যুক্তরাজ্যের ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) থাকা বা না থাকা নিয়ে গণভোট বিষয়ে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের রাজনৈতিক অবস্থান নিরপেক্ষ। রানী দৃঢ়ভাবে ব্রেক্সিট (ব্রিটেন+এক্সিট) সমর্থন করছেন বলে ব্রিটিশ দৈনিক দি সানের এমন প্রতিবেদন প্রকাশের পর বাকিংহাম প্যালেস একথা জানিয়েছে। সান অজ্ঞাতনামা সূত্রগুলোর বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করেছে। সূত্রগুলোর একটি দাবি করেছে যে, সূত্রটি ২০১১ সালে রানী ও ইইউপন্থী ব্রিটেনের সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী নিক ক্লেগের ইইউ নিয়ে ব্যাপক মতবিরোধের প্রত্যক্ষদর্শী। সূত্রটি জানিয়েছে, ওই সময়ে রানী ক্লেগকে বলেছেন, ইইউ ভুল পথে পরিচালিত হচ্ছে। বাকিংহাম প্যালেস বলেছে, তারা এমন মিথ্যা দাবি নিয়ে কোন মন্তব্য করবে না। অপরদিকে ক্লেগ এই দাবিকে বাজে কথা বলে অভিহিত করেছেন। খবর বিবিসি ও গার্ডিয়ানের।
প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সি বেঁচে থাকলেও মস্তিষ্কে সাড়া নেই আট বছর ধরে
প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সিকে কি ভুলেই গেল কংগ্রেস! ২০০৮ সালের ১২ অক্টোবর হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে প্রায় আট বছর ধরে হাসপাতালে শয্যাশায়ী তিনি! শারীরবৃত্তীয় সূচকগুলো ঠিক থাকলেও, মস্তিষ্ক সাড়া দেয় না। তাই গোসল, খাওয়া সবই করিয়ে দিতে হয়। শুরুতে কংগ্রেস নেতাদের মুখে তার অভাব অনুভবের কথা প্রায়ই শোনা গেলেও, কালেভদ্রে ‘প্রিয়দার’ খোঁজ পড়ে। তবে অনেক দিন পরে সোমবার হঠাৎই দলের এই বর্ষীয়ান নেতার নাম উঠে আসে সর্বভারতীয় কংগ্রেসের ঘোষণায়। পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা ভোটের জন্য প্রচার কমিটি, নির্বাচন কমিটি ও ইশতেহার কমিটি ঘোষণা করেছে এআইসিসি। তাতে দেখা যায়, সাবেক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্যকে চেয়ারম্যান করে ৯০ জনের যে প্রচার কমিটি তৈরি হয়েছে, সেই তালিকায় নাম রয়েছে প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির। এখন তার মস্তিষ্ক সাড়া দেয় না, গোসল করিয়ে ও খাইয়ে দিতে হয় তাকে, প্রতিদিন হুইলচেয়ারে করে ঘোরানো হয় এবং সংক্রমণের ভয়ে তাকে বাড়িতে নেয়া যায় না। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: