ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সোনামসজদি বন্দর ফরিছে র্পূবরে অবস্থায় ॥ গত মাসে ৪২ কোটি টাকা বশেি রাজস্ব আয়

প্রকাশিত: ০৪:২১, ৩১ জানুয়ারি ২০১৬

সোনামসজদি বন্দর ফরিছে র্পূবরে অবস্থায় ॥ গত মাসে ৪২ কোটি টাকা বশেি রাজস্ব আয়

ড.ি এম. তালবেুন নবী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ॥ র্দীঘ সময় পরেয়িে যাওয়ার পর দশেরে দ্বতিীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর সোনামসজদিে রাজস্ব আদায়ে র্পূবরে অবস্থা ফরিে আসতে শুরু করছে।ে পাঁচ বছররে অধকিকাল ধরে একশ্রণেীর অযোগ্য ও র্দুনীতপিরায়ণ র্কমর্কতার কারণে রাজস্ব আদায়ে গতি আসছলি না। এমনকি নর্দিষ্টি লক্ষ্যমাত্রার ধারে কাছওে পৗেঁছতে পারছলি না। পাশাপাশি বন্দরে বসেরকারী প্রতষ্ঠিান সমতিি ও সংস্থাসমূহে একরে পর এক অবধৈ ক্ষমতা দখল ও পরর্বিতনে আমদানি রফতানতিে ধস নাম।ে বহু আমদানকিারক প্রতষ্ঠিান বন্দর ছড়েে চলে যায়। বন্দরজুড়ে একটা ভুতুড়ে পরস্থিতিরি সৃষ্টি হলে এসব বসেরকারী প্রতষ্ঠিান ও সমতিি রাজস্ব বভিাগকে জম্মিি করে বাড়য়িে দয়ে অবধৈ র্কমকা-। এসব নয়িে সএ্যািন্ডএফ এজন্টেদরে এক র্কমর্কতার খুনরে ঘটনাও রয়ছেে এখান।ে রাজস্ব ফাঁকি দয়িে ব্যক্তগিত র্স্বাথ আদায় করে পকটে র্ভতি করার মদদ যুগয়িছেলি একশ্রণেীর চাঁদাবাজ প্রভাবশালী। এসব অবস্থা কাটয়িে ওঠার ব্যাপারে সংশ্লষ্টি মন্ত্রণালয় কঠোর ভূমকিা পালনরে মাধ্যমে প্রশাসনকি সংস্কারে এগয়িে আসলে শুভ ফলাফল আসতে শুরু কর।ে প্রথমইে রাজস্ব বভিাগরে র্কমর্কতাদরে প্রত্যাহার ও আমদানতিে বধৈ পণ্যরে আড়ালে অবধৈ পণ্য আনার প্রতযিোগতিা বন্ধ, কয়কে ডজন শ্রমকি সংগঠনরে অনয়িন্ত্রতি র্কমকা-রে লাগাম টনেে ধরা ও বন্দর (সএ্যািন্ডএফ) সমতিরি অনতৈকি র্কমকা- বাতলি, নানা ধরনরে অবধৈ দাবি দাওয়ার কাছে মাথা নত না করে সরকারী নয়িমকানুন ও আইনরে আওতায় রফতানি আমদানি বাণজ্যিকে নয়িে আসার কারণে বন্দর ছড়েে যাওয়া বধৈ পথে ব্যবসা করার মানসকিতাসম্পন্ন আমদানকিারকরা ফরিতে শুরু করে বন্দর।ে আর তাই বন্দরে আমদানি রফতানি বাণজ্যি র্কাযক্রম হঠাৎ করে বৃদ্ধি পয়েছে,ে যার সাফল্যরে মুখ দখো গছেে গত মাসে র্অথাৎ ডসিম্বের ২০১৫ সালইে। যার কারণে লক্ষ্যমাত্রার চয়েে রাজস্ব আদায় হয়ছেে ৪২ কোট টাকা বশে।ি ডসিম্বেরে রাজস্ব আয় হয়ছেে ৭১ কোটি ৩১ লাখ ২৪ হাজার টাকা। লক্ষ্যমাত্রা ছলি ২৯ কোটি ৪৫ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। বন্দররে দায়ত্বিপ্রাপ্ত কাস্টমসরে সহকারী কমশিনার ফখরুল আমনি চৌধুরী জনকণ্ঠকে জানান, বন্দরে সকলরে সহযোগতিা নয়িে রাজস্ব নর্ধিারণে জরিো টলারন্সে দখোবার কারণে এই সাফল্য র্অজন করা সম্ভব হয়ছে।ে দশেরে অন্যান্য বন্দরে সরকারী যসেব নয়িমকানুন রয়ছেে সইে মোতাবকে এখানওে রাজস্ব আদায়রে কারণে কোন ধরনরে প্রতবিন্ধকতা ছলি না। ব্যবসায়ীরা স্বচ্ছো প্রণোদতি ও উৎসাহতি হয়ে রাজস্ব পরশিোধ করছে।