্বামীর সঙ্গে বিরোধ মিটিয়ে ফেলতে চান ম্যাডোনা

পপসম্রাজ্ঞী ম্যাডোনা তাদের ছেলে রোকোর হেফাজতের বিষয় নিয়ে সাবেক স্বামীর সঙ্গে বিরোধ মিটিয়ে ফেলতে চান। রোকো কার সঙ্গে থাকবে এই নিয়ে স্বামীর সঙ্গে তার আইনী লড়াই চলছে। ম্যাডোনার আইনজীবীরা ইংলিশ হাইকোর্টে এ কথা জানান। খবর এএফপি’র। মার্কিন এই পপ মেগাস্টারের আইনজীবী বিচারক এ্যালিস্টেইর ম্যাকডোনাল্ডকে বলেন, লন্ডনের একটি আদালতে তার (ম্যাডোনা) স্বামী ব্রিটিশ চলচ্চিত্র পরিচালক গুই রিচির সঙ্গে তাদের ১৫ বছরের ছেলেকে নিয়ে যে আইনী লড়াই চলছে তিনি তা মিটিয়ে ফেলতে চাইছেন। নিউইয়র্কেও সাবেক এই দম্পতি একই ধরনের মামলায় জড়িয়ে পড়েন। ম্যাকডোনাল্ড শুক্রবার শুনানি শেষ করেছেন। এখন এই মামলাটি বন্ধ করে দেয়া হবে না-কি রোকোর কল্যাণে কোন সিদ্ধান্ত নিতে হবে, সে বিষয়ে ইংলিশ হাইকোর্টকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ডিসেম্বরে নিউইয়র্কের একটি আদালতের বিচারক রোকোকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানোর জন্য তার বাবা রিচিকে নির্দেশ দিয়েছে। কিশোরটি তার সঙ্গে বা মায়ের বাড়িতে থাকার পরিবর্তে লন্ডনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়ার পর আদালত এই নির্দেশ দেয়। রিচি শুনানির সময় লন্ডন কোর্টে হাজির ছিলেন। এ সময় ম্যাডোনা অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে গান গাইছিলেন। রিচির আইনজীবী এ্যালেক্স ভারডেন বলেন, যেহেতু এই বিরোধ ও আইনী লড়াই শুরু হওয়ার পর থেকে সাবেক এই দম্পতি ব্যস্ততার কারণে একই সময়ে একই স্থানে থাকতে পারেননি তাই রিচি লন্ডনে তাদের মধ্যে একটি বৈঠকের প্রস্তাব দিয়েছেন। ইইউ-কিউবা সম্পর্কের ঐতিহাসিক চুক্তি ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও কিউবা সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে শুক্রবার একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে আলোচনার প্রেক্ষিতে এ চুক্তি হয়েছে। কিউবায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ঐতিহাসিক সফরের আগে এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করা হচ্ছে। খবর এএফপির । হাভানায় চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইইউর পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক প্রধান ফেডেরিকা মোঘেরিনি বলেন, এটা আমাদের সম্পর্কে একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। ক্যাস্ট্রোর সঙ্গে বৈঠকের আগে তিনি বলেন, এই চুক্তি আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে নতুন যুগের সূচনা। কিউবায় ২০০৩ সালে সাংবাদিক ও বিরোধীদের ওপর সরকারী বাহিনীর অভিযানের পর ইইউ দেশটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল ও সব ধরনের সহযোগিতা স্থগিত করেছিল। তবে কিউবা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে ইইউর তথাকথিত অভিন্ন অবস্থান প্রত্যাখ্যান করে। মোঘেরিনি বলেন, এই চুক্তির ফলে অভিন্ন অবস্থানের অবসান হলো। তবে চুক্তি কার্যকর করতে হলে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে তা অনুমোদন করিয়ে নিতে হবে।
×