ে বন্দররে সএ্যািন্ডএফ এজন্টে এ্যাসোসয়িশেনরে সাধারণ সম্পাদক শফউির রহমান টানু জানান রাজস্ব র্কমর্কতারা সরকারী নয়িমনীতি মনেে রাজস্ব নর্ধিারণ ও আদায় করলে তারা এবং ব্যবসায়ীরা সহযোগতিার হাত বাড়য়িে দবে।ে এটাই সাধারণ নয়িম ও নীত।ি এদকিে কাস্টমস র্কমর্কতাদরে একাধকি ব্যক্তি নশ্চিতি করছেে সোনামসজদি স্থলবন্দর থকেে দশেরে বভিন্নি জলোর যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল হওয়ায় এই বন্দর দয়িে পণ্য আমদানি বশেি হচ্ছ।ে এই ধারার কারণে গত ২৫ বছরে আমদানি রফতানকিারকরা বন্দরে হামলে পড়ে ব্যবসা করছে।ে কন্তিু অসাধু র্কমচারী-র্কমর্কতা, সএ্যািন্ডএফ এজন্টেদরে ও সমতিরি কারণে চরমভাবে র্দনীতি হয়ছে।ে বশিষে করে বএিনপ-িজামায়াত জোটরে আমলে একশ্রণেীর সএ্যািন্ডএফ এজন্টে বধৈ পণ্যরে আড়ালে অবধৈ পণ্য এনে সব মলিয়িে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা কাময়িে পকটেে পুরছেে সরকার হয়ছেে ক্ষতগ্রিস্ত। চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরে এই ধরনরে র্অথ র্অজনকারীদরে সংখ্যা শতাধকি পরেয়িে যাব।ে যাদরে অনকেইে লবোর ও রাস্তার সাধারণ মানুষ ছলি। তারা এখন কোটি কোটি টাকার মালকি সজেে নানা ধরনরে বসেরকারী প্রতষ্ঠিান গড়ছে।ে অনকেে রাজনতৈকি ব্যক্তত্বি সজেে নানা নর্বিাচনে হাজার হাজার কোটি টাকা ছটিয়িে থাক।ে এই ধারা হতে র্বতমানে সোনামসজদি বন্দরকে বরে করার প্রচষ্টো শুরু হয়ছে।ে সূত্র বলছে ভারতরে মালদহ থকেে অন্যান্য তনিটি বশিষে স্থলবন্দররে দূরত্ব অনকে বশেি হওয়ার কারণে ভারতরে মহদপিুর হয়ে সোনামসজদি স্থলবন্দরে পণ্য বশেি আসছ।ে সোনামসজদি বন্দররে অপর পারে ভারতরে মহদপিুর স্থলবন্দর হতে মালদহরে দূরত্ব মাত্র ১২ কলিোমটিার। যোগাযোগ ব্যবস্থাও খুবই ভাল। বধিায় ঝুঁকছেে এই বন্দরে আমদানকিারকরা। গত বছররে নবম্বের মাসওে লক্ষ্য মাত্রার চয়েে ৪৭ কোটি টাকা রাজস্ব আয় বশেি হয়ছেলি। উল্লখ্যে, এই উপমহাদশেরে র্সবশ্রষ্ঠে পাথর পাওয়া যায় বহিাররে পাকুড়।ে এই পাকুড় সোনামসজদি বন্দররে খুবই কাছাকাছ।ি তাই এবার পদ্মা সতেু ও ঈশ্বরদী আণবকি কন্দ্রেরে সংিহভাগ পাকুড়রে পাথর আসছে সোনামসজদি বন্দর হয়।ে ইতোর্পূবওে ঈশ্বরদীর কাছে লালন শাহ (পদ্মার ওপর)ে সতেুর পুরো পাথর এসছেে সোনামসজদি হয়।ে সব মলিয়িে সোনামসজদি স্থলবন্দরে রাজস্ব আদায়ে নতুন করে গতি এসছে।ে ছন্দহারা অবস্থান থকেে বরেয়িছেে সোনামসজদি বন্দর। আমদানি রফতানি বাণজ্যিরে সঙ্গে জড়তি সংশ্লষ্টি সংগঠনগুলোর গভীর সমন্বয় না থাকলওে রাজস্ব বভিাগ র্বতমান সময়রে অবস্থানে থাকলে ভারত থকেে পণ্য আমদানি আরও বাড়বে ও বশেি হবে এবং রাজস্ব আয় র্সবােচ্চ র্পযায়ে যাব।ে বধিায় এখানে রাজস্ব বভিাগরে র্সবােচ্চ র্পযায়ে অফসি স্থাপনসহ কড়া নজরদারি আবশ্যক হয়ে পড়ছে।ে
